সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান



      -BY  ANINDITA

Sex is the emotion in motion...  
           || Lipstick under the burkha ||
So why lipstick? 
The deep red lipstick becomes the colour and mode of rebellion, giving the viewers a hint of what goes on inside a woman—the turmoil, the pain, the swallowed humiliation, the unshed tears, the unspoken resentment and anger.
চারটে মেয়ে চারটে গল্প সবটাই Base on their sex life. যৌনতা অপরাধ না আড়ালে আবডালে বলার মতোন ও না শুধু এটা ইণ্ডিয়া যেখানে বিয়ের পর কণ্ডোম ব্যবহার টা বিরক্তিকর লাগে সে যতই বাচ্ছা হোক আর নষ্ট হোক কিংবা জিন্স পরলে মেয়ে রা সংস্কৃতি ভুলে যায় কিংবা সেক্সুয়াল রিলেশনশিপ থেকে বিয়ে টা অপ্রত্যাশিত বা বছর ৫৫ -এর বৃদ্ধা যৌনতা নিয়ে ভাবলেও পাপ।  -this is how india think about sex.
বিয়ের পর ৩ টে বাচ্ছা যদিও বর থাকে বাইরে বছর দু এক পরপর আসে তাতেও ৩টে বাচ্ছা অসংখ্য বার বাচ্ছা নষ্ট আর i-pill ভর্তি বাক্স। অবাক হলেন না? ভাবছেন কন্ডোম থাকতে এসব কেন?  বুঝলেন না? মর্দানীর ওপর একটা প্রশ্ন আসে না?  সে স্ত্রীর যাই হোক না কেন who cares at all?  তবুও সে স্ত্রীও স্বামী পরায়ণ মানতে তো হবেই।  তিনি সেলস যে তার যোগ্যতায় উচ্চপদ পেয়েছেন কাজের জায়গায় সে বলা তো দূর কাজ করেন তাই বলে ওঠার ক্ষমতাও হয় না তার অকর্মণ্য স্বামী কে।  কারণ ওই যে আত্ম-অহংকার.... বাবা সে কি সম্মান ছেলের অন্য রক্ষিতা রাখা টা গর্বের কিন্তু স্ত্রী য়ের কাজ করা টা? উঁহু।  শিক্ষা দেওয়ার উপযুক্ত শাস্তি ওই যে 'সেক্স' না না ওটা আবার অধিকার বলে। এরকমভাবেই থাকতে হয় বিয়ের পর, তাই না?
বছর ১৮ এর মেয়ে মুসলমান মানে সাচ্চা মুসলমান যাকে পা থেকে মাথা অব্ধি বুরখা পরে ঢেকে থাকতেই হবে আসলে অভিজাত পরিবার না?  জিন্সের মতো নোংরা পোশাকে তাদের জাত ধর্ম সব যাবে বই কি?  কলেজে তাল মেলাতে বা নিজের ইচ্ছে তে তাল মেলাতে ব্যাগে নিয়ে যাওয়া জিন্স পরে হাফ ছেড়ে বাঁচত। 'জিন্স কা হাক,জিনে কা হাক' শ্লোগান প্রচার করতে গিয়ে জেল ও হয়েছিল বাবা কে লুকিয়ে চুলচেরা দূরত্ব থেকে বেচেছিল। কিন্তু ভুল মানুষের প্রেমে পরে সেও একদম রসাতলে। ঠিক সময় এসে সেও হাত ছেড়ে দেয়,জানতে পারে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে আগে তার ই এক বন্ধুর শারীরিক ঘনিষ্ঠতার কারণে প্রেগন্যান্ট হয়ে যায় আর যুগোপযোগী হতে গিয়ে সদ্য হৃদয় ভেঙে মেয়েটি জেলে যায় তবে এবার শেষ রক্ষা হল না বাবা জানলো তার পর যেমন টা হয় আর কি।  বিয়ে-কলেজ বন্ধ -এর হুমকি।
sex is a common desire কিন্তু সেটা বোঝার  মতো ক্ষমতা রাখার মতো আপডেটেড সোসাইটি আমাদের নেই। তাই নিজের এক বন্ধুর সাথে ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে এই মেয়ে, বিয়ে অন্য কোনো দ্বিতীয় ব্যক্তিকে করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে তার ছিল না।  তবুও তার মায়ের কথা মতো তাকে বাধ্যতা মূলক ভাবে করতে হবে বই কি?  তাই জেদ বশত সেই পুরোনো সম্পর্ককে ভুলতে বা পিছিয়ে আসা কোনোটাই সম্ভব হয় নি তার। শেষমেষ এই রকমই দোনোমনা তে ভুগেছিল শেষ অব্ধি তাও সংসারের স্বাধ হলেও আবেগের MMS টা খলনায়ক হয়ে দাঁড়াল।
এবার আসা যাক বছর ৫৫ এর বৃদ্ধা না মানে বয়েসেই মনে কেন হবেন? আবেগ কি আর বলে কয়ে আসে?  sex is a desire not a crime কিন্তু বয়স টা ভুলে গেলে যা হয় ওই যে সেক্সুয়াল সিডাক্টিভ স্টোরি পড়ে স্বপ্নে ভাস্যমান লাস্যময়ী বৃদ্ধা।  শেষমেশ সেও আবেগে পরে 'নোংরা' কথায় লিপ্ত হয় তার বছর ২৬ এর সাঁতার শিক্ষকের সাথে।  কিন্তু তার ভুল যেভাবে ভাঙল ভরা বাজারে সেটা বেশ প্যাথেটিক ই।
তারপর এই চারজনের নিজ নিজ সমস্যা নিয়ে বেশ সারারাতের স্ট্রেস ফ্রি আড্ডা তারপর অসমাপ্ত পরিণতি....
সব মিলিয়ে পুরোটাই 'অ্যাডাল্ট ফিল্ম বেসড অন সেক্স ' তাবলে ধিক্কার জানানোর বিন্দুমাত্র জায়গা নেই শুধু বয়েস ভিত্তি তে স্বপ্ন বা ডিসায়ার।  আমি ৪ দিতাম ৫ এ অনায়াসে তবে সব টায় দুটো জিনিসের অভাব থাকায় ৩.৫ এই দাঁড়ি টানলাম।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

পুজো মিটলে কী করে থাকবেন ফিট, উপায় বাতলে দিলেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক

  আশ্বিনের শারদপ্রাতে বাঙালির পাতে ভরে উঠেছে হরেক রকমের খাবার। ঠাকুর দেখার সঙ্গে হরেক রকমের খাবার খেতেই হবে। রোল, চাউমিন, মোগলাই, চাইনিজ, বিরিয়ানি, ফুচকা এবং আরও কত কী! সারাবছর যারা শরীরচর্চায় মেতে থাকেন, খুব নিয়ম করে খাবার খান তারাও এই সময়টা একটু বেনিয়ম হয়ে পড়েন। তবে কুচ পরোয়া নেহি, পুজো মিটলেই আবার কী করে নিজের শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন সেই কথায় আটপৌরেকে জানালেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক।  ১) পুজো মিটলেই আমাদের ফিরতে হবে আবার স্বাভাবিক জীবনে।  তাই পুজোর হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে ভীষণভাবে দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণ জলের। জল শরীরের বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের প্রয়োজন মতো দিনে অন্তত তিন থেকে চার লিটার জল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে। তবে যাদের বেশী জল খাওয়া বারণ আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া বাকিরা দিনে চার লিটার পর্যন্ত জল পান করলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে।  ২) মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। এছাড়াও নিয়মিত শাকসবজি খেতে হবে। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে আবার স...

পনেরো মিনিটেই ফিট থাকার রহস্য, উপায় বাতলে দিলেন যোগগুরু

  আটপৌরের নিজস্ব প্রতিবেদন, নৈহাটিঃ  শরীরকে মন্দিরের আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই শরীরকে সর্বদা ঠিক রাখতে আমরা কত পন্থায় না অবলম্বন করে থাকি। আজকাল ইঁদুর দৌড়ের যুগ, আর এই যুগে সময় পাওয়া একটা বিরাট চ্যালেঞ্জিং বিষয়। সময় বের করে শরীর চর্চা করার মতো সময় আমাদের কতজনের হাতেই বা আছে? মনের সুখে ছুটির দিন হাঁটলেই কি আমাদের শরীর ঠিক থাকবে নাকি সপ্তাহে প্রতিদিন জিমমুখী হতেই হবে ? যেমন আইটি সেক্টরে কর্মরত পার্থ সারথী চক্রবর্তী সোম থেকে শুক্র অবধি দম ফেলার সময় পায় না, অথচ কিছুদিন হল সে ঘাড়ের ব্যথায় কাবু। আবার সদ্য বিয়ে করা কৌশিক ভট্টাচার্য ইদানীং অফিস ফেরত সস্ত্রীক হাঁটতে বেরিয়ে নিজেকে ফিট ভাবছেন অথচ গত তিনমাসে তার দশ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও সে নিরুপায়, অফিস ফেরত ছাড়া তার সময় নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে শরীর চর্চা আর হবে না। এই সময়ের অভাব অনেকেরই তা বলে কী শরীর সে কথা শুনবে। শরীরে বাসা বাঁধছে জটিল রোগ। দিনের পর দিন ওষুধ খেয়েও সেই রোগ সারছে না। তবে ইচ্ছে থাকলে উপায় আছে, বলছেন বিশিষ্ট যোগ গুরু রাহুল তিওয়ারী। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন যে খুব স্বল্প সময়ে ফিট থাকার জন্য কিছু প...