পর্ব-১
দুপুরের ভাত খাওয়া সেরে বারান্দায় বসে কতবেল খেতে খেতে,আজ হঠাত্ ই পুপু র মনে পড়ে যাচ্ছিল ইস্কুল জীবনের নানান সব কথা,,,ঔ যে সেবারে সোমাদি র ভূগোল ক্লাসে সায়নী ঐশী সে তিনজন ই পড়া না পারাতে ক্লাস থেকে বের করে দিল তাদের.. আর বেরিয়ে এসে সেকি হাসি ওদের;সায়নী রেগে ছিল প্রথমে কারন ওকে তারা ইচ্ছে করে বলতে দেইনি পড়াটা,বিপাশা ইংরেজি ক্লাসে ভুল একটি ইংরেজি বলায় ওকে সব মিলে বলছিলাম "ভাই আর দেবী স্যার র কাছে যাব না তুই আমাদের মাইকেল মধুসূদন দত্ত" টিফিনে মাঠে লক অ্যান কী খেলতে গিয়ে সোহিনীর পা মচকাতেই সেদিন থেকে খেলা বন্ধ বলে দেওয়া হয়। ভোলাদা র হাতে করে নিয়ে আসা নোটিশ প্রত্যেকবার মুখে হাসি ফোটালেও এবারে তার ব্যতিক্রম হয়েছিল।পুপুর ফোনটা বেজে ওঠে,অন্যমনস্ক হয়ে যায় সে। হ্যালো, ইয়েস কালই জামিন টা হয়ে যাবে আই উইল বী দেয়ার। ফোনটা কেটে দিয়ে আবার ফিরে যায় অতীতে সেবারে ছুটির পর ঐশী সায়নী বিপাশা পুপু ফুচকা খেয়ে রেললাইন পেরাতেই দুই টাকা দিয়ে ভাগ্য নির্ধারণ র মেশিন র কাছে গিয়ে ঐশী বলে লেটশ ট্রাই ইট, সবার একেএকে হবার পরে এবার এল পুপু র পালা কত কী বলেছিলেন রোবট বাবাজি জীবনসঙ্গী পাবে মনের মতো সারাজীবন ভালোবাসবে নাকি তাকে, বড়ো হয়ে অনেক ইনকাম করবে..,শুধু তাই নয় আয়ূ নাকি ৮০ বছর, এসব ছেলেমানুষি ভেবে মনে মনেই হাসছিল সে,, হঠাত্ কলিং বেল;পুপু- মাআআআ কে গো? মা-তোওরর পোস্টমাস্টার কাকু ।পুপু- কার চিঠি মাআআ?
পোস্টমাস্টার- মেমদিদি,সাহেব দাদা র চিঠি গো
বুকটা এত বছর পর ধড়ফড় করে উঠল পুপু র, মা এর হাত থেকে ছোঁ মেরে চিঠি টা নিয়ে ঘরে দরজা দেয় পুপু,, সন্ধ্যা নেমে আসে প্রকৃতির বুকে, খানিক পুপুর জীবনেও..
দুপুরের ভাত খাওয়া সেরে বারান্দায় বসে কতবেল খেতে খেতে,আজ হঠাত্ ই পুপু র মনে পড়ে যাচ্ছিল ইস্কুল জীবনের নানান সব কথা,,,ঔ যে সেবারে সোমাদি র ভূগোল ক্লাসে সায়নী ঐশী সে তিনজন ই পড়া না পারাতে ক্লাস থেকে বের করে দিল তাদের.. আর বেরিয়ে এসে সেকি হাসি ওদের;সায়নী রেগে ছিল প্রথমে কারন ওকে তারা ইচ্ছে করে বলতে দেইনি পড়াটা,বিপাশা ইংরেজি ক্লাসে ভুল একটি ইংরেজি বলায় ওকে সব মিলে বলছিলাম "ভাই আর দেবী স্যার র কাছে যাব না তুই আমাদের মাইকেল মধুসূদন দত্ত" টিফিনে মাঠে লক অ্যান কী খেলতে গিয়ে সোহিনীর পা মচকাতেই সেদিন থেকে খেলা বন্ধ বলে দেওয়া হয়। ভোলাদা র হাতে করে নিয়ে আসা নোটিশ প্রত্যেকবার মুখে হাসি ফোটালেও এবারে তার ব্যতিক্রম হয়েছিল।পুপুর ফোনটা বেজে ওঠে,অন্যমনস্ক হয়ে যায় সে। হ্যালো, ইয়েস কালই জামিন টা হয়ে যাবে আই উইল বী দেয়ার। ফোনটা কেটে দিয়ে আবার ফিরে যায় অতীতে সেবারে ছুটির পর ঐশী সায়নী বিপাশা পুপু ফুচকা খেয়ে রেললাইন পেরাতেই দুই টাকা দিয়ে ভাগ্য নির্ধারণ র মেশিন র কাছে গিয়ে ঐশী বলে লেটশ ট্রাই ইট, সবার একেএকে হবার পরে এবার এল পুপু র পালা কত কী বলেছিলেন রোবট বাবাজি জীবনসঙ্গী পাবে মনের মতো সারাজীবন ভালোবাসবে নাকি তাকে, বড়ো হয়ে অনেক ইনকাম করবে..,শুধু তাই নয় আয়ূ নাকি ৮০ বছর, এসব ছেলেমানুষি ভেবে মনে মনেই হাসছিল সে,, হঠাত্ কলিং বেল;পুপু- মাআআআ কে গো? মা-তোওরর পোস্টমাস্টার কাকু ।পুপু- কার চিঠি মাআআ?
পোস্টমাস্টার- মেমদিদি,সাহেব দাদা র চিঠি গো
বুকটা এত বছর পর ধড়ফড় করে উঠল পুপু র, মা এর হাত থেকে ছোঁ মেরে চিঠি টা নিয়ে ঘরে দরজা দেয় পুপু,, সন্ধ্যা নেমে আসে প্রকৃতির বুকে, খানিক পুপুর জীবনেও..
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন