সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

| TOILET- ek prem katha ||- review

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
..............|| TOILET- ek prem katha ||............
           Directed by Sree Narayan Singh
           review by: anindita          
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------



"जहां सोच वहां शौचालय"
না না প্রধান মন্ত্রীর 'স্বচ্ছভারত অভিযান' নয় ইয়ে মানে হল কিয়ে থিম এটা টয়লেটের I mean to say Toilet- ek prem katha -এর। অক্ষয় কুমার তো বলাই বাহুল্য সে ক্যারাক্টারেই থাকুক ডুবে যেতে হবেই দর্শক কে আর উঠতি নায়িকা ভূমিকাও কম যায় না এদিক থেকে।
রেলগাড়ি বাথরুমে দরজা না আটকে কর্মে ব্যস্ত নায়কের সাথে নায়িকার প্রথম দেখা,কাজেই বুঝছেন বাথরুমের প্রেমের কথা। তার পর ওই যেমন টা দু একবার রাস্তাঘাটে দেখে নায়িকার প্রেমে পরে গিয়ে বিয়ের প্রস্তাব বলা রাখা ভালো সেখানেও দু একটা টয়লেট প্রসঙ্গ আছে বই কি, আর তারপরেই বিয়ে যদিও দু একটা ছোটোখাটো সমস্যা ছিল যেমন নায়িকার বাঁ হাতে একটা বেশি আঙুল না থাকলে নায়কের ৫০% ভাগ্যের দোষ কাটবে না বাকি ৫০% ষাঁড় কে বিয়ে করে কেটেছিল। তা বিয়ে তো হবেই তাই একটা আঙুল বানিয়ে নায়িকা বিয়ের পিড়ি তে সোজা ব্যস কেল্লাফতে। 
জমল না তো?
তাহলে টয়লেট তো আছেই জমানোর জন্য। বাড়িতে টয়লেট নেই!!
তাহলে?
গ্রামের কারোর বাড়িতেই নেই। 
করে কি সবাই?
কেন লোটা নিয়ে ভোর বেলা কয়েক মাইল হেঁটে যায়।
আর অন্য সময় চলে এলে?
পেট ধরে বসে থাকো পরের দিন অব্ধি।
নায়িকার তো মাথায় হাত। যদিও কখনো পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়ি বা কখনো ৭মিনিটের জন্য থামা রেলগাড়ির বাথরুমে ম্যানেজ করে নিলেও এক সময় রাগে অভিমানে বাপের বাড়ি চলে গিয়ে আর্জি জানায় টয়লেট না হওয়া অব্ধি ফিরবে না। এদিকে বউ রেগে মেগে 'লাঠ মার' অনুস্ঠানে বর কে মেরেও অভিমান বিন্দুমাত্র কম করতে পারল না।
এদিকে নায়কের অগাধ চেষ্টা বউ কে ফেরাবের সব একে একে ব্যর্থ কিন্তু শেষ মেষ সরকারি পথ বেছে নিয়েও লাভের লাভ আর হলনা এদিকে নায়কের বাবাও রাজি না ঘরে টয়লেট বানানো নিয়ে। কিন্তু শেষে স্বপ্নের তাজমহল মানে টয়লেট বানিয়েই ফেলল নায়ক। কিন্তু বাবা তো ধর্মভীরু, জাত যাওয়ার ভয়ে সে টয়লেট ভেঙে দিল ছেলে তখন কষ্টে ভেঙে পরেছে।  ডিভোর্স দেবে ঠিক করেছে সে যতই ভালোবাসা থাকুক আসলে টনক ফেরানোর উপায় ছিল না আর তাই এই পথ। শেষ টায় যা হয়ে এসেছে এতদিন তাই হল। 'जहां सोच वहां शौचालय '-এর আবিষ্কার।
কমেডি হিসেবে মন জয় করার মতই একটা সিনেমা। সে সত্যি ঘটনা হলেও বা কি? এক্সট্রা ফ্লেবার এড করেছে কমেডি করে। তাই ৩.৫ দেব ৫-এ একদম চোখ বুঝে। 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

"যোগাসনের বিকল্প কিছু নেই" :শিবগঙ্গা টিঙ্কু গঙ্গোপাধ্যায়

  আজকাল সুস্থ থাকার জন্য আমরা বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকি। ইদানীং কালে খুব কম বয়সে হৃদরোগের কিংবা ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে আরও জটিল প্রাণঘাতী রোগ আমাদের শরীরে বাসা বাঁধছে। প্রতিদিন সময়ের তালে ছুটে চলার তাগিদে আমাদের জীবন ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠেছে। আর এই কঠিন সময়ে শরীরচর্চার যে সময়টুকু পাওয়া যায়, আমরা অনেকেই জিমে গিয়ে ভারী ভারী লোহালক্কর তুলে থাকি আবার অনেকেই ভোরবেলা হেঁটে থাকেন। প্রাচীন কাল থেকে যোগঅভ্যাস আর প্রাণায়ামের সুখ্যাতি আছে। অনেকেই অভ্যাস করে থাকেন। অনেকের জীবনে   বদলে দিয়েছে যোগঅভ্যাস। তবে জিম না যোগঅভ্যাস এই নিয়ে তুমুল তর্কবিতর্ক আছে। নাকি শুধুমাত্র হাঁটলেই মিলবে অনেক রোগ থেকে মুক্তি? তর্ক চলবেই। অনেক বিশেষজ্ঞরা অনেক পরামর্শ দিয়েই থাকেন তবে কোভিড পরবর্তী সময়ে যোগঅভ্যাসের একটা বিরাট প্রচলন শুরু হয়েছে। বিশেষত একটা সময় বয়স্করা প্রতিনিয়ত যোগঅভ্যাস করে থাকলেও ইদানীং সববয়সীদের মধ্যে এই প্রচলন দেখা যাচ্ছে। যোগব্যায়াম বিশেষজ্ঞ শিবগঙ্গা টিঙ্কু গঙ্গোপাধ্যায় আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে জানালেন যে," যোগব্যায়ামের বিকল্প কিছু নেই। প্রাণায়াম এবং যোগব্যায়াম একজন মানুষকে সম্পূর্নরূপে বদলে দিত...

শীতের শহরে পারদ বাড়িয়ে দিলেন সায়ন্তনী, কালো পোশাকে ছড়িয়ে দিলেন মায়া

  শীতের ছুটিতে ছুটি কাটিয়ে ফিরলেন অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা। দক্ষিণ গোয়াতে জলকেলি করলেন উষ্ণতার সঙ্গে।  তাঁর কালো পোশাক পরিহিত ছবি মায়া ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যম জুড়ে। এই শীতে তাঁর উষ্ণ ছবি শহর কলকাতার পারদ বাড়িয়ে দিয়েছে।  তাঁর এই গোটা ভ্রমণ স্পন্সর করেছিল ফার্ন হোটেল এবং ক্লিয়ারট্রিপ।  তাঁর ঝুলিতে একের পর এক হিট ছবির সারি। 'সমান্তরাল', 'উমা', 'এক যে ছিল রাজা'  কিংবা 'লালবাজার' মতো ওয়েব সিরিজে তাঁর সাহসী অভিনয় দর্শকদের কাছে তাঁর চাওয়া-পাওয়াটা বাড়িয়ে দিয়েছে। শুধু বড় পর্দায় নয়, ছোট পর্দায় 'কিরণমালা', 'জয়ী', 'সাত ভাই চম্পা'-এর মতো কাজ দর্শক আজও মনে রেখেছে। তিনি আগের চেয়ে অনেক পরিণত, অনেক বেশি কাজ নিয়ে বদ্ধপরিকর। অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা এখন শুধুমাত্র ভাল কাজের জন্য মুখিয়ে আছেন। মুখিয়ে আছেন বাংলা ইন্ডাস্ট্রিকে সুপারহিট কাজ দিতে। শুধু বাংলা কেন, বাংলা ছাড়াও বাকি ইন্ডাস্ট্রি যেমন হিন্দি কিংবা সাউথ ইন্ডাস্ট্রিতেও ভাল চরিত্রে কাজ করতে  তিনি প্রস্তুত। এছাড়াও তাঁর ঝুলিতে রয়েছে মায়া - এর মতো হিট বাংলা ছবি।  ত্রিভুজ রিলিজ করতে চলেছে আর কিছু...

রোগ চিনে নেওয়ার বিভিন্ন উপায় বাতলে দিচ্ছেন ডাক্তার সোমনাথ বিশ্বাস

হৃদয়ঘটিত বিভিন্ন রোগের অশনিসংকেত বুঝবেন কী করে-( পর্ব ১) খাই খাই বাঙালির বুকে ব্যথা হবে না, এও কি সম্ভব? যুগে যুগে বাঙালি জাতি নিজেরাই ডাক্তারি করে মোটামুটি বুঝে নিয়েছে বুকে একটু-আধটু ব্যথা মানেই ওটা গ্যাসের সমস্যা। আসলে বাঙালি জাতি এটা মানতেই অস্বীকার করে যে বুকে ব্যথা হৃদয় ঘটিত বিভিন্ন কারণে হতে পারে। সেটা অনেক সময় হার্ট এট্যাক এর লক্ষণও হতে পারে। উঁহু, অযথা ভয় পাওয়ার জন্য নয় এই লেখা নয়। উপরন্তু এই লেখা শুধুমাত্র একটা প্রাণ বাঁচানোর জন্য। তবে ডাক্তার বাবু বিশ্বাস মহাশয় কফি খেতে খেতে কহিলেন, " আধুনিক জীবনে আমি একটা স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করতে পারলে, বুকে হঠাৎ ব্যথা হলে একটা ইসিজি করিয়েও দেখতে পারি। আমরা যদি বুকে ব্যথা ব্যাপারটা চেপে যায় তাহলে আর কি আধুনিক হলাম, তাহলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এত উন্নতি হয়ে লাভ কোথায়?" কফির কাপে চুমুক দিয়ে ডাক্তার বিশ্বাস আরও জানালেন যে, " আমাদের বুঝতে হবে চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেকটা এগিয়েছে, তার সঙ্গে আমাদেরও এগোতে হবে। বুকে ব্যথা মানেই গ্যাস এবং সঙ্গে সঙ্গে একটা গ্যাসের ওষুধ খাওয়া মানেই সমস্যার শেষ এটা ভাবা একদমই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।" একটু...