--------------------------------------------------------------------------------------------AISHEE
মিঠি ওরফে সুচন্দ্রিমা বসু বালিগঞ্জ -র মেয়ে।
পুরো স্কুল জীবনটাই কেটেছে বাড়ির কাছে সাউথ পয়েন্টে।
অ্যাজ ইউসুয়াল বেশ কমবয়স থেকেই বেশ পাকা।
সিগারেট,হ্যাংআউট,হুল্লোড়,পার্টি-এসবই ওর লিভিং অ্যাটিটিউড।
তবে পড়াশুনো নিয়ে নো কমপ্রোমাইজ।প্রেসিডেন্সিতে পড়ার ইচ্ছেটা মিঠির ওই ক্লাস এইট-নাইন থেকেই।
টুয়লভে বোর্ডস রেজাল্ট আর মিঠির ইনটেলিজেন্স সেই সুযোগটা করে দেয়।
“আপনার পার্সটা মনে হয় পড়ে গেছে।”
কথাটা শুনেই পিছনে ফিরে মিঠি দেখে প্রায় ওরই বয়সি একটা ছেলে,চোখে চশমা,গালে হাল্কা দাড়ি-বেশ বুদ্ধিদীপ্তভাব রয়েছে চোখেমুখে।
মিঠিকে উদ্দেশ্যে করেই কথাটা বলে।
বাসের মেঝে থেকে পার্সটা কুড়িয়ে মিঠি হাল্কা হেসে বলে “থ্যাঙ্ক ইউ।”
আজ মিঠির কলেজের প্রথম দিন।
বেশ এক্সাইটেড।প্রেসিডেন্সি ওর অনেকদিনের স্বপ্ন।সাথে ইংলিশ অনার্স।কলেজ স্ট্রীট আসতেই নেমে যায় মিঠি।ক্লাসরুমটা বেশ বড়।
দুতলায় উঠে বাঁদিকে।পুরনো বিল্ডিং তো,বেশ অন্যরকম একটা গন্ধ রয়েছে।মিঠি গিয়ে ফার্স্ট বেন্চে বসলো।
নাহ্ চেনা কোন মুখ নেই।হঠাৎ দরজার দিকে তাকাতেই সেই বাসের ছেলেটা।
মিঠি চেনা মুখ দেখে একটু নিশ্চিন্ত হয়ে হেঁসেই হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বলল “হাই!সুচন্দ্রিমা হিয়ার...”উল্টোদিক থেকে রিপ্লাই এলো “স্বপ্নিল...স্বপ্নিল গাঙ্গুলি...এটা ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট তো?-হ্যাঁ।তো...কোনস্কুল?-ডি.পি.এস।ইউ?-সাউথ পয়েন্ট।
স্বপ্নিল ছোটবেলা থেকেই বেশ শান্ত।তার উপর নতুন মুখ।
তাই একটু আড়ষ্ঠভাবেই কথা বলছিল।প্রথমদিন...তাই ক্লাসের খুব একটা প্রেসার নেই।ইনট্রো আর টুকটাক আলোচনাতেই কাটছে।
ব্রেকে স্বপ্নিল কলেজের নীচের ব্যালকনিটায় বসে বই পড়ছিল।“সিগারেট চলে?” প্রশ্নটায় পাশে মুখ ফিরিয়ে দেখে সুচন্দ্রিমা।
স্বপ্নিল হেঁসে বলল “ওই মাঝেসাঝে।”“আচ্ছা তোর ডাকনামটা বলনা...ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড।” সিগারেট ধরাতে ধরাতেই বলল সুচন্দ্রিমা।-ডোডো।-ওকে।আমি মিঠি।
ডাকনাম ধরেই ডাকি?-হ্যাঁ হ্যাঁ ।কলেজের পর একই দিকে ফেরা দুজনের।তাই একই বাস ধরলো।
মিঠি ওরফে সুচন্দ্রিমা বসু বালিগঞ্জ -র মেয়ে।
পুরো স্কুল জীবনটাই কেটেছে বাড়ির কাছে সাউথ পয়েন্টে।
অ্যাজ ইউসুয়াল বেশ কমবয়স থেকেই বেশ পাকা।
সিগারেট,হ্যাংআউট,হুল্লোড়,পার্টি-এসবই ওর লিভিং অ্যাটিটিউড।
তবে পড়াশুনো নিয়ে নো কমপ্রোমাইজ।প্রেসিডেন্সিতে পড়ার ইচ্ছেটা মিঠির ওই ক্লাস এইট-নাইন থেকেই।
টুয়লভে বোর্ডস রেজাল্ট আর মিঠির ইনটেলিজেন্স সেই সুযোগটা করে দেয়।
“আপনার পার্সটা মনে হয় পড়ে গেছে।”
কথাটা শুনেই পিছনে ফিরে মিঠি দেখে প্রায় ওরই বয়সি একটা ছেলে,চোখে চশমা,গালে হাল্কা দাড়ি-বেশ বুদ্ধিদীপ্তভাব রয়েছে চোখেমুখে।
মিঠিকে উদ্দেশ্যে করেই কথাটা বলে।
বাসের মেঝে থেকে পার্সটা কুড়িয়ে মিঠি হাল্কা হেসে বলে “থ্যাঙ্ক ইউ।”
আজ মিঠির কলেজের প্রথম দিন।
বেশ এক্সাইটেড।প্রেসিডেন্সি ওর অনেকদিনের স্বপ্ন।সাথে ইংলিশ অনার্স।কলেজ স্ট্রীট আসতেই নেমে যায় মিঠি।ক্লাসরুমটা বেশ বড়।
দুতলায় উঠে বাঁদিকে।পুরনো বিল্ডিং তো,বেশ অন্যরকম একটা গন্ধ রয়েছে।মিঠি গিয়ে ফার্স্ট বেন্চে বসলো।
নাহ্ চেনা কোন মুখ নেই।হঠাৎ দরজার দিকে তাকাতেই সেই বাসের ছেলেটা।
মিঠি চেনা মুখ দেখে একটু নিশ্চিন্ত হয়ে হেঁসেই হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বলল “হাই!সুচন্দ্রিমা হিয়ার...”উল্টোদিক থেকে রিপ্লাই এলো “স্বপ্নিল...স্বপ্নিল গাঙ্গুলি...এটা ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট তো?-হ্যাঁ।তো...কোনস্কুল?-ডি.পি.এস।ইউ?-সাউথ পয়েন্ট।
স্বপ্নিল ছোটবেলা থেকেই বেশ শান্ত।তার উপর নতুন মুখ।
তাই একটু আড়ষ্ঠভাবেই কথা বলছিল।প্রথমদিন...তাই ক্লাসের খুব একটা প্রেসার নেই।ইনট্রো আর টুকটাক আলোচনাতেই কাটছে।
ব্রেকে স্বপ্নিল কলেজের নীচের ব্যালকনিটায় বসে বই পড়ছিল।“সিগারেট চলে?” প্রশ্নটায় পাশে মুখ ফিরিয়ে দেখে সুচন্দ্রিমা।
স্বপ্নিল হেঁসে বলল “ওই মাঝেসাঝে।”“আচ্ছা তোর ডাকনামটা বলনা...ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড।” সিগারেট ধরাতে ধরাতেই বলল সুচন্দ্রিমা।-ডোডো।-ওকে।আমি মিঠি।
ডাকনাম ধরেই ডাকি?-হ্যাঁ হ্যাঁ ।কলেজের পর একই দিকে ফেরা দুজনের।তাই একই বাস ধরলো।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন