তুলি:- কি হচ্ছেটা কি রাই? মেয়ে হয়ে তোর সিগারেট আর আউটিং টা বেশি হয়ে যাচ্ছে নাহ!?
রোজ রোজ কাকিমাকে সামলানো দায় হয়ে যায়।
রোজ রোজ কাকিমাকে সামলানো দায় হয়ে যায়।
রাই:- তোর মনে আছে তুলী তোকে আমার লেখা আর গাওয়া গানের রিলিসের কথা বলেছিলাম? কাল , চলে আসিস, দুইজন শাড়ি পরবো, ওকে? তুই কুঁচিটা ধরিস, আমি তোর খোপা করে দেব।
তুলি:- তুই কি আমাকে আন্ডারএস্টিমেট করছিস? তোর সেই পুরোনো পাতার ছেড়া গল্পো আর আমায় শোনাশ নাহ্ তো ছাই!
রাই:- আচ্ছা কোন শাড়িটা পরবি? লালটা যেটা তোর অনির দেওয়া দামি শেষ উপহার, নাকি তোর জন্মদিনে দেওয়া আমার কমদামি শাড়িটা?
তুলি:- ওহ! এবার তুইও আমায় কথা শোনা! হ্যা, এবার বল " কেনো করলি,বড়োলোকের ছেলে হতছাড়া করলি?" এইশোন, সুখছাড়া টাকার সম্পর্কে বেশ্যারা যায়! সবাই কেনো মেয়েদের সব কাজকেই ভুল ভাবে? কই অনির দোষ তো কেউ দেখেনা!!
( রাই-এর ঠোঁটের অদৃশ্য হাসিটা দেখতে না পেলেও তুলি নিজেই নিজের ঘোলা চশমার কাঁচ যেটা ওকে অনেক আগে পড়িয়ে রাখা হয়েছিল, খুলে রাখল।)
তুলি:- ট্রিট দে নির্লজ্জ্ব ডিঙ্ঘি মেয়ে। আর হ্যা, তুই তুঁতে রং টা পরিস, মানায় তোকে।
(চোখের কোনায় জলটা বন্ধুত্বের সাক্ষী রেখে নেমে এল)
(চোখের কোনায় জলটা বন্ধুত্বের সাক্ষী রেখে নেমে এল)
রাই:- আচ্ছা, অভিভাবক ভিআইপি সিট তোর , তাই কালকে কিন্তু তোকে সাজাবো।
তুলি:- কাকু-কাকিমাকে আমি ফোনে ইনভাইট করছি চাপ কি?
রাই:- অভিভাবকদের তিনটে সিট নিয়েছি (দীর্ঘ নিশ্বাস)।
@রাই's ডাইরি
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন