--------------------------------------------------------------------------------------------shomit ghosh
ভয়..সময়ে সময়ে পাল্টানো একটা জিনিস..ছোটোবেলায় 'জুজু'কে সামান্য বড় হয়ে প্যান্টুল এর চেনে 'ওইটা' আটকে যাওয়ার। আরেকটু বড় হয়ে 'নব-গণিত-মুকুল' এবং এক এবং অদ্বিতীয়ম শ্রীযুক্ত কেশব চন্দ্র নাগ কে! হ্যাঁ,এসব গুলোই ভয়..এখন যে 'ফেজে' আছি তাতে ছ'মাস অন্তর সেমিস্টারের,কয়েক মাস বাদেই সেটা হবে টি.সি.এস বা উইপ্রোর 'এইচ-আর' অফিসারদের চোখা প্রশ্নের।কয়েক বছর বাদে সেটা নির্ঘাত হবে ইনকাম ট্যাক্স ঠিকঠাক রিটার্ন করার ভয় নয়ত আয়কর দপ্তরের বাড়িতে 'রেড' করার ভয়। যদিও আমাদের মতো ছাপসা বাঙালির ইডি-সিবিআই এর ভয় নেই(আমাদের তো আর নারদা-সারদার টাকা নেই,সেই ভয়টা মহান নেতাদের।সে প্রসঙ্গ অন্য একদিন..) যদিও সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে আজকাল বড্ড 'গেঁড়ুয়া সন্ত্রাস' এর বিরুদ্ধে লিখছি..গো-মাতার সন্তানদের বিরুদ্ধে রাস্তায় 'নাটক' করছি..ভয় হয় কোনদিন দেশদ্রোহীতার কেস দিয়ে দেবে! এই রে নাটক বলতে মনে পড়ে গেল,একটা মস্ত বড় ভয়ের কথা উল্লেখ করিনি..সেটা হলো দাদা খুশি না করতে পারার ভয়! মানে ধরুন আপনি নাট্যোৎসব করছেন আর সেখানে ক্ষমতাশীল দলের দাদাকে প্রধান অতিথি করলেননা বা সম্বর্ধনা দিলেন না..ওমনি আপনার সরকারি অনুদান,সরকারি হল বন্ধ হয়ে যাবার ভয় আছে! অতএব দাদাদের তুষ্ট রাখতে হবে নয়ত তারা 'রুষ্ট' হবার ভয়! এ ভয় বোধকরি সংস্কৃতির সব শাখার কর্মীদেরই আছে..সে 'লিটল ম্যাগাজিন' সম্পাদক হোক বা বাজারি পত্রিকার পক্ককেশ মালিক..কুরোসাওয়া ঘাঁটা আঁতেল ফিল্ম মেকার থেকে রিমেক মাস্টার টুকলিবাজ পরিচালক রুষ্ট হবার ভয় সকলেরই..সব সময়ে ভয়ে আছেন তারা। তাই, ওপর তলা থেকে নীচ তলা..পাতি কাউন্সিলর থেকে মন্ত্রী-এমপি যে যেমন পাচ্ছে তেল লাগিয়ে যাচ্ছে..এক্ষেত্রে হয়ত কিছুটা প্রচারে না থাকার ভয়! থাক 'ক্রিটিসিজম'..এরপাশে আছে ফেবুতে ডি-এস-এল-আর মামনীর ভয়..ফেবু কবির কবিতাকে ভয়..নারীদের ভুক-ভুক হাসি-পেট্রল বোমা-খিস্তিবাজ ক্যাডার -কলকাতার ট্রাফিকজ্যাম ইত্যাদি ইত্যাদির ভয়..এবং সর্বোপরি মৃত্য ভয়..যা অস্বীকার করার জায়গা নেই..এত ঝগরা-মনোমালিন্য-ইগো সব সয়ব ৪০মিনিটের ইলেকট্রিক চুল্লিতে শেষ..কমিউনিজমে বিশ্বাস করি,ভূতের ভয় পাইনা(যদিও ফেসবুক দ্বারা বিখ্যাত হওয়া 'বেগুনকোদর' স্টেশনে রাত কাটাইনি।ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন) তবে ভয় পাই ওই জ্বলন্ত কুন্ডটাকে যেটা বেড়িয়ে আসে চুল্লির চেম্বার থেকে..ধোঁয়া ধোঁয়া একটা গন্ধ যেটা মিশে যায় গঙ্গায়..সারাজীবন-৪০ মিনিট-ছাই-গঙ্গা..ভয় হয়..বড্ড ভয় পাই..তখনই আমার সামনে এসে দাঁড়ায় সে...উচ্চারন করি সেই আমোঘ ধ্বনি ."তুমি যত বড় হও,তুমি তো মৃত্যুর চেয়ে বড় নয়..আমি মৃত্যুর চেয়ে বড়,একথা বলে যাবো আমি চলো..."
ভয়??? কোথায়??
ভয়..সময়ে সময়ে পাল্টানো একটা জিনিস..ছোটোবেলায় 'জুজু'কে সামান্য বড় হয়ে প্যান্টুল এর চেনে 'ওইটা' আটকে যাওয়ার। আরেকটু বড় হয়ে 'নব-গণিত-মুকুল' এবং এক এবং অদ্বিতীয়ম শ্রীযুক্ত কেশব চন্দ্র নাগ কে! হ্যাঁ,এসব গুলোই ভয়..এখন যে 'ফেজে' আছি তাতে ছ'মাস অন্তর সেমিস্টারের,কয়েক মাস বাদেই সেটা হবে টি.সি.এস বা উইপ্রোর 'এইচ-আর' অফিসারদের চোখা প্রশ্নের।কয়েক বছর বাদে সেটা নির্ঘাত হবে ইনকাম ট্যাক্স ঠিকঠাক রিটার্ন করার ভয় নয়ত আয়কর দপ্তরের বাড়িতে 'রেড' করার ভয়। যদিও আমাদের মতো ছাপসা বাঙালির ইডি-সিবিআই এর ভয় নেই(আমাদের তো আর নারদা-সারদার টাকা নেই,সেই ভয়টা মহান নেতাদের।সে প্রসঙ্গ অন্য একদিন..) যদিও সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে আজকাল বড্ড 'গেঁড়ুয়া সন্ত্রাস' এর বিরুদ্ধে লিখছি..গো-মাতার সন্তানদের বিরুদ্ধে রাস্তায় 'নাটক' করছি..ভয় হয় কোনদিন দেশদ্রোহীতার কেস দিয়ে দেবে! এই রে নাটক বলতে মনে পড়ে গেল,একটা মস্ত বড় ভয়ের কথা উল্লেখ করিনি..সেটা হলো দাদা খুশি না করতে পারার ভয়! মানে ধরুন আপনি নাট্যোৎসব করছেন আর সেখানে ক্ষমতাশীল দলের দাদাকে প্রধান অতিথি করলেননা বা সম্বর্ধনা দিলেন না..ওমনি আপনার সরকারি অনুদান,সরকারি হল বন্ধ হয়ে যাবার ভয় আছে! অতএব দাদাদের তুষ্ট রাখতে হবে নয়ত তারা 'রুষ্ট' হবার ভয়! এ ভয় বোধকরি সংস্কৃতির সব শাখার কর্মীদেরই আছে..সে 'লিটল ম্যাগাজিন' সম্পাদক হোক বা বাজারি পত্রিকার পক্ককেশ মালিক..কুরোসাওয়া ঘাঁটা আঁতেল ফিল্ম মেকার থেকে রিমেক মাস্টার টুকলিবাজ পরিচালক রুষ্ট হবার ভয় সকলেরই..সব সময়ে ভয়ে আছেন তারা। তাই, ওপর তলা থেকে নীচ তলা..পাতি কাউন্সিলর থেকে মন্ত্রী-এমপি যে যেমন পাচ্ছে তেল লাগিয়ে যাচ্ছে..এক্ষেত্রে হয়ত কিছুটা প্রচারে না থাকার ভয়! থাক 'ক্রিটিসিজম'..এরপাশে আছে ফেবুতে ডি-এস-এল-আর মামনীর ভয়..ফেবু কবির কবিতাকে ভয়..নারীদের ভুক-ভুক হাসি-পেট্রল বোমা-খিস্তিবাজ ক্যাডার -কলকাতার ট্রাফিকজ্যাম ইত্যাদি ইত্যাদির ভয়..এবং সর্বোপরি মৃত্য ভয়..যা অস্বীকার করার জায়গা নেই..এত ঝগরা-মনোমালিন্য-ইগো সব সয়ব ৪০মিনিটের ইলেকট্রিক চুল্লিতে শেষ..কমিউনিজমে বিশ্বাস করি,ভূতের ভয় পাইনা(যদিও ফেসবুক দ্বারা বিখ্যাত হওয়া 'বেগুনকোদর' স্টেশনে রাত কাটাইনি।ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন) তবে ভয় পাই ওই জ্বলন্ত কুন্ডটাকে যেটা বেড়িয়ে আসে চুল্লির চেম্বার থেকে..ধোঁয়া ধোঁয়া একটা গন্ধ যেটা মিশে যায় গঙ্গায়..সারাজীবন-৪০ মিনিট-ছাই-গঙ্গা..ভয় হয়..বড্ড ভয় পাই..তখনই আমার সামনে এসে দাঁড়ায় সে...উচ্চারন করি সেই আমোঘ ধ্বনি ."তুমি যত বড় হও,তুমি তো মৃত্যুর চেয়ে বড় নয়..আমি মৃত্যুর চেয়ে বড়,একথা বলে যাবো আমি চলো..."
ভয়??? কোথায়??
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন