সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভালোবাসার জন্য অন্য ঠাঁই খুঁজতে বলা মানুষটা আজ দেখবে, পায়ের তলায় মাটি আর মাথার ওপর ছাদ অনন্যারও আছে।

চৌকাঠে পা রাখার সময় হঠাৎ শ্লথ হয়ে গেল অনন্যার গতি। একটু থমকে দাঁড়াল সে। মাথায় তখন ঘুরপাক খাচ্ছে ঠিক-ভুলের দ্বন্দ্ব। সিদ্ধান্তটা ভুল নেওয়া হল না তো? সুজয়ের সাথে নতুন জীবনটা এরকমই বিভীষিকাময় হবে না তো?      ঘরটা যেন ঘর নেই আর। বিবর্ণ দেওয়াল গুলো মনে করিয়ে দিচ্ছে বিবস্ত্র শরীরের ওপর বয়ে চলা কালবৈশাখী ঝড়গুলো। বাগানের শুকনো গাছগুলো মনে করিয়ে দিচ্ছে ইতিউতি লুকিয়ে রাখা কালশিটে মেঘ আর চোখের বৃষ্টিগুলো। ঝলমলে ফটোফ্রেমগুলো মনে করিয়ে দিচ্ছে - দরদাম করে কিনে আনা গোলাপী চাদর আজ প্রতিরাতে কুঁচকে যায়। অভির আঙুল জলছবি আঁকে অন্য নগ্ন পিঠে। না, আজ আর অনন্যা থমকে দাঁড়াবে না। অনন্যা আবার ঘুরে দাঁড়াবে। বাঁচার জন্য। নিজের জন্য।         ভালোবাসার জন্য অন্য ঠাঁই খুঁজতে বলা মানুষটা আজ দেখবে, পায়ের তলায় মাটি আর মাথার ওপর ছাদ অনন্যারও আছে। না পোষালে চলে যেতে বলা লোকটা আজ জানবে, চলে যাওয়ার বৈধতা অনন্যার আছে। স্বামীত্বের অধিকার ফলানো লোকটা আজ দেখবে, কিভাবে চোখের সামনে আলগা হয়ে যায় সম্পর্কের বাঁধন - কিভাবে ভেঙে পড়া বাসার খড়-কূটো ঠোঁটে তুলে বাসা বাঁধে ভালোবাসা। অনন্যাকে পারত...

Let's look at the highlights of the landmark SC verdict on Aadhar Card.

                                                   A adhar verdict  Let's look at the highlights of the landmark SC verdict on Aadhar Card.                                      Services that still require Aadhaar Linking Linking of Pan Card with Aadhaar is mandatory. Aadhaar is a must for filing Income Tax returns. Aadhaar is a must for availing welfare scheme benefits & government subsidies.                                                                                                ...

"কোন পছন্দের পুরুষের সঙ্গে এইবারের অষ্টমীর অঞ্জলি দিতে চাইবেন?’’ উত্তরে কী জানালেন অভিনেত্রী নবনীতা মালাকার, জেনে নিন

বাঙালির দরজায় কড়া নাড়ছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। আর মাত্র কয়েকটা দিনের প্রতীক্ষা! প্রতিদিনের ব্যস্ততা ভুলে এবার ঢাকের তালে একটু কোমর দোলানোর পালা। পুজো মণ্ডপের ধুনুচি নাচ থেকে পাতের পঞ্চ আহার কিংবা একপলকের প্রেম- সবকিছুকে চেটেপুটে নিতে তৈরি আপামর বাঙালি! আর ঠিক এই সময়ে কী করছেন, বাংলা টেলিভিশনের তারকারা ? কিভাবে পুজো কাটাবেন তাঁরা ? সেই বিষয়ে কথা বলতেই আজ আটপৌরের মুখোমুখি অভিনেত্রী নবনীতা মালাকার। নবনীতা মালাকার জলপাইগুড়ির বাসিন্দা। অভিনয়ের সূত্র ধরেই তাঁর কলকাতায় আসা। ছোটবেলা কেটেছে জলপাইগুড়িতে । শুধু তাই নয়, স্কুল এবং কলেজের গণ্ডিও পেরিয়েছেন সেই জলপাইগুড়িতে। তাই তাঁর কাছে পুজো মানেই জলপাইগুড়ি ফেরা! আবার বাবার সঙ্গে হাত ধরে ঠাকুর দেখতে যাওয়া। অভিনেত্রী অনেকটা নসটালজিক হয়ে বললেন, ‘’ আমাকে বাড়ি থেকে ঠাকুর দেখতে যাওয়ার জন্য ছাড়তই না কোনওদিন! যখনই ঠাকুর দেখতে বেরোতাম ,তখন বাবার কে নি আঙুল ধরে থাকতাম। তবে বড় হয়ে বন্ধুদের সঙ্গেও বেড়িয়েছি!‘’ অভিনেত্রী একটু থেমে আবার বললেন, ‘’ জলপাইগুড়িতে অষ্টমীর দিন আমারা এক আশ্রমে অঞ্জলি দিতে যেতাম। তখনও বাবা সঙ্গে যেত। শুধু তাই নয় আজও পুজোর সময়...

'বিশেষ মানুষটি লেট-রাইজার, তাই একসঙ্গে অঞ্জলি দেওয়া এখনও হয়ে ওঠেনি!'

পুজোর বাকি মাত্র ক'টা দিন, বাঙালির শপিং থেকে ওই ৫ দিনের প্ল্যানিং, সবই তুঙ্গে। সোমদত্তা চক্রবর্তীর সঙ্গে আড্ডা জমেছিল সেসব নিয়েই। পুজোর প্ল্যান নিয়ে কথা উঠতেই সোমদত্তা জানালেন, তিনি পেশাদার গায়িকা ঠিকই, তবে কলকাতার পুজোর উত্তেজনাটাকে বাদ দিয়ে পেশাদারিত্ব এখনো দেখাতে পারেননি। বয়স যতই বাড়ুক, পুজোর উত্তেজনা আর পুজোর শপিংয়ে ঘাটতি হবেনা কোনোদিনই, এমনটাই মনে করেন তিনি। কাজেই পুজোর কয়েকদিন কনসার্ট, শো ছাড়াও চলবে চুটিয়ে বন্ধুদের সাথে ঘোরা, হাউজপার্টি এবং অবশ্যই ম্যাডক্সে আড্ডা। অষ্টমী তে বিশেষ মানুষটির সাথে লাঞ্চ তো আছেই! জিজ্ঞেস করলাম, "অষ্টমী বরাবরই প্রতিটা বাঙালির কাছেই স্পেশাল, তো বিশেষ মানুষটির সাথে অষ্টমীতে অঞ্জলি দেওয়াটা কি হচ্ছে?" ''আসলে বিশেষ যে মানুষটির কথা বলছি, তিনি এতই লেট-রাইজার, একসঙ্গে অঞ্জলি দেওয়াটা আর হয় না!" সোমদত্তার হাসি। তবে যোগ করলেন "একসঙ্গে অঞ্জলি দেওয়াটা কিন্তু বাকেট-লিস্টে আছে, যদিও এখনো অব্দি হয়ে ওঠেনি।" পুজোর স্পেশাল কোনো প্রেমের স্মৃতি? সোমদত্তার কথায়, "ছোটবেলায়, যখন ওই ক্লাস ৭-৮-৯  উঠতি বয়স, পুজোর পাঁচটা দিনই...

প্রথম লোকটা বেশ বিরক্ত হয়ে বলল, ‘’ ধুর বাল! আপনি কি কিছু বলবেন নাকি একবারে ওপরে উঠে বললেন? ‘'

‘’ দাদা , দেশলাই হবে নাকি ?’’ খালের ধারে বসে থাকা অন্য লোকটি একবারে নিশ্চুপ ! প্রথম লোকটির কথা সে হয়ত শুনতেও পেল না । কিন্তু অন্য লোকটি মুখে একটা বিড়ি ধরিয়ে বেশ হন্তদন্ত হয়ে দেশলাই খুঁজছে । লোকটি আবার বলল , ‘’ ও দাদা , দেশলাই হবে নাকি ?’’ কিন্তু কোনও কথায় লোকটির কানে গেল না ! এবার সেই প্রথম লোকটি দ্বিতীয় লোকটির কাছে এসে বলল , ‘’ আরে দাদা , যা হওয়ার তা হয়ে গেছে , ওসব নিয়ে ভেবে আর লাভ নেই । ‘’ বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নামবে । ব্রিজের নীচে খালটা এমনই ফাঁকাই থাকে , কিন্তু আজ বেশ ভিড় । বিশেষত পুলিশ এবং সাংবাদিকদের । তবে এই দু ’ জন তার থেকে অনেকটা দূরে একটা নিরিবিলি জায়গায় আছে । সামনেই রেললাইন । যদিও এই লাইনে ট্রেন খুব একটা আসা যাওয়া করে না । সারাদিনে হয়ত পাঁচ জোড়া । খালের জল ধীর গতিতে বয়ে চলেছে । তবে যতদূর দেখা যায় , খালের সামনেটা বেশ নোংরা ! কয়েকটা কুকুর মরা পড়ে রয়েছে । বেশ গন্ধও বেরোচ্ছে । তবে ঐ দু ’ জন ব্যক্তি সেই সব কিছু থেকে বিচ্ছিন্ন ।   প্রথম লোকটি দেশলাই না পেয়ে কিছুটা বিরক্ত হয়েই দ্বিতীয় লোকটির পাশে বসে পড়ে বলল, ‘’ ধুর শালা! কী জন্য বেড়িয়েছিলাম আর কী হয়ে ...

ক্যানভাসের বাইরের ছবি, আমার তোমার প্রতিদিনের জলছবি...

সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে এখনও অনেক সংবেদনশীল বাঙালি নাক সিটকায়! তাঁদের বক্তব্য ‘’ ওটা কি কাজের জায়গা নাকি? ওখানে তো শুধু সময় নষ্ট করা হয়!’’ তবে এমনই বেশ কিছু সংবেদনশীল মানুষের মুখে ঝামা ঘসে দিয়েছে অনেক তুরুণ প্রতিভা! এখন অনেক তরুণ তুর্কি সোশ্যাল মিডিয়াকে তাঁদের কাজের জায়গা মনে করে! শুধুমাত্র তাই নয়, তাঁদের শিল্পসত্ত্বা প্রকাশের সবচেয়ে সহজলভ্য মাধ্যমও হয়ে উঠেছে এই সোশ্যাল মিডিয়া। শিল্পী জয়ীতা বোস, সেই তরুণ তুর্কিদেরই একজন! সম্প্রতি তাঁর আঁকা বেশকিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ার বেশ আলোচ্য বিষয়। দ্য ইন্ডিয়ান কলেজ অফ আর্ট অ্যান্ড ড্রাফ্‌টম্যানসিপ-এর প্রাক্তন ছাত্রী জয়ীতার ছোট থেকেই আঁকার প্রতি টান। তবে বরাবরই সে চেয়েছিল একটু অন্য কিছু করতে। প্রথাগত ধ্যান ধারনার বাইরে বেড়িয়ে কাজ করতে।  জয়ীতার কথায়, ‘’ আমি একটু অন্য ধরনের পেন্টিং করতে ভালবাসি!শুধুমাত্র কাগজে ছবি এঁকে যাব, ওটা ঠিক আমার ভাল লাগে না! তাই আমি বিভিন্ন মিডিয়ামে ছবি আঁকি, যেমন- বডি পেন্টিং কিংবা ওয়াল পেন্টিং ইত্যাদি।‘’ কলকাতার বেশ কিছু নামীদামি রেস্তোরাঁ কিংবা ক্যাফেটেরিয়ার দেওয়ালে জয়ীতার আঁকা আপনার চোখে পড়তে বাধ্য...

‘ ফাগুন বউ’ – বড্ড সিলেকটিভ, মিশুকে এবং সোজাসাপটা!

অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা সেনের সঙ্গে এর আগে আলাপ হওয়ার সুযোগ হয়নি। শুধুমাত্র মেগা সিরিয়ালের পর্দায় তাঁর বলিষ্ঠ অভিনয় দেখেছি। সেইটুকুই সম্বল করে ফোন করে ফেললাম। ফোনের ওপার থেকে একটা মিষ্টি কণ্ঠস্বর ভেসে এলো। মনে হল এই তো সেই পরিচিত ‘মহুল’ কিংবা ‘ দুষ্টু’, যার অভিনয়ের দৃঢ়তা ভেদ করে গেছে আপামর দর্শকের হৃদয়। শুধুমাত্র প্রাইম টাইমের নয়, তাঁর অভিনীত ‘ ফাগুন বউ’-এর রিপিট টেলিকাস্টও অনেকে দেখেন। আবার তো অনেকে পৌঁছে গেছেন সেই গল্পের একেবারে অতলে। অভিনেত্রী হাসতে হাসতে জানালেন সেই মজাদার অভিজ্ঞতার কথা! তিনি বললেন, ‘’ অনেকে তো আমাকে গালাগাল দিয়ে বলে, কেন তুমি বিক্রমদার মতো স্বামীকে স্বীকার করছ না? তোমার কিন্তু ভাল হবে না, ওকে স্বীকার করে নাও এবং আরও কত কী!’’ একসময় ‘ সাত পাকে বাঁধা’ মেগা সিরিয়ালের জনপ্রিয় তারকা ঐন্দ্রিলা সেন প্রায় চার বছর বিরতিতে ছিলেন। তবে এমনি এমনি নয়। অভিনেত্রী জানালেন, ‘’ আমি চেয়েছিলাম, একটা মেগা সিরিয়ালের পরই নতুন কোনও কাজ না করতে। একটু সময় নিতে চেয়েছিলাম কিন্তু যখন ফিরব ভাবি ঠিক তখনই আমার বাবা মারা যান। তাই তখন আর ফেরা হয়নি। সব মিলিয়ে প্রায় চার বছর পর ছোট পর্দায় ফিরেছি ...

জয়ী আজও তোমার জন্য বলি, ‘যেখানেই থেকো, ভাল থেকো! বড্ড ভাল থেকো।''

                                                                         আপেক্ষিক- আদিত্য                                                                          ‘’ তোমার কিসের এত অহংকার?’’ ‘’ কোথায় অহংকার ?’’ ‘’ প্রতি মুহূর্তে তো সেটাই দেখাচ্ছ!’’ ‘’ কখন দেখালাম ?’’ ‘’ কাল সারাদিন রিপ্লাই দাওনি! যখন দেখা করতে গেছি, এড়িয়ে গেছো, বলেছ ব্যস্ত আছি।‘’ ‘’ আবার বাচ্চাদের মতো করছিস। তুই নিজেই দেখেছিস, কাল বাড়িতে লোকজন এসেছিল।   তারমধ্যে মেয়েটার জ্বর এসেছে, কখন কথা বলব বল।‘’ ‘’ সেটা কালকের ঘটনা, কিন্তু বাকি দিনগুলোও এইভাবেই কাটিয়ে দাও। ‘’ ‘’ তুই আবার বাজে কথা শুরু করলি, এই জন্যই…’’ ‘’ জানি তুমি কী বলব...

মানুষ মরবে। শব যাত্রীরা চুল্লীতে তুলে দিয়ে চা খাবে। পাঁউরুটি, কেক, ঘুগনী খাবে।

শেষ! ঠিক শেষ নয় শুরু! শেষ থেকেই শুরু।  সাদা কাপড়ে ঢাকা নিথর দেহ ।   চোখে তুলসী পাতা।  কপালে চন্দন।  দু ’ পায়ের পাতায় আলতার রক্তিমতা।  দু ’ হাত শরীরের দু ’ পাশে।  পা দুটো সামান্য ফাঁক হয়ে টান টান ভাবে বিস্তৃত।  মুখটা সামান্য ফাঁক।  শেষ নিঃশ্বাস বহির্গমনের সাক্ষী। অমুক, তমুক নয়; এখন বডি।  দেহ বললেও ঠিক মানায় না, বলতে হবে মৃতদেহ।  শরীরের নীচে এখন আর ডানলোপিলোর কোমলতা নেই।  শুধুই রঙ-জ্বলা পলকা খাটের কর্কশতা। মৃতদেহ ঘিরে আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীর ভীড়।  সজল চোখের মেলা।  টুকরো টুকরো কথার কোলাজ।  সবই গত দিনের।  কার কার সঙ্গেঁ কি কি কথা হয়েছিল, কি কি করেছিল, তার তালিকা।  এখন ওঁনার ওপর কারো হিংসা নেই, দ্বেষ নেই; নেই কারো কটুক্তি করার ইচ্ছা।   ওঁনার নামের পাশে চন্দ্রবিন্দুর স্থান হয়েছে।  চন্দ্রবিন্দু মানে ঈশ্বর।  আর ঈশ্বর মানেই ভগবান।  মানুষ মারা গিয়ে ভগবান হন।  যুগ যুগ ধরে এমনই চলে আসছে।  চলবেও পৃথিবী ধ্বংস পর্যন্ত।  “ জন্মিলেই মরিতে হইবে ”   –  ত...