সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শচীন কর্তাকে সবচেয়ে বড় আঘাত দিয়েছিলেন ছেলে রাহুল দেব বর্মন ও লতা মঙ্গেশকর!?

দিব্বি গানের সুর দিচ্ছিলেন মানুষটা | মিউজিক রুমে বসে যাঁরা শুনছিলেন তাঁদের সবার কান-মন কানায় কানায় ভরে উঠছিল সুরের ছোঁয়ায় | অনেক দিন পরে ‘মিলি’ ছবির গানে নিজেকে যেন নতুন করে উজাড় করে দিচ্ছিলেন শচীন কর্তা | এমনিতেই শচীন দেব বর্মনের গান মানেই মেঠো সুর | মিঠে সুর | বাবা নবদ্বীপ চন্দ্র ছিলেন শচীন কর্তার গানের গুরু | ত্রিপুরা সম্বন্ধে এমনিতেই প্রবাদ আছে, সেখানকার রাজবাড়িতে রাজা-রানি, কুমার-কুমারী থেকে দাস-দাসী পর্যন্ত সবাই গান জানে | গান গায় | সেই পরিবেশে বড় হওয়া রাজকুমার শচীন কর্তা যে সুরের রসে মজে থাকবেন এবং মজাবেন সেটাই তো স্বাভাবিক | তাহলে হঠাৎ এই বিশেষ ছবির গান নিয়ে আলোচনা কেন? আসলে তার বছর খানেক আগে ঘটে যাওয়া দু’টি ঘটনা ভীষণ আহত করেছিল শচীন দেব বর্মনকে | তার পরেই এই ছবির গানে কর্তা নিজেকে আবার নতুন করে প্রমাণ করতে বসেছিলেন নিজের কাছে | বরাবর দু’জনকে নিয়ে খুব গর্ব ছিল তাঁর | এক, ছেলে আর ডি বর্মন | দুই, লতা মঙ্গেশকর | ঘটনাচক্রে দু’জনেই তাঁকে প্রচন্ড আঘাত দিয়েছিলেন | সেই আঘাত এতটাই ছিল যে কর্তা ঠিক করেছিলেন, গান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবেন | কিন্তু ত্রিপুরার রাজকুমার ময়দান থেকে হের...

।।কার্টুন ।।: HOICHOI TV ORIGINALS: REVIEW

REVIEW BY: ADITYA জাস্ট ভয় পান।লজিকে গুলি মারুন। রেটিং-৪/৫ ভূত আর বাঙালির সম্পর্কটা বেশ গভীর।চোখের ফাঁক দিয়ে ভয় পেতে আমরা ভালোবাসি।ভালোবাসি ভয় পেতে।হ্যাঁ ,সমস্ত লজিক ভুলে জাস্ট ভয় পান।একটানা দেখে ফেলুন কার্টুন ওয়েব সিরিজ।পায়েল আর মৈনাকে অনেক শুভেচছা আর ভালোবাসা তাদের আগামী দিনগুলোর জন্য।অসাধারন তাদের অভিনয়।অসাধারন সেটস আর মিউজিক।ধন্যবাদ পরিচালক সৌরভকে। নতুন ফ্ল্যাটে আসা দম্পতির জীবনে এন্টারটেনমেন্ট এর অভাব রাখেনি এই ছোট্ট ভূতটি।পেশায় কার্টুনিস্ট এই মৈনাক (যদিও চরিত্রের নাম অন্য) নতুন ফ্ল্যাটে শিফট হওয়ার পরই শুরু হয় এইসব অবাঞ্ছিত  ঝামেলা।অনেকদিন পর কোনো বাঙলা সিনেমার কোনো নায়িকাকে এত খোলামেলা অভিনয় করতে দেখলাম।পায়েলও কোনো আইটি সেক্টরে কর্মরত ।কিন্তু যতই দিন গড়ায় ওদের সম্পর্কটাও কেমন ফ্যাকাশে হতে থাকে ভূতের পাল্লায় পড়ে।সিমেনার আরো টুইস্ট পেলাম অরুণ মুখোপাধ্যায়কে দেখে।উনি এই বয়সে কতটা সাবলীল।গল্পের পল্ট যতই এগোয় ততই বেশ উৎসাহ লাগে পরবর্তী অংশ জানার জন্য।যেটা খুবই দরকার একটা আদর্শ সিনেমার জন্য।আরো ভালো লেগেছে সিনেমার কোনো এন্ডিং দেখানো হয়নি।একটা বিশেষ অংশ কিংবা প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়...

Mohammed Yousuf Khan:The Untold Story of Indian Football

Mohammed Yousuf Khan in 1962 had helped India beat South Korea in football during the Asian Games. Khan two years before that had also represented India during the 1960 Rome Olympics. Yousuf Khan Third in top row from left But now decades on his contribution to the country lays forgotten Khan lost his life in 2006 due to heart attack, but for over 40 years not only was he ignored, but thanks to government’s apathy, the current generation is not even aware of the contribution. While we all know the condition of football in India, people who have actually been part of the Indian team could have used a person like Khan to campaign and promote the sport and generate more interest in the game. It 1962, the Asian Games had taken place in Indonesia and India not only won gold in football there, but it was also their best performance in history. During the event, India’s chef-de-mission had criticised the hosts for excluding teams from Israel and Taiwan for political reas...

an interview

--------------------------------------------------------------------------------------------------------------  অনিন্দিতা কেন কি জানি অনেক প্রশ্ন জেগেছিল,সে চিরকালই আমি একটু বেশিই কৌতূহলী তার জন্য সমস্যা থেকেই যায়।  এবারেও তাই তবে কোনো গণ্ডগোল পাকাই নি এই বাঁচোয়া। এক মেলায় গিয়ে বাচ্চা ছেলেকে দেখে যাকে এক কথায় জকি বলে,ডেকে জিজ্ঞেস করলাম।  আমি- এই ভাই শোনো, তোমাদের আর রাউন্ড হবে নাকি? (দিদি পাশ থেকে বলল -এর সাথেও দরকার?) ছেলে- নেই হয়ে গেসে। আমাদের এবার পেরাইজ দেবে।  আমি-  ঘোড়াই চালাও?  আর পড়াশোনা না কর না?  ছেলে-      (ঘোড়া থেকে নেমে পড়লো শটাং)  পড়তি পারি নি গো, আমার বাপ তো খুব গরীব আমায় পড়াতি পারবেনি বলে দেচে। তাই মালিকের কাছে বেচে দেচে ১ বচ্চরের জন্যি পাঁয় (৫) হাজার পাঁয়স্স(৫০০) দে।  আমি- ওমা আর ১ বছর গেলে? মালিক খেতে দেয়? কোথায় থাকো? একা? ছেলে- এক বচ্চর গেলে অন্য মালিক খুইতে(খুঁজতে)  হবে, খেতি দিবে নি কেন ২ বার খেতি দেয় বাপ তো পারতুনি তবে কায়বায়(কাজবাজ) বেশি থাকলে উতে কিছু হয় না কো দিদ...
ননী:- আচ্ছা, হঠাৎ কবিতা লেখার ভুত কেনো চাপলো তোর মাথায়? ছেলে কেস নাকি? রাই:- জানেন দাদা, নিজের ভাষায় তকমা লাগানো বড্ড সোজা, একদিন আসবেন এই পাড়ে, দেখবেন বাস্তব গেলার মতো ক্ষমতা কবিরা রাখে। ননী:- ওহ! কি দিলি রে! মায়ের কোল থেকে সিধে নামলী খুকী! ব‍্যার্থতা দেখেছিস কোনোদিন? তাহলে দে দুটো রংচং-এ ভাষা বসিয়ে আর লেখ দেখি এক্ষুনি। রাই:-   #ব‍্যার্থতা# এর অর্থই বা কি? ভাব-মেশানো কল্পনা? নাকি কষ্ট থেকে উঠে আসে কবির চেতনা? আমি ব‍্যার্থ হয়েছি প্রতিবারউত্তরনের চেষ্টায়, আমি জেদ ছাড়িনি। যেমন ম‍্যানগ্রোভ আকড়ে থাকে থাকে জলাশয়কে, যেমন হৃদয় আকড়ে রাখে তার দেউলিয়া প্রেমের ছাপ। ঠিক তেমনি , আমিও নিয়ে আছি ক্ষত, সেই মেয়ের মতো যার ভিতরটা দগ্ধ, সে হোক না! জানো তো কিছু আবেশ মেলে থাকে সন্ধের মাধবিলতায়, কিছু ব‍্যার্থতা লেগে থাকে কবির পাতায় পাতায়। চাই না পথ দেখানো শুকতারা... তবু... ব‍্যার্থ হয়েছি উত্তরনে... আসলে আমি শব্দের জঞ্জাল গড়তে চাইনি, আমি এরকম বোবা কবি হতে চাইনি।। @রাই's ডাইরি -জয়শ্রী

kobita by অন্তরিপ

--------------------------------------------------------------------------------------------------------- অন্তরিপ কবিতায় নেমে আসা মেঘেদের আসে পাশে আমার ছোট্ট তাসের ঘরে, হয়তো স্বপ্ন, বৃষ্টি হয়ে ঝড়ে; বিস্মৃতির অতল গহ্বরে। হঠাৎ প্রশ্ন করে যখন তোমার, ব্যর্থ ঠোঁটের সংসার; জবাবে বন্দী আমি, মন আপেক্ষিক ছন্দে অসাড়। আচ্ছা রাই বলতে পারো? বিষন্ন অতীত খুঁড়ে এ মন, কেন চায় হতে ঢেউয়ের কাছে নত? অশ্লেষা, কেন চায় তার শরীরে ঝর্ণা অবিরত? তৃষ্ণা হারায় অবুঝ কবি, নিঃশব্দে সূর্যাস্ত তার কলমে; সময়ের গ‍্য।লারীতে সাইকেডেলিক স্মৃতি, পুড়িয়ে দেওয়া ভালো; অভিমানী আগুনে,নরমে। সিগারেটের লাল রক্ত মেশে, শরীরের প্রতিটি ইস্ট্রোজেনে; তোমার নিদাঘ সময়, স্বপ্ন, স্মৃতি নিয়মমাফিক পুড়বে আরক্ষণে। আচ্ছা রাই বলতো? ছিন্ন এিকোণমিতির সূত্র ধরে, থাকবে মনে এসব ব‍্য।পার? কে আর বল অতো হিসেব রাখে, ইচ্ছে ক্ষ‍্য।পার। শেষ হয়তো তুমি জানো,জানি আমিও তবুও তোমার হয়ে, ক্ষণ স্মৃতি                       ইতি-হরিষীও।। ...

ইতিহাসের পাতা থেকেঃ বসাক'স পুয়োর ফার্মেসি।

উত্তর কলকাতার কর্ণওয়ালইস স্ট্রিট। চারিদিক লোকের মাথা, গাড়ি, ট্রাম, বাস ইত্যাদি। যেদিকে ট্রাম লাইন চলছে শ্যামবাজারের দিকে, সেদিকে দু পা এগোলেই পরবে নরেন দত্তর বাড়ির সিংহ দরজা তারপর দু পা এর মধ্যে এক মস্ত গাড়ি বারান্দা। নীচে ফুটপাতে কিছু অস্থায়ী ঝুপড়ি। বাড়ির দেয়ালের দিকে তাকালে দেখতে পাওয়া যাবে বাংলা হরফে লেখা ঃ বসাক'স পুয়োর ফার্মেসি। জরাজীর্ণ এই বাড়িটি স্তাপিত ১৯১৯ সালে। গেটের পাসে এক ফলকে ডাক্তারের নাম লেখা।  এবার আসা যাক বাড়িটির ইতিহাসে। সালটা ১৭৬৪। ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির হাজার হাজার জাহাজ তখন আসছে ভারতে, সাথে আসছে ডাক্তারের দল। ডাক্তারেরা 'ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল সার্ভিস' এর অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু ইংরেজরা বুজল যে এতো ডাক্তার আনা সম্ভভ নয় তাদের পক্ষে। তাই ঠিক হল ২০ জন নেটিভ ডাক্তার নিয়োগ করা হবে। এর ফলে গড়ে উঠল মেডিক্যাল কলেজ। পাশাপাশি এল এক নতুন পেশা- ডাক্তারের সহায়ক বা  কম্পউণ্ডার । রটে গেল  কম্পউণ্ডারের  দুটি পুরিয়াতেই সব রগ সেরে যাবে। বাংলা হয়ে উঠল দক্ষ    কম্পউণ্ডারদের  আঁতুড় ঘর। ধীরে ধীরে  কম্পউণ্ডাররা   হয়ে উঠল  অপরিহার্য । ...

।।ব্যোমকেশ।। - HOICHOI TV ORIGINALS

লজিক নয়,অভিনয় দেখুন শুধু। REVIEW: আদিত্য ঘোষ। রেটিং-৪.৫/৫ হইচই পড়ে গেছে।শহরের মোড়ে মোড়ে তার হেডিং।সোশ্যাল মিডিয়ায় তার পোস্টার।মুখে মুখে তার প্রশংসা।হ্যাঁ, ওয়েব সিরিজ ব্যোমকেশ মন ছুঁয়ে গেছে।হইচই এর অনবদ্য প্রয়াসকে স্বাগত।স্বাগত অনির্বান ভট্টাচার্যকে।স্বাগত এসভিফকে।গ্রামোফোন রহস্য আর সত্যিই রহস্য নেই।মাকড়সার রসে একেবারে মজে গেছে আপামর বাঙালি।অনেক পরীক্ষার পর হয়ত বাংলা ফ্লিম ইন্ডাস্ট্রি আর একটা ভালো ব্যোমকেশ পেল।স্বল্প সময়ের গল্পগুলো স্পষ্ট বুজিয়ে দিল যে বাংলা সিনেমা অনেক এগিয়ে গেছে।এগিয়ে গেছে টেকনিক্যালিটিস।দেখার ভঙ্গি থেকে বোঝার নিয়ম সবই পাল্টে গেছে।ব্যোমকেশ এবং অজিত বাবুর সূচনা থেকে সত্যবতীর পথচলা আবার ভাবতে বসাল।তবে আপনি যদি এই সিনেমার খুঁত ধরতে যান তবে বলব ভুল করছেন।তাহলে অনেক কিছুই আপনি নিজেই সল্ভ করে দেবেন।আর ব্যোমকেশের প্রয়োজন হবে না।স্ক্রিপ্ট খুবই সাদামাটা।ডায়লগ বেশ কিছু জায়গায় নড়বড়ে।তবে অভিনয় এই সব কিছুকে ছাপিয়ে গেছে।ছাপিয়ে গেছে অনির্বান বাবু।এই ছেলেটাকে যত দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি।আর সময়কাল নিয়ে যদি কিছু বলতেই হয় তবে বলব মনেই হয়নি যে বিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে আছি।এই জন্য...

ইতিহাসের পাতা থেকেঃ BOURNE AND SHEPHERD

১৪১ SN Banerjee Road এর বাড়িটি এখন কঙ্কালসার ও ভগ্নপ্রায়। আনেকেই হয়তো আঁচ করতে পারছেনা কিসের কথা বলছি। এইটি হল সেই বাড়ি যেটি একসময় ছিল স্মৃতির আঁতুড় ঘর। বাড়িটির মাথায়ে তাকালে দেখাযাবে 'PHOTOGRAPHE' কথাটি। ঠিক তার নীচে দেখতে পাবেন লেখা BOURNE AND SHEPHERD কথা দুটি। সালটা  ১৮৬৩, GEORGE SHEPHERD ও SAMUEL BOURNE যখন তাদের ব্যবসা খুললেন, তখন তাদের সাথে যোগ দিলেন MR. HAVD নামে একজোন। তার ই স্টুডিও ছিল এই বাড়ীটিতে। স্টুডিওর নাম ছিল CALCUTTA PHOTOGRAPHER। এই বাড়ীটি নির্মিত হয়েছিলো ১৯৪০ সালে। পরে এই বাড়ীতেই হয় তৈরি BOURNE AND SHEPHERD এর স্টুডিও। BOURNE ও SHEPHERD সাহেবরা পুরো কলকাতায়ে ছুটে বেরাতেন ছবি তোলার জন্য। সাথে যেত ৪০-৫০ কুলি ও সারি সারি ছবি তোলার সামগ্রি আর কল কব্জা। কলকাতা বন্দি হতে থাকল ছবির ফ্রেমে। তবে শুধু কলকাতাএ আটকে থাকল না সাহেবরা। আসাম এর চা বাগান ও বিভিন্ন রাজা রাজরা দেরও ছবি তুলে দিতেন ওনারা। এর ে মাঝে তারা শুরু করল নতুন একটি ধরন।  তাদের স্টুডিও তে যারা যারা আসতেন তাদের ভাব , ভাবনা, বংশ পরিচয়ই ইত্যাদির খাতিরে শুরু হল ছবি তোলার নতুন আয়োজন। সাধারণত মহি...

distance

-----------------------------------------------------------------------------------------Dishari You thought I might get lost in this overcrowded castle? We tried to distract ourselves To stop the conversation from going too far. I wanted to both laugh and cry at the same time, sitting in the balcony An image, worst than a tricky lane. A phone call, rampantly symbolising your worried face. Trash words does nothing but builds a mediocre poem. I have left my favourite scarf there with you. A lovely floral print with loads of colours and patterns. Designs, finely arranged. You thought I won't be able to cross a busy road? Your advice works everywhere precisely. Everything is running perfectly. I apologised over and again for coming late that night. A busy road only draws pattern of shadows to stop memories from taking the ground. I always wanted to walk in an empty street, realising that there is no sound behind the frame. Sunday ...

Orionids shower in kolkata

In 2017, the Orionid meteor shower will be visible from October 2 to November 7. The shower is expected to peak on the night of October 20 and early morning of October 21. Halley's comet causes the Orionids. NASA/ESA/Max-Planck-Institute for Solar System Research When Can I See the Orionids? Orionids tend to be active every year in the month of October, usually peaking around October 20. At its peak, up to 20 meteors are visible every hour. The best time to view the Orionids is just after midnight and right before dawn. The Draconoids also peak in October, usually around Oct 7 or 8. Dust From Halley's Comet The Orionid meteor shower is 1 of 2 meteor showers created by debris from Comet Halley. The Eta   Aquarids in May is the second meteor shower created by debris left by Comet Halley. Halley takes around 76 years to make a complete revolution around the Sun. It will next be visible from Earth in 2061. Where Can I See the Orionids? It's called ...
॥একটি ঝড়ের রাত॥-@SOUVIK বাইরে তখন প্রবল ঝড়।মনে মনে তাকে আঁকড়ে ধরার তীব্র আকাঙ্খা অনুভব করলাম।বৃষ্টি তখন উন্মাদ অনেকটা আমার মতো।কার্ণিশে জল চুইয়ে পড়ছে কিছুটা নির্জনতা নিয়ে,অবশিষ্ট যেটুকু মেঘ লুকোনো ছিল ফকিরের দরবারে তা উজাড় করে দিল দুহাতের চেটো ভিজিয়ে।সহসাই ভারী বর্ষণে মনের সব দ্বিধা স্রোতের মতো টেনে নিয়ে গেল মুহূর্তে।কেন হঠাৎ এমন হলো যেন বৃষ্টি হারিয়ে দিল আমার রাতের জন্য বরাদ্দ কাজের নেশাকে।কচি মুঠো কঠোর করে আটকে রাখতে চাইলাম গোপন ইচ্ছেকে।কিন্তু কোথায় সেই দৃঢ় সংযত মন? হাতে সময় নেই বেশি,চাহিদার বয়স বাড়ছে দ্রুত।নিজেকে ধরে রাখার সামর্থ হারিয়ে ফেলছি একটু একটু করে।আমি দবদব করতে দেখেছি মনখারাপের মোমবাতি,খিড়কির পাল্লাদের অদ্ভুত ভাবে হাওয়ায় ধাক্কা খেতে দেখেছি,দেখেছি চৌকাঠের বাইরে গোটা দুনিয়া শরীর উথাল পাথাল হতে।এই সমস্ত সংকেত যেন তোমার প্রতি সাংঘাতিক আকর্ষণজনিত।আজ আর কবিতা লিখতে মন চাইছে না, একবিন্দু ইচ্ছে করছে না শব্দ ঘরানায় আটকে থাকতে।খাম খুলে চিঠির বুকে বুলোনো হাতে প্রশ্নদের আদর করে বন্দী করতে চায় উত্তর।আয়না এখন সলজ্জ মুখ ঢাকতে আগ্রহী নয় একদমই।বৃষ্টি বুঝি আজ ভীষণ ক্ষত্রিয়,ঠোঁটের কাছে য...
রিংটা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ও receive করে নিলো, যেনো একটা ফোন কলের জন্যই অপেক্ষায় ছিল।  ৪ বছরের ছোট্ট গলায় : hello Daddy আপ                                      ওয়াপস আ গয়ে ? ওপ্রান্ত : hello বেটা, it's me Pravin uncle ,                    আপকা মাম্মা কাঁহা হে ? এপ্রান্ত : mummaaa....              Hello Ms. Kumar speaking. সঙ্গে                 সঙ্গে উত্তর । ওপ্রান্ত : mam we have a bad news.                           please stay strong. এপ্রান্ত : ... নিঃশব্দ... ক্ষানিক পর কাঁপা গলায়                একটা নিঃশ্বাসের শব্দ । ওপ্রান্ত : we are very sorry to inform you that Lt. Colonel Niranjan Kumar is no more. We have lost him in a Grenad...
তুলি:- কি হচ্ছেটা কি রাই? মেয়ে হয়ে তোর সিগারেট আর আউটিং টা বেশি হয়ে যাচ্ছে নাহ!? রোজ রোজ কাকিমাকে সামলানো দায় হয়ে যায়। রাই:- তোর মনে আছে তুলী তোকে আমার লেখা আর গাওয়া গানের রিলিসের কথা বলেছিলাম? কাল , চলে আসিস, দুইজন শাড়ি পরবো, ওকে? তুই কুঁচিটা ধরিস, আমি তোর খোপা করে দেব। তুলি:- তুই কি আমাকে আন্ডারএস্টিমেট করছিস? তোর সেই পুরোনো পাতার ছেড়া গল্পো আর আমায় শোনাশ নাহ্ তো ছাই! রাই:- আচ্ছা কোন শাড়িটা পরবি? লালটা যেটা তোর অনির দেওয়া দামি শেষ উপহার, নাকি তোর জন্মদিনে দেওয়া আমার  কমদামি শাড়িটা? তুলি:- ওহ! এবার তুইও আমায় কথা শোনা! হ‍্যা, এবার বল " কেনো করলি,বড়োলোকের ছেলে হতছাড়া করলি?" এইশোন, সুখছাড়া টাকার সম্পর্কে বেশ‍্যারা যায়!  সবাই কেনো মেয়েদের সব কাজকেই ভুল ভাবে? কই অনির দোষ তো কেউ দেখেনা!! ( রাই-এর ঠোঁটের অদৃশ্য হাসিটা দেখতে না পেলেও তুলি নিজেই নিজের ঘোলা চশমার কাঁচ যেটা ওকে অনেক আগে পড়িয়ে রাখা হয়েছিল, খুলে রাখল।) তুলি:- ট্রিট দে নির্লজ্জ্ব ডিঙ্ঘি মেয়ে। আর হ‍্যা, তুই তুঁতে রং টা পরিস, মানায় তোকে। (চোখের কোনায় জলটা বন্ধুত্বের সাক্ষী রেখে নেমে এল) রাই:- আচ্ছা, অভিভাবক...
- "Hello, কে বলছেন?" - " বাবা.....শুনতে পাচ্ছিস বাবা? আমি বলছি রে...." - "ওহ...মা....তা আবার কি দরকার? ওষুধের পয়সা শেষ করে ফেলেছ বুঝি....." - "নাহ্ বাবা, এমনিই.......কাল তো ষষ্টী বাবা , এবার আমায় একদিন অন্তত বাড়িতে নিয়ে যাস বাবা......পাড়ায় মায়ের মুখটাও কতদিন দেখিনি......আমার নাতনিটাও কত বড় হল রে খোকা......আর...." - "হয়েছে তোমার মহাভারত শেষ?? আমার অনেক কাজ আছে মা.....আর এই পুজো তে তো  ইমপসিবেল......আমরা শিলং ঘুরতে যাচ্ছি......পরেরবার সম্ভব হলে দেখব.....এখন রাখো ফোনটা" - "বাবা আগের বছরও তো তোরা ঘুরতে গিয়েছিলি.....একবারটি শুধু নিয়ে চল না বাবা.....একদিনের জন্য...." - "উফফ্.... মা, এই বাচ্চাদের মতো ঘ্যানঘ্যানানি বন্ধ করো তো.......তোমাদের বৃদ্ধাশ্রমের পাশেও তো পুজো হয়, ওখানে তোমায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে দিচ্ছি ওদের.....হয়েছে শান্তি??" - " তোদের কি আর কখনও দেখতে পাব খোকা??....hello.....খোকা....খো কা শুনতে পাচ্ছিস?.....ওহ্, কেটে দিয়েছে মনে হয়.....থাক্"
 - হ্যালো! - হ্যালো..! - কোথায় থাকিস? কোনো পাত্তা নেই তোর! - আচ্ছা আপনি কে বলছেন? - (থতমত হয়ে) আসলে আমি আমার এক স্কুলের বান্ধবীকে টেলিফোন করেছিলাম। তার নাম সুনন্দা। আপনি কি.... - না আমি সুনন্দা নই... - ওও.. I'm really sorry... - না না ঠিক আছে। (দুপ্রান্তে স্তব্ধতা... অচেনা তবু যেন কত বছরের চেনা দুই মানুষ) - (ও প্রান্ত থেকে) আমি স্পন্দন... আর আপনি? - হিয়া .. - আরে আপনার নামের সাথে আমার নামের তো ভারী মিল! - হ্যাঁ সেই তো দেখছি। ( ঠোঁটের কোণায় মুচকি হাসি) - আচ্ছা আজ রাখি। Bye... পরের দিন আবার টেলিফোন আসল। অনেক কথা হল দুজনার। রোজই কথা হত তাদের। দুজন দুজনকে ভালো করে চিনতে জানতে শুরু করল। এক সময় দু'জনের মধ্যে ভালো লাগার জন্ম নিলেও কেউ কাউকে বলতে পারল না। এইভাবেই তারা টেলিফোনে কথা বলত। কোনোদিন স্পন্দনের টেলিফোন করতে দেরী হলে বা হিয়ার টেলিফোন ধরতে দেরী হলে দুপ্রান্ত চিন্তায় উদ্বিগ্ন হয়ে প্রথমেই বলে " কোথায় ছিলে ? আমি তো ভাবলাম আজ কথাই হবে না! " হঠাৎ একদিন স্পন্দনের টেলিফোন এল না। সারাটা দিন অপেক্ষায় ছিল স্পন্দনের টেলিফোনের। দুদিন তিন দিন তি...
- শোন না আজ ভাবছি একটা ফোন করব - তা কর , কে বারণ করেছে  ? - নাহ মানে কাকে করব ভাবছি । তুলির সাথে তো বন্ধুত্বটা সেই কলেজের সময় থেকেই নষ্ট। পাঁচ বছরের বন্ধুত্বটা ও নিজেই শেষ করল।  - ওকে করার কোনো মানে হয় না আর। অন্য কাউকে কর - হুম তাহলে অনামিকা ! - এ তো সেই তোর স্কুলের বন্ধুটা না ? পাটকাঠি !  - হ‍্য‌াঁ ঐ । অনেক দিন কথা হয়নি ওর সাথে। আমরা ঠিক করেছিলাম দুজনে কলেজের পর অনেক টাকা আয় করে বাইরে চলে যাব । সবকিছুর থেকে দূরে  - তা কি হল ওত সবের ?  - ও তো কাজ করে এখন। ম‍্য‌াডাম আবার ফোটোগ্রাফি ধরেছেন , তাও আবার ওয়াইল্ড লাইফ , ও তো থাকে কীসব জঙ্গলের ধারে -_- - তুই এখানে কেন পড়ে থাকলি ? যেতিস ওর সাথে  - দেখ আমি ভারি ভীতু প্রকৃতির। পশুপাখি পছন্দ ঠিক, তাই বলে ওর মতো না যে ওদের সাথে গিয়ে থাকব  - বেশ ওসব ছাড় ; ফোন করবি বলছিলি যে - নাহ্ অনামিকা না। ও ব‍্যস্ত থাকে খুব । জানি আমার নাম ফ্ল‍্য‌াস করলেই ও ধরবে । কিন্তু তবুও আমি নিজেই যেন নিজেকে সবার থেকে দূর করেছি  - তাহলে গৌরব !  - গৌরব !  ফোনের বিলটা একটু বেশি হয়ে যাবে না রে *_* - এত ইনকাম কী শুধু ...
সূর্যাস্তের আগে - তোমার সম্পূর্ণটা জানতে খুব ইচ্ছা করে । - মানে ? - মানে , তোমার মনটুকু - ওমা , মনটুকু শুধু ? এই যে বললে সম্পূর্ণ - গনেশ   বিশ্বব্রহ্মান্ড প্রদক্ষিণের জন্য কি করেছিল ভুলে গেলে ? - থাক ! অনেক হয়েছে পান্ডিত্ব । আচ্ছা ধরো আমার সবটা তুমি জেনে ফেললে , কি থাকবে তবে   বাকি ? - ইচ্ছে থাকবে পড়ে তখন - কিসের ইচ্ছে ? - তোমার রঙিন সব কিছুকে শরীরে মনে মাখবার ইচ্ছে , আর  অন্ধকারে জমে থাকা কালো আলকাতরার মত যা কিছু  সব খুঁড়ে তুলে ফেরার ইচ্ছে - ভয় করে - কিসের ? - তুমি বড় অদ্ভুৎ কথা বলো , অনেক স্বপ্ন দেখাও - আমার নাম স্বপ্নিল তাই - ঠাট্টা করো না , আজকাল স্বপ্ন বড় ভয়ানক লাগে   সবকিছুই যেন মরিচীকা মনে হয় । - আমি জানি , আমি জানি তুমি তোমার হৃদয়ের শুকনো   বালির তলে পুতেঁছো তোমার হাজারও স্বপ্ন একসময়   - কিন্তু আমি সে নদী হতে চেয়েছিলাম , এরকম শুকনো  মরুভূমি কোন নারী চায় বলো ? -..................... - কি ভাবছো ...