সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান
                                              শর্মিষ্ঠা ঘোষ*
মানুষ জানেনা সভ্যতা কাকে বলে,
গড়িয়ে, চালিয়ে, থামিয়ে দেয় - চাকা।
মানুষ জানেনা বাঁচা কাকে বলে,
পিছিয়ে, এগিয়ে, দাঁড়াতে চায় একা।
আদিমকালে গুহামানবের সৃষ্ট প্রথম আগুন
জ্বলে উঠুক এ যুগের ক্ষেতে, বিলে, ঘরে, মনে
চাষ হোক নতুন সভ্যতার।
শিকার এবং শিকারী'র প্রজন্ম জানুক,
চিনতে শিখুক সম্প্রীতির ভাষা।
শরীর, শরীর, আমার মন নাই।।
 গোলাপের রস ফিকে হয়ে আসা মাঝরাতে...
আমি কোলবালিশ, পার্সোনাল বেডরুম জুড়ে কামড় বসাই –
শরীরসর্বস্ব নায়িকা ভাবতে
ভালোই লাগে নিজেকে।
তোর পছন্দ 'অটল' 'সরলা' 'কুমারী',
 যার ভ্যাজাইনার দরজা ভ্যাজানো এখনও অবধি
হাট করে খুলে দেওয়া হাঁটুতে
লাগেনি কোনো জঙ্ঘা বিশ্রীভাবে।
লাট খেতে খেতে অজস্র বীর্যপাতেই
 তবু মৃত্যু হোক আমার,
মরে লাখো-বার জন্ম নিক এ শরীর তোর শরীরের ঘ্রাণ সমৃদ্ধ শিশুকে স্তন্য দিতে।
Title:None,Content:
 (১) পর্যাপ্ত আলো পড়েনি এখনও যে চোখে, হৃদযন্ত্র বিকল হবার সম্ভাবনা।
রোমকূপ এর প্রতিটা দরজা ও জানলা বদ্ধ, প্রাচীন ধারাভাষ্যে মুখর। (২) তপ্ত লৌহ-শোধিত জল আকন্ঠ পানের আকাঙ্ক্ষা! জিহ্বাজাত আবর্জনা নিষ্কাশনের অভিপ্রায়ে।
(৩) ছোট-বড়, কতই না ভগবান কিনছি রোজ, পরক্ষণেই, ভাঙছিও! টুকরো টুকরো হিসাবের কেনাকাটায় আফগান শিশুর নিষ্পাপ রক্ত, হুবহু আমার ভাইয়ের মুখ।
(৪) মনের ত্রিসীমানায় পাঁচিল, খন্ড কাচ বসানো ওপরে, আমি ডিঙোবো না। শুধু, পার হবো। সবটুকু ক্ষতবিক্ষত করে।
(৫) যেখানে সাহস পায়না কথারা প্রতিবাদী হতে, চোখে চোখ রেখে আত্মবিশ্বাস নিয়ে তাকাতে, এক একটা জেদ যেখানে একজোট হতে ভয় পায়, আমার হাত তখন গর্জে ওঠে সশব্দে! উত্তরোত্তর খাতা ভরায়। আকাশে ঘনীভূত মেঘপুঞ্জ। বাতাসে ধুলোবালি সহযোগে তুষের আগুন। (৬) নিদারুণ আবেগে খেলানো সব পাখিদের আনাগোনা, বুকের ওপর বই খোলা মাঝ আকাশ রাঙানো মন টা ময়লাটে পর্দায় ঝাপসা, পায়ে সুড়সুড়ি দেওয়া একটা-দুটো গানের আলাপ মনে পড়ে যাচ্ছে।

Review: sabdo choyon khub sabolil.....choto boro kotoi na vogoban kinchi roj kothati vabay.....bes bhalolaglo



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

পুজো মিটলে কী করে থাকবেন ফিট, উপায় বাতলে দিলেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক

  আশ্বিনের শারদপ্রাতে বাঙালির পাতে ভরে উঠেছে হরেক রকমের খাবার। ঠাকুর দেখার সঙ্গে হরেক রকমের খাবার খেতেই হবে। রোল, চাউমিন, মোগলাই, চাইনিজ, বিরিয়ানি, ফুচকা এবং আরও কত কী! সারাবছর যারা শরীরচর্চায় মেতে থাকেন, খুব নিয়ম করে খাবার খান তারাও এই সময়টা একটু বেনিয়ম হয়ে পড়েন। তবে কুচ পরোয়া নেহি, পুজো মিটলেই আবার কী করে নিজের শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন সেই কথায় আটপৌরেকে জানালেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক।  ১) পুজো মিটলেই আমাদের ফিরতে হবে আবার স্বাভাবিক জীবনে।  তাই পুজোর হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে ভীষণভাবে দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণ জলের। জল শরীরের বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের প্রয়োজন মতো দিনে অন্তত তিন থেকে চার লিটার জল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে। তবে যাদের বেশী জল খাওয়া বারণ আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া বাকিরা দিনে চার লিটার পর্যন্ত জল পান করলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে।  ২) মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। এছাড়াও নিয়মিত শাকসবজি খেতে হবে। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে আবার স...

পনেরো মিনিটেই ফিট থাকার রহস্য, উপায় বাতলে দিলেন যোগগুরু

  আটপৌরের নিজস্ব প্রতিবেদন, নৈহাটিঃ  শরীরকে মন্দিরের আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই শরীরকে সর্বদা ঠিক রাখতে আমরা কত পন্থায় না অবলম্বন করে থাকি। আজকাল ইঁদুর দৌড়ের যুগ, আর এই যুগে সময় পাওয়া একটা বিরাট চ্যালেঞ্জিং বিষয়। সময় বের করে শরীর চর্চা করার মতো সময় আমাদের কতজনের হাতেই বা আছে? মনের সুখে ছুটির দিন হাঁটলেই কি আমাদের শরীর ঠিক থাকবে নাকি সপ্তাহে প্রতিদিন জিমমুখী হতেই হবে ? যেমন আইটি সেক্টরে কর্মরত পার্থ সারথী চক্রবর্তী সোম থেকে শুক্র অবধি দম ফেলার সময় পায় না, অথচ কিছুদিন হল সে ঘাড়ের ব্যথায় কাবু। আবার সদ্য বিয়ে করা কৌশিক ভট্টাচার্য ইদানীং অফিস ফেরত সস্ত্রীক হাঁটতে বেরিয়ে নিজেকে ফিট ভাবছেন অথচ গত তিনমাসে তার দশ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও সে নিরুপায়, অফিস ফেরত ছাড়া তার সময় নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে শরীর চর্চা আর হবে না। এই সময়ের অভাব অনেকেরই তা বলে কী শরীর সে কথা শুনবে। শরীরে বাসা বাঁধছে জটিল রোগ। দিনের পর দিন ওষুধ খেয়েও সেই রোগ সারছে না। তবে ইচ্ছে থাকলে উপায় আছে, বলছেন বিশিষ্ট যোগ গুরু রাহুল তিওয়ারী। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন যে খুব স্বল্প সময়ে ফিট থাকার জন্য কিছু প...