সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

দুর্গা-মা কোথায়ে কেমন সাজে


তেলেঙ্গাবাগানঃ তেলেঙ্গাবাগান এর এবারের থিমঃ ‘স্বপ্নের উড়ান’।এবার তারা তুলে ধরতে চলেছে শিশুশ্রম। যখন আমরা পুজএ মেতে উঠি তখন লক্ষ লক্ষ গরিব শিশু কাজ করে চায়ের দোকানে, ইটভাটা, কারখানায়ে। এই শিশুদের বেদনা তুলে ধরতে এরম এক থিম অনারা বেছেনিয়েছেন। মণ্ডপে ধুকতেই চোখে পরবে বিশাল ইটভাটাও বেশ কিছু বাচ্ছাদের মডেল। সেখানে বাচ্ছাদের দেখা যাবে মুখ গুঁজে কাজ করতে। তবে মণ্ডপ পুরতাই দুঃখের আবহে সৃষ্টি করা নয়। আএ বাছছেদেরই দেখা যাবে স্কুলে যেতে মণ্ডপের সেশ পর্যায়ে।

কাঁকুড়গাছি মিতালিঃ এবারে তাদের থিম ঃ উপচারে বন্দি। এই মণ্ডপে দেখা যাবে কাম্ন ভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারিরা বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে এবং কি ভাবে তারা সব বাধা জয় করে হয়ে ওঠে প্রতিষ্ঠিত। মণ্ডপের মাঝে দেখা যাবে ঘুরনায়মান খাঁচা। কাপড়, আক্রাইলিক ও বিবাহ তে ব্যাবহিত হয়া বিভিন্ন সামগ্রি দিয়ে তইরি হবে মণ্ডপ।

বাবুবাগানঃ এবারে বাবুবাগানের থিমঃ বাংলার বার মাসে তের পার্বণ। মণ্ডপে থাকবে ৪টি রথ ও শেষ রথে থাকবেনমা দুর্গা। তিনি এখানে শান্তির প্রতিক। কুপি দিয়ে ফুটিয়ে তলা হবে নানা উৎসবের রিতি রেওয়াজ। বিষ্ণুপুরের দশ অবতার তাশ ও কালীঘাটের পটচিত্রে সেজে উঠবে এই মণ্ডপ।

সেলিমপুর পল্লিঃ রবীন্দ্রনাথের নাটকের ধাঁচে ফুটিয়ে তোলা হবে এই মণ্ডপ। থিম ঃ অনুরণন। মানুষের মদ্ধে আসুরিক শক্তি ও দেবি শক্তি আই দুটি কেই দেখানো হবে মণ্ডপে। পাইন কাঠের বাক্স ব্যাবহার করে মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে।

যোধপুর পার্ক ঃ এবারের থিমঃ নীড় ছোট খতি নেই, আকাশ তো বড়
মণ্ডপের দেখা যাবে বিশাল আকারের পাখির বাসা। পাখিরা ছোট বাসা তেই খুসি থাকে ও উরে বেড়ায়ে কিন্তু মানুষ ফেসে থাকে স্বার্থপরতাতে। এই ভাবনাই তুলে ধরা হবে এই থিম এর দ্বারা।

পল্লিমঙ্গলঃ এবারের থিমঃ প্রানধারিণী।

জল ছাড়া জীবন অচল। কিন্তু পরিবেশ দুশনের কারনে এই জলের সঙ্কট কে তুলে ধরবে এই থিম। এই যুগ এর অসুর তাই পরিবেশ দুশন ও জল সঙ্কট। তাই সকল প্রানি জাতি কে রক্ষার জন্যে মা দুর্গা হয়েছেন হাজির। মণ্ডপে মা দুর্গার ছুল হবে জলের ধারার মত ও দু হাথে ধরে রাখবেন জলের ধারাটি প্রানিকুল এর জন্য।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

হেমন্তের উষ্ণ পরশ মিশিয়ে তালমায় ফিরল রোমিও জুলিয়েট, ঠোঁটে ঠোঁটে ' ফুল বডি রিলাক্স'

