বড়দিন আস্তে আর ১ মাস ১২ দিন বাকি। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে লোকের সমাগম হবে সেইন্ট পল'স এ। কেউ কেউ মন দেবে যিশুর অর্চনায়ে আবার কেউ যাবে শুধু মাত্র ঘুরতে আবার কেউ কেউ যাবে সেইন্ট পল'স এর সৌন্দর্য দেখতে। তবে হরফ করে বলতে পারি অনেকেই জানেননা সেইন্ট পল'স এ রয়েছে জামিনী রায়ের আকা 'লাস্ট সাপার' ছবি। আসুন আজ জেনেনি এই গির্জা ও এই ছবির ব্যাপারে।
সেই সময় কলকাতায়ে ইংরেজদের আসা শুরু হয়েগেছে। লোকেদের সাথে আসছে বড় বড় মূর্তি সব নাম করা সাহেবদের। আসছে তৈলচিত্র, পরীদের মূর্তি, ফোয়ারা ও বাগান সাজানোর বিভিন্ন সামগ্রি। এই সব কিছুর সাথে গির্জা ওটী প্রয়োজনীয়। গির্জা ছাড়া সাহেবদের ধর্মপালন করা হয়ে উঠবে দুষ্কর।
১৮৩৯ সালে ময়দানের কাছে জঙ্গল সাফ করে সেইন্ট পল'স গির্জা নির্মাণ শুরু হল। গির্জাএ বসল ফ্লরেন্স থেকে আনা তৈলচিত্র, বসলো দামি কাঁচ। মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার মেজর উইলিয়াম সেইন্ট পল'স এর চুড়া গড়লেন Norwich এর ক্যাথিড্রাল এর মত। কিন্তু এই অসামান্য ভাস্কর্যটি নষ্ট হয়ে গেল ১৯৩৪ এর ভুমিকম্পে। তবে সাহেবরাও থেমে থাকলেন না। আবার শুরু হল এই গির্জা গড়া। এইবার কানটারবেরি ক্যাথিড্রাল এর মত সেজে উঠল এই গির্জা।
এরপর থেকে আজ অবদি হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ স্মৃতি ধরে রেখেছে এই গির্জা। জুরে রয়েছে আনেক বাঙালির প্রানের সাথে। এর সাথে জামিনী রায় জুরে দিলেন আরও বাঙালিআনা। সেটা ষাট এর দশক। সেই সময়ের বিশপ লাকদাসা মেল চাইলেন যে তাদের যিশুর আরাধানায়ে আনা হবে ভারতীয় ভাবধারা। সেই ভাবনা থেকেই জামিনী রায়ের সঙ্গে কথা বললেন বিশপ ও জামিনী রায় আকলেন 'লাস্ট সাপার' এর তৈলচিত্র।
সেই সময় কলকাতায়ে ইংরেজদের আসা শুরু হয়েগেছে। লোকেদের সাথে আসছে বড় বড় মূর্তি সব নাম করা সাহেবদের। আসছে তৈলচিত্র, পরীদের মূর্তি, ফোয়ারা ও বাগান সাজানোর বিভিন্ন সামগ্রি। এই সব কিছুর সাথে গির্জা ওটী প্রয়োজনীয়। গির্জা ছাড়া সাহেবদের ধর্মপালন করা হয়ে উঠবে দুষ্কর।
১৮৩৯ সালে ময়দানের কাছে জঙ্গল সাফ করে সেইন্ট পল'স গির্জা নির্মাণ শুরু হল। গির্জাএ বসল ফ্লরেন্স থেকে আনা তৈলচিত্র, বসলো দামি কাঁচ। মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার মেজর উইলিয়াম সেইন্ট পল'স এর চুড়া গড়লেন Norwich এর ক্যাথিড্রাল এর মত। কিন্তু এই অসামান্য ভাস্কর্যটি নষ্ট হয়ে গেল ১৯৩৪ এর ভুমিকম্পে। তবে সাহেবরাও থেমে থাকলেন না। আবার শুরু হল এই গির্জা গড়া। এইবার কানটারবেরি ক্যাথিড্রাল এর মত সেজে উঠল এই গির্জা।
এরপর থেকে আজ অবদি হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ স্মৃতি ধরে রেখেছে এই গির্জা। জুরে রয়েছে আনেক বাঙালির প্রানের সাথে। এর সাথে জামিনী রায় জুরে দিলেন আরও বাঙালিআনা। সেটা ষাট এর দশক। সেই সময়ের বিশপ লাকদাসা মেল চাইলেন যে তাদের যিশুর আরাধানায়ে আনা হবে ভারতীয় ভাবধারা। সেই ভাবনা থেকেই জামিনী রায়ের সঙ্গে কথা বললেন বিশপ ও জামিনী রায় আকলেন 'লাস্ট সাপার' এর তৈলচিত্র।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন