সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

portrait

------------------------------------------------------------------------------------------------------ Dishari Banerjee. A black and white portrait, still visible in my drawing room. due to a dim light. Hazy but crystal. It seemed lot more euphoric. It does nothing but stir all the memories together, Demarcating a path. Sound of footsteps. Confusing. A white lampshade rampantly hiding some bizarre arguments as I changed the path to stop the conversation from going too far. It smelled like wine. Too old. Too delicious. You called me a slut for not sleeping with you last night. and you fell in love with the other person. Everyday. While some random assumptions bought all your love, the real portrait cherished, the dim light in my drawing room.

দ্বন্দ্ব

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------ সঞ্জয় ঘোষ                  একাল সেকাল দ্বন্দ্ব করে,                            অভিযুক্তদের হাত ধরে,                 বিবর্তন আজও করে কোলাহল                        প্রকৃতি পাতার কালঘুমে।                শাড়ি,সালোয়ার দ্বন্দ্বে লিপ্ত,               Jeans,টপ তাই Disc, pub এ               নাচন,কোদন হইহুল্লোড়ে,                তুলসী তলা হাহাকার করে।                  কলসীর জল তলানিতে আজ,                 ম...

প্রহেলিকা-র মৃত্যু

------------------------------------------------------------------------------------------------------------ONTORIP এই হাত জানে হাতা, খুন্তি, চামচের ব্যবহার,জানে কল্পনার রং-এ বে-রঙীন ক্যানভাসে আলপনার রামধনু আঁকতে। সে জানে, স্পর্শাতীত শরীরী ভাষায় উদ্ধত শরীরের তৃষ্ণা মেটাতে, সে শুধু জানে না; নরম হাতের গোপনে অশ্রুসিক্ত বাণী, বিষাদ,বাহু গর্ভের অন্তরালে কলমের আয়ু কীভাবে পোড়ে। নীরবে নিভৃতে স্থবিরতায় ছাই হয় স্বপ্ন, প্রেম; আর একটা প্রহেলিকা-র মৃত্যু।।

kobita

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------ . সঞ্জয় ঘোষ ইতিহাস নাকি কথা বলে?                               ছোট্টো ছেলের জন্ম সেদিন,                    জানি তা বাস্তব, নয় ইতিহাস,                   অচেনার মাঝে চিনতে শেখা,                   চেনার মাঝে গভীর তল খোঁজা                  সবই পিতৃমাতৃদান , নয় ইতিহাস।    লক্ষ্যভেদে ছুটন্ত পরিশ্রমী ঘোড়া,   ঘড়ির কাঁটায় শৃঙ্খলিত হওয়া,    সৎ,বলশালী,বুদ্ধিমান তার শীর্ষপথে            পিতা মাতার ছায়াপথ ধরে।                ছেলের জীবনে নতুন সঙ্গীনী,               ...
পর্ব-৫ পুপুর ক্লাইন্ড রাজু ওরফে চন্দন দাস,দারিদ্র্যের স্বীকার হয়ে বাড়িতে বাড়িতে দুধ দেয় এবং মাসের শেষে টাকা সংগ্রহ করে এনে মা র হাতে তুলে দেয় বাবা ছিলেন ক্যান্সার র পেসেন্ট্ টাকার অভাবে বিনা চিকিত্সায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিল যখন রাজু তখন ৫ বছর, রাজু এখন ১৪, ফ্ল্যাটে নিজের ভাগ্নিকে শারীরিক অত্যাচার করছিল কাকা বেচারা রাজু সেই সময় ই নুপুর কাকী র ঘরে দুধ দিতে আসে,ব্যাস ঘটে যায় পুরনো সেই রীতি গরিবদের কে শোষণ করা, রাজুই করেছে ওসব , কেউ বিনা পয়সায় রাজু র কেস লড়তে চায়না অগত্যা পুপু ই সেজেছে তার উকিল বন্ধু।ডিফেনডান্ট এবং প্লেনটিফ র অনেক প্রসিড, এবং অবজেকসন ওভার রুলড্ র পর জুভেনাইল জেল থেকে বেকসুর খালাশ পায় রাজু। রাজু কাছে এসে ভাঙা ভাঙা ভাবে বলে থ্যাংকু উকিল দিদি। পুপু-ইউ ওয়েলকাম বেটা , কোন ক্লাস এ পরিস তুই? রাজু- (মাথা নিচু করে বলে) আমি পড়িনা গো, পুপু- কেন? রাজু- মা বলেছে গরীবদের প্ড়াশুনো করতে নেই, পুপু খানিক চুপ করে থাকে এতটুকু ছেলে এসব কী বলছে সে, রাজুর মাকে ডেকে পুপু বলে পুপু- কাল ই ওকে আমার কাছে নিয়ে আসবে আমি ওকে পড়াশুনো শেখাব।চোখ ভর্তি জল নিয়ে কাছে এসে রাজুর মা বলে "মা বাবা লোকনাথ...
পর্ব-৩  মাধ্যমিক পাশ র পর কলাবিভাগ এ এডমিশন নেয় পুপু সেকসন- বি, সেখানেই পরিচয় হয় সায়নী বিপাশা এবং ঐশী,বলাই বাহুল্য ঐশী র সাথে তার পরিচয় যদিও রামকৃষ্ণ মিশন থেকে, একই বেঞ্চে বসত তারা সাথে অনিশা,ঋতু,সায়ক ও দেরি করে আসলে গীতশ্র আন্টি ওর অনিচ্ছায় তাদের পাশেই বসাত, এখন সবাই আলাদা ইস্কুল এ পরে, রাসমনি র দিনগুলো পুপুর কাছে খুবই চনমনে ছিল একই সঙ্গে বসবে বলে বেঞ্চ ধরতে কোন দিন আগে আসতে হত বিপাশা কে কোন দিন সায়নী কোনদিন পুপু... সেবারে শাহরুখ এর নতুন মুক্তি পাওয়া মুভি রা ওয়ান নিয়ে আল োচনা চলছিল সবাই মিলে গাইছিল ওয়ানা বি মাহ ছাম্মাক ছাল্য আর তাতে পা মিলিয়েছিল পুপু এবং স্মৃতিকনা পিছন থেকে যমদূত র মতো আগমন ঘটেছিল রূপালী দি র , সিক্রেট সুপারস্টার রা মুখে কুলুপ এঁটে বসে গেল কিন্তু তাতে শেষ উদ্ধার হলো না, "আজ টিফিন বন্ধ তোমাদের " আরও বলেছিলেন কত কি .. এর চেয়ে" আর তোমাদের ক্লাশ নেবনা" এটা অনেক শান্তি র বানি হত তাদের কাছে,ক্লাশে শান্ত তথা ভদ্র মেয়েদের মুখগুলো হয়ে উঠেছিল কাশ্মীরী আপেল। এইসব করে দিন কাটছিল পুপু র ভালই। এর মধ্যেই লাইব্রেরিতে প্রবেশ করেছে নতুন লাইব্রেরিয়ান তাও আবার মেল....
পর্ব-৪, পুপুর সাহেব অর্থাত্ বাবাই ছিল পুপুর পাশের কলোনি র বাসিন্দা। তার বাবা ওখানকার ই এক হাইস্কুল র বাংলার খুব নাম করা শিক্ষক , রাগী ও ছিলেন শোনা যায়।  পুপুর পরিবারের সাথে তার বাবার ভাল সম্পর্ক থাকলেও বাবাই এর সাথে তার কোনদিন যোগাযোগ হয়নি, তবে ছোটবেলায় পুপুর পাড়ার এক অনুষ্ঠানে সে কয়েকবার আসত অঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে বলে সেখানেই বার কয়েক দেখা হয়েছে তার সাথে পুপু র। ছোটবেলা থেকেই মারকুটে দস্যু স্বভাব র পুপু  প্রতিবার অঙ্কনে প্রথম হত বাবাই, পুপুর ৯ বছরের ভাইটি বাবাই এর সাথে টক্কর দিতে না পারায় দ্বিতীয় হত সে,এটাই পুপু র সহ্য হয়না তাই সে বছর তুমুল ঝগড়া করে কমিটি র সবার সাথে "আমাদের পাড়ার অনুষ্ঠান বাইরের বড়ো ছেলেরা কেন পার্টিসিপেট করবে" বেচারা এসব শুনে মাথা নিচু করে চলেই যাচ্ছিল প্রতিযোগিতা ছেড়ে কমিটি র মেম্বার রা বুঝিয়ে বলে বাবাই কে পুপু কে ইটটু বকা দিয়েই শুরু হয় প্রতিযোগিতা,এবং পরের বছর দিয়ে করা হয় দুটি গ্রুপ। কিন্তু আর আসেনি আঁকতে বাবাই। তারপর কেটে গেছে ৭ ৮ বছর বাবাই কে আর দেখিনি সে।কিন্তু সে সুখ বেশিদিন তার কপালে সইল না , মাধ্যমিক এ দুর্দান্ত রেজাল্ট করে কলোনি র সো...

॥সফিনা॥ (the boat was in the upstream)

------------------------------------------------------------------------------------------------------------- # সৌভিক ভাটার টাইনে তীরে আসি ঠেইকসে বন্ধু আমার সাহিলে নিশুতি এক মাহতাবি রাইত আসমান পানে চেয়ে মুখখানি তার। তারে আঁশটে হাতে বুকে জড়ায়ে মিহি বালির পথ ধইরে ঘরে ফিরেসি কৃপাসিন্ধুরে লয়ে বাতাসে কলঙ্ক আড়াল কইরে। সে দুইচোখ বুঁজে জাইল বোনে আমি নাম রাখসি তার 'সফিনা' সাড়া দেয় নাই সে রাইত জুড়ে গোসা হয়েসে কিনা বুঝিনা। দেহতরী কূলের কিনারে বাঁধায়ে রেখেসিলাম তারে মন পাহারায় সাতরাইতে যে শেখে নাই বন্ধু এখনো ভেজা চুল ছুইলে ডরায়। ই ভবের ঘরে কাটাইলা বন্ধু দিন-দুই সাগরের গইল্প করসি রাত্রি জাগি শুনাইসি কন্যারে মাঝি মল্লার গান ঝিনুকের হাইর গলায় বাঁধিয়া রাখি। আমি যদ্দুর মনের ভাসাইসি ভেলা ঠাওর কী পাই অদ্দুর? প্রেম দরিয়ায় এমন তুফাইন আইলে পালায় বাঁচুম কদ্দুর। জোয়ারে আঘাত করি কলিজায় উড়ায়ে নিল লাল নিশান,ডুবায়ে তরী পথ হারায়েও খুঁজি তারে গভীর জইলে ফিরে দেখি সাহিল চলি গেসে ঘর ছাড়ি। কোন্ দ্যাশ থেকে তুলে আনিসিল ঢেউ তারে কেইমনে ফিরায় নিল গোপনে এখন সেই স্রোতে একূল ভাইঙ্গে যায় রোজ কেন্...

কেয়া পাতার নৌকা

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------   সঞ্জয় ঘোষ কেয়া পাতার নৌকো ভাসে,                 ছোট্টো বোনের রাখির সাথে,                   অপেক্ষার নদী প্রবাহে বয়                   ভাইফোঁটা তার স্মৃতিতে রয়। কেয়া পাতার সেই নৌকো ভাসে,     পদ্মা নদীর প্রবাহের সাথে, কাঁটাতাঁরের সেই সাজানো ফাঁকে,     মাঝির ভাঁটিয়ালি গান বাজে।              বঙ্গভঙ্গ হোক না যতই,            এমন কাঁটাতাঁর তৈরি কতই,             রাখিবন্ধন, ভাইফোঁটাতে                এমন নৌকো ভাসবে ততই। কেয়া পাতার সেই নৌকো থামে       পদ্মা নদীর ওপার গ্রামে,   দাদার হাতে ঐ রাখি সাজে,   শঙ্খের নিনাদ সারা বাংল...
পর্ব-২, মা-দরজা টা খোল পুপু লক্ষী মা আমার,দেখ না যদি আবার সব আগের মতন.. পুপু-ডোনট্ টক রাবিশ মা,কোথাকার কার চিঠি,তুমি এখন যাও কাল আমার ক্লাইনটের জামিন টা করাতেই হবে,কেসটা নিয়ে স্টাডি করতে হবে। চোখ মুছতে মুছতে মা নেমে গেল নিচে, মাকে মিথ্যে বলে কাটিয়ে দিলেও মনটাকে একটু ও শান্ত করতে পারছেনা সে.. এতো বছর পরে এসব নাটকের প্রয়োজনীয়তা টা কী সে বুঝে পেল না বই টই নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করলেও এতদিন পর এসব চিঠির কি মানে সেসবই ভাবাচ্ছিল তাকে.. রাত আরও গভীর হয়, মা- পুপু ভাত খেতে এসব অনেক পড়াশোনা হয়েছে। পুপু-খেতে মন নেই মা মা-এসব আমার বাড়িতে চলবে না শিগগির এসো বলে দিলাম মা এর এই রাগ তার চেনা তাই অগত্যা তাকে নামতে হল চোখে মুখে জল দিয়ে।ভাত খাওয়ার ইচ্ছে তার আজ একদমই নেই অথচ আজ তার ফেবারিট সরষে ইলিশ, মা চিঠির ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে এরকম কিছু বুঝতে পেরে পুপু থালা ছেড়ে উঠে পরে। পুপু-মা শুতে গেলাম কাল মুশাফীর কাকু যেন ৮ টায় গাড়ি নিয়ে আসে বিকোস প্রথম হিয়ারিং টা আমার,গুড নাইট এর বেশি কিছু বলবেনা বলেই তাড়াতাড়ি করে সিঁড়ি দিয়ে উপরে নিজের ঘরে চলে যায়,আলো অফ্ করতে গিয়ে হঠাত্ চোখে পড়ে নোটিফিকেশন লাইট টা ফোন...

4 PLACES ON EARTH WITH SADDEST NAMES

1.CAPE DISAPPOINTMENT,WASHINGTON 2. TRAGEDY POOL, Tragedy Pool, Camballin, Australia 3. BLOODY DICK PEAK, Bloody Dick Peak, Montana US 4.  Alone, Brescia Province, Italy

UNREQUITED

-           Subhagata Goswami I stumbled into my home, Reeking of the stench, Of drunkenness, My entrails over spilling, Out of disgust, that my body, Has put me through. But I surpassed, The screams of my mother's silence, Her eyes, Blurred underneath the horrors, Of her unfulfilled expectations. With every grain of time's, Unstoppable sands, She wakes past nights, And toils through her hunger, To be with me, Through my fevers and fears, And my pointless addictions, I could never be, The child of your dreams, mother dearest, You deserve far, far greater galaxies, Than my fits of anger, angst and rage, Directed uselessly at your harmless soul. At some end, before the sandy trickle, Of your hour glass stops. I shall strive to blossom, In your garden of everlasting love, Where all this while, I became nothing less, Than a parasitical weed of contempt. For those who feel u...
পর্ব-১  দুপুরের ভাত খাওয়া সেরে বারান্দায় বসে কতবেল খেতে খেতে,আজ হঠাত্ ই পুপু র মনে পড়ে যাচ্ছিল ইস্কুল জীবনের নানান সব কথা,,,ঔ যে সেবারে সোমাদি র ভূগোল ক্লাসে সায়নী ঐশী সে তিনজন ই পড়া না পারাতে ক্লাস থেকে বের করে দিল তাদের.. আর বেরিয়ে এসে সেকি হাসি ওদের;সায়নী রেগে ছিল প্রথমে কারন ওকে তারা ইচ্ছে করে বলতে দেইনি পড়াটা,বিপাশা ইংরেজি ক্লাসে ভুল একটি ইংরেজি বলায় ওকে সব মিলে বলছিলাম "ভাই আর দেবী স্যার র কাছে যাব না তুই আমাদের মাইকেল মধুসূদন দত্ত" টিফিনে মাঠে  লক অ্যান কী খেলতে গিয়ে সোহিনীর পা মচকাতেই সেদিন থেকে খেলা বন্ধ বলে দেওয়া হয়। ভোলাদা র হাতে করে নিয়ে আসা নোটিশ প্রত্যেকবার মুখে হাসি ফোটালেও এবারে তার ব্যতিক্রম হয়েছিল।পুপুর ফোনটা বেজে ওঠে,অন্যমনস্ক হয়ে যায় সে। হ্যালো, ইয়েস কালই জামিন টা হয়ে যাবে আই উইল বী দেয়ার। ফোনটা কেটে দিয়ে আবার ফিরে যায় অতীতে সেবারে ছুটির পর ঐশী সায়নী বিপাশা পুপু ফুচকা খেয়ে রেললাইন পেরাতেই দুই টাকা দিয়ে ভাগ্য নির্ধারণ র মেশিন র কাছে গিয়ে ঐশী বলে লেটশ ট্রাই ইট, সবার একেএকে হবার পরে এবার এল পুপু র পালা কত কী বলেছিলেন রোবট বাবাজি জীবনসঙ্গী পাবে মনের মতো সা...
THE BLUES OF BETTERMENT -           Subhagata Goswami Let me tell you a not-so-secretive secret... It does not really GET better. Your heart-wrenching circumstances or the sweltering heat of your occupation, does not really shape shift and overturn into the gorgeous floral bouquet of your starry dreams. Tough luck, YOU have to make it better. I know how tough the clocks have ticked for you, their hands pacing in their own steady motion as you cringe at the deafening sound of their strides...the sound of your precious time, ticking away. Our ears have now accustomed themselves to the monotony, it's our adaptation now to let ourselves go... We journey through life, but never really travel it, do we? This one's for all of you close to my heart… the clock ticks away but never does it tick too fast a pace that you forget to mend yourself. And by mending, I do not mean a splurge of something utterly lavish. You DESERVE those five prec...

HOME

-           Subhagata Goswami I wonder where my home is. And here, I mean a home beyond the concrete walls of my abode, beyond my favourite place near the window where I can glance out at the city relentlessly, and beyond my mother's comforting smile… These don't need a replacement, they are my home of the highest kind. I often seek a home in a person. Home is warmth, home is comfort… And maybe that's why I seek for the minor necessities: A sudden reassuring hand on my shoulder, a gentle stroke on my head, fingers playing with my hair and fondling the curve of my neck, a palm clasping on to mine - making me feel secure, a gentle tug at my waist, eyes locking in to mine, the sweetest hug… where I can finally sink into him.. I could go on and on… And it may seem that I sound foolish here. Whereas, there is nothing but fear… A vast ocean of fear in me… How so many want to indulge in the taste of my lips, but not plant a kiss on my chee...
What if, the stars that you count, on an endless, sleepless night, Shower down upon you Like a  midnight  lullaby, On the pavements you reside! What if, that familiar smell of your lover's perfume, Cross you as you walk past the last block, Down the hill, to the dock! What if that murmur under your breath, Storms out as bitter words, In the middle of a magical forest, Green is all you see! What if, the maiden who runs the bakery, Wears a black dress with dried tears on her cheeks, The make up blended, With pores open and visible! What would you do? If the demon on a moonless night, woos you, Summoning all of your nightmares. And the grey crown adornes your bun,  Would you let the phoenix out, burn to ashes, Only to be re-born with the tiara of Death!? -Mohona

রসগোল্লা তুমি আমার।

চারি দিকে ডেঙ্গুর ফলে হাহাকার, গ্রামে ভাল শিক্ষা ব্যাবস্থা নেই, নেই ভাল পানিয় জল, চারিদিকে যুবকরা বেকারত্বের শিকার হয়েছে। কিন্তু এসব তুচ্ছ সমস্যা আমাদের কাবু কেন করবে? এখন আমরা অনেক বড় সমস্যার সমাধান করে ফেলেছি যেটা হল ঃ- রসগোল্লা কার? বাংলার না উড়িষ্যার? এই লড়াইয়ে আজ আমরা জয়ী। বছর দুয়ের সমগ্রাম/  revolution আজ সার্থক। জি. আই. এর মতে রসগোল্লা বাংলার। আব্দুর মোল্লার মতে, এই লড়াই ছিল এক অস্তিত্বের লড়াই। আমিও নির্দ্বিধায়ে মানছি সত্যি আজ আমরা গর্বিত, আমাদের অস্তিত্ব ফিরে পেয়ে। সারাটা জীবন মানুষ লড়াই করে চেলেছে। মানুষ বাঁচে ছোট ছোট এই সুখ গুলো কে নিয়েই। তাই এতো সমস্যার পরও আমরা আজ রসগোল্লার জন্যে আনন্দিত। পরে থাক সমস্ত হাহাকার; আমরা এইটুকুতেই সুখি। সব শেষে একটা কথাই মনে পরছে ঃ   

LETTING GO

------------------------------------------- Subhagata Goswami I am at that crux of my contradictory life, where I really do not know, what is left in me to LET GO. A part of my paranoiac concrete-walled device, which I try to call a heart, attempts to block any minute opening on its tattered walls, to prevent the welcoming of the warmth and luminescence of love and affection. An over presence of human contact disgusts me at times, and I seek my respite in dark rooms and utter silence. Here is a lady, cold, perfect in her light, and has never known tears. And then, there is the girl. The girl whose eyes shimmer with a magic greater than galaxies, and a light, magnificent than the sweltering afternoon sun... For she wishes to believe in all things utopian. She finds her peace in helping others to find their peace...and during this weary process, a part of her damaged heart, brims with the greatest and strongest of all emotions: LOVE. As she guides the rest with love, she seeks th...
রাত্রির গভীরতা মাপতে মাপতে, কখন যেন সকাল হয়ে যায়, তোমার মাঝে ডুবতে ডুবতে, কখন যেন শ্বাসরোধ হয়ে যায়। তারপর এসে যায় দৈনন্দিন মৃত্যু, ভেসে ওঠে একটা নিস্তেজ লাশ। তোমার বুকের মহাসমুদ্রে - কোথায় কী একটা খড়কুটোর মত ভেসে রইল, তাতে তোমার কী-ই বা এসে যায় ? একদিন এই লাশ গলবে, সৎকার বিনা - গলে-পচে দুর্গন্ধ বেরুবে তোমার বুকের প্রচ্ছদে, দুর্ভোগ নিয়তির মতন উৎসব করবে মাংসাশী শকুন! তারপর ? তারপর মিশে যাবে আমার সব তোমার সবেতে, তোমার অতীত পচা একটা রক্তহীন শব,  অপারগ তুমি বয়ে নিয়ে বেড়াবে আজীবন। মৃত্যু সত্ত্বেও তোমার বুকের সলিল সমাধিতে, চিরন্তন স্থায়ী হওয়াটাই কি আমার স্বর্গপ্রাপ্তি নয়, এই কি পরম প্রাপ্তিতে পূর্ণ হওয়া মৃত্যুকামনা নয়, এই কি নয় নিরেট মুমূর্ষু প্রণয়ের পরম আরোগ্যজয়। যদি খেয়াল পড়ে কখনো,  ভেবো কতটা আমাকে ভাসালে,  কতটা হারালে নিজেকে, কতখানি ছিল সংকল্প তোমার,  তার কতখানি লাভ করলে। জিততে গিয়ে আত্ম-অধিকারের দ্বন্দ্বে, কতটা পঙ্গুত্বে অন্ধত্বের পরাধীনতায় বন্দী হলে নিজেতে। কী আশায় বাঁচতে গিয়ে, কতবার আত্মহত্যা কর...
॥ বেনামী কবিতা ॥ আজ তোমায় নিয়ে আর আলোচনা হয়না এই শহরে এখন তোমার জন্যে কেউ মিছিল করে না , কেউ ধর্ণা দেয় না কলেজ মোড়ে , খবরে আদৌ দেখায় ? শেষ যে বিপ্লবী বেঁচে ছিল , রুখে দাঁড়িয়েছিল ; সেও আজকাল কবিতা লেখে মুখ লুকিয়ে -' বেনামী কবিতা ' চুন খসে পড়েছে দেওয়ালে , শুনেছি সাদা চুনকাম হবে ; অনেক পুরোনো প্ল্যাকার্ড জমেছে ড্রেনের পাশে । আজ তোমায় নিয়ে স্টেটাস শেয়ার হয়না কথায় কথায় , আরেকটা ক্যাম্পও তোমার নামে রক্তভিক্ষা করেনা । অস্ত্রপচারে সরে না ক্ষত , তোমার চোখে অভিমান মানায় না । শুধু এপাড়া ওপাড়া দর্জিপাড়া , সেই গলিতেই উৎসব - সাহসী হাত অন্ধকারে পথ বদলায় , আঁচড় বসায় গোলার্ধে ... তারা এখন নতুন করে মাংসপিণ্ড কামড়ে খাচ্ছে দাঁতে ... নিজের ছাড়ানো খোসায় পায়ে পিছল খাওয়ার ভয়ে । কোথায় তোমার অন্ধ প্রেমিক গুলো , তারাও কী আজ মৃত ? ইতিহাস তোমায় খুঁজে নেবে আরেকটা মেয়ের নিথর লাশ পেলে ॥ # সৌভিক