  আদিত্য ঘোষ, কলকাতাঃ বাংলার রোমিও জুলিয়েটরা দর্শককে রাত জাগিয়ে ওয়েব সিরিজের প্রতিটা পর্ব দেখতে বাধ্য করেছে। শুধু তাই নয়, দুই নবাগত অভিনেতা অভিনেত্রী  বাংলা সিরিজের মুখ্য চরিত্র হয়ে উঠেছে। বাংলা বাজারে ভাল সিনেমা বা ওয়েবের কদর আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করেছে পরিচালক অর্পণ গড়াই। ক্যামেরার পিছনে এবং সামনে আরও একবার উজ্জ্বল ভূমিকার অবতীর্ণ হয়েছেন বাংলা সিনেমার  'ডন' অনির্বাণ ভট্টাচার্য। তবুও তালমার রোমিও এবং জুলিয়েট যথাক্রমে দেবদত্ত এবং হিয়া বাঙালি দর্শক মননে মিষ্টি প্রেমের উপাখ্যান হয়ে থেকে যাবে চিরকাল। যেখানে একটা সহজ সরল প্রেমকে স্রেফ টুকে দেওয়া হয়েছে সিনেমার পর্দায়। কোনও বাড়তি অলঙ্করণ নেই। কোনও উপমা-উপঢৌকন নেই। স্রেফ জীবনকে পর্দায় দেখালে যেমন মনে হয় ঠিক সেইরকম।  অভিনেতা দেবদত্ত রাহার হাতেখড়ি থিয়েটারের অভিনয় দিয়ে। তবে এই মুহূর্তে তিনি মঞ্চ থেকে বহুদূরে। তিনি আটপৌরেকে ফোনে জানালেন যে, ' থিয়েটার ছেড়েছি প্রায় তিন বছর, এখন বড় পর্দায় কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছি। বেশ কিছু সিরিয়ালের প্রস্তাব পেলেও এই মুহূর্তে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের অভিনয়ের জন্যই ফোকাস করছি।' মফঃস...

রোগ চিনে নেওয়ার বিভিন্ন উপায় বাতলে দিচ্ছেন ডাক্তার সোমনাথ বিশ্বাস

হৃদয়ঘটিত বিভিন্ন রোগের অশনিসংকেত বুঝবেন কী করে-( পর্ব ১) খাই খাই বাঙালির বুকে ব্যথা হবে না, এও কি সম্ভব? যুগে যুগে বাঙালি জাতি নিজেরাই ডাক্তারি করে মোটামুটি বুঝে নিয়েছে বুকে একটু-আধটু ব্যথা মানেই ওটা গ্যাসের সমস্যা। আসলে বাঙালি জাতি এটা মানতেই অস্বীকার করে যে বুকে ব্যথা হৃদয় ঘটিত বিভিন্ন কারণে হতে পারে। সেটা অনেক সময় হার্ট এট্যাক এর লক্ষণও হতে পারে। উঁহু, অযথা ভয় পাওয়ার জন্য নয় এই লেখা নয়। উপরন্তু এই লেখা শুধুমাত্র একটা প্রাণ বাঁচানোর জন্য। তবে ডাক্তার বাবু বিশ্বাস মহাশয় কফি খেতে খেতে কহিলেন, " আধুনিক জীবনে আমি একটা স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করতে পারলে, বুকে হঠাৎ ব্যথা হলে একটা ইসিজি করিয়েও দেখতে পারি। আমরা যদি বুকে ব্যথা ব্যাপারটা চেপে যায় তাহলে আর কি আধুনিক হলাম, তাহলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এত উন্নতি হয়ে লাভ কোথায়?" কফির কাপে চুমুক দিয়ে ডাক্তার বিশ্বাস আরও জানালেন যে, " আমাদের বুঝতে হবে চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেকটা এগিয়েছে, তার সঙ্গে আমাদেরও এগোতে হবে। বুকে ব্যথা মানেই গ্যাস এবং সঙ্গে সঙ্গে একটা গ্যাসের ওষুধ খাওয়া মানেই সমস্যার শেষ এটা ভাবা একদমই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।" একটু...