সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

rasta


--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------লগ্নজিতা








টা বাজতে যায় রিয়া যে এখনও এলনা
কিন্তু এদিকে অমিত তো দাঁড়িয়ে আছে
স্কুল ছুটি হলে রোজ রাস্তাতেই তো দেখা করতো ওরা..
  স্কুল যেতে গিয়ে দুজন দুজনের সাইকেলে ধাক্কা খায় ঠিক এই রাস্তাতেই
এখানেই ওদের প্রথম দেখা
তারপর ধীরে ধীরে কথা থেকেই প্রেমের শুরু
তাই ওরা রোজ এখানেই দেখা করতো
এই রাস্তা জানে ওদের সব লুকানো কথা
এখানেই অমিত রিয়া কে নিজের মনের কথা জানায়
এখানেই রিয়া ওর সম্পর্কেরশুরু
এই রাস্তা জানে ওদের সব মিস্টি ঝগড়ার কথা..
ঝগড়া করে দুজনেই রাগ করে বাড়ি চলে যেত
পরের দিন ঠিক এখানেই এসে আবার চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকত দুজনে
টিফিন নেওয়ার নাম করে অমিত এর জন্য নিজে রান্না করে আনত রিয়া
এখানেই দাঁড়িয়ে অমিত মন ভরে সে সব খেত 
পরীক্ষায় কম নম্বর পেয়ে রিয়া যখন মন খারাপ করে আসত
রাস্তায় সবার সামনেই অমিত ওর হাত ধরে ওকে সামলাতো 
তেমনি অমিতেরখারাপ সময়ে রিয়া একইভাবে ওর পাশে ছিল
সেদিনও ছিল
দিনটা ওদের কাছে খুব বড়ো কিছুই ছিল
এক বছর আগে ঠিক এই দিনেই ওদের সম্পর্কের শুরু হয়
কিন্তু রিয়া কে সেদিন ওর মায়ের সাথে সকালে বেরতে হয়েছিল
তাই ওরা ঠিক করে রাতে দেখা করার
সন্ধে তখন টা
অমিত এর যেতে একটু দেরি হয় সেদিন
রিয়ার জন্য নিজের হাতে কার্ড বানাতে সময় লেগে যায়
রিয়া আবার না থাকতে পেরে আগেই পৌঁছে যায়
মনে হল ওপারে ওটা অমিত দাঁড়িয়ে
অনেক বার রিয়া ডাকল ওকে
সাড়া না পেয়ে ভাবল হয়তো শুনতে পারছেনা
তো রিয়া তাড়াহুড়ো করে রাস্তা পেরতে যায়
আর ঠিক তখনই ওদিক দিয়ে আসে একটা লরি 
রিয়া
রিয়াঅন্ধকারে দেখতে
পায়নি
   ১০ মিনিট
 পর অমিত আসল
সেই কার্ড টা আজ ওর কাছেই আছে
রিয়া কে দেওয়া হয়ে ওঠেনি আর
  আজ পাঁচ বছর পর সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে অমিত
রিয়ার অপেক্ষায়

লগ্নজিতা



  

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

পুজো মিটলে কী করে থাকবেন ফিট, উপায় বাতলে দিলেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক

  আশ্বিনের শারদপ্রাতে বাঙালির পাতে ভরে উঠেছে হরেক রকমের খাবার। ঠাকুর দেখার সঙ্গে হরেক রকমের খাবার খেতেই হবে। রোল, চাউমিন, মোগলাই, চাইনিজ, বিরিয়ানি, ফুচকা এবং আরও কত কী! সারাবছর যারা শরীরচর্চায় মেতে থাকেন, খুব নিয়ম করে খাবার খান তারাও এই সময়টা একটু বেনিয়ম হয়ে পড়েন। তবে কুচ পরোয়া নেহি, পুজো মিটলেই আবার কী করে নিজের শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন সেই কথায় আটপৌরেকে জানালেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক।  ১) পুজো মিটলেই আমাদের ফিরতে হবে আবার স্বাভাবিক জীবনে।  তাই পুজোর হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে ভীষণভাবে দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণ জলের। জল শরীরের বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের প্রয়োজন মতো দিনে অন্তত তিন থেকে চার লিটার জল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে। তবে যাদের বেশী জল খাওয়া বারণ আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া বাকিরা দিনে চার লিটার পর্যন্ত জল পান করলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে।  ২) মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। এছাড়াও নিয়মিত শাকসবজি খেতে হবে। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে আবার স...

পনেরো মিনিটেই ফিট থাকার রহস্য, উপায় বাতলে দিলেন যোগগুরু

  আটপৌরের নিজস্ব প্রতিবেদন, নৈহাটিঃ  শরীরকে মন্দিরের আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই শরীরকে সর্বদা ঠিক রাখতে আমরা কত পন্থায় না অবলম্বন করে থাকি। আজকাল ইঁদুর দৌড়ের যুগ, আর এই যুগে সময় পাওয়া একটা বিরাট চ্যালেঞ্জিং বিষয়। সময় বের করে শরীর চর্চা করার মতো সময় আমাদের কতজনের হাতেই বা আছে? মনের সুখে ছুটির দিন হাঁটলেই কি আমাদের শরীর ঠিক থাকবে নাকি সপ্তাহে প্রতিদিন জিমমুখী হতেই হবে ? যেমন আইটি সেক্টরে কর্মরত পার্থ সারথী চক্রবর্তী সোম থেকে শুক্র অবধি দম ফেলার সময় পায় না, অথচ কিছুদিন হল সে ঘাড়ের ব্যথায় কাবু। আবার সদ্য বিয়ে করা কৌশিক ভট্টাচার্য ইদানীং অফিস ফেরত সস্ত্রীক হাঁটতে বেরিয়ে নিজেকে ফিট ভাবছেন অথচ গত তিনমাসে তার দশ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও সে নিরুপায়, অফিস ফেরত ছাড়া তার সময় নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে শরীর চর্চা আর হবে না। এই সময়ের অভাব অনেকেরই তা বলে কী শরীর সে কথা শুনবে। শরীরে বাসা বাঁধছে জটিল রোগ। দিনের পর দিন ওষুধ খেয়েও সেই রোগ সারছে না। তবে ইচ্ছে থাকলে উপায় আছে, বলছেন বিশিষ্ট যোগ গুরু রাহুল তিওয়ারী। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন যে খুব স্বল্প সময়ে ফিট থাকার জন্য কিছু প...