কিছুদিন আগেই অভিনেত্রী নিজের জন্মদিন পেরিয়ে এসেছেন। সেই জন্মদিনের রেশ এখনও লেগে আছে। আর এইবারের জন্মদিনের আনন্দটা তিনি ভাগ করে নিয়েছেন তাঁর নতুন পরিবারের সঙ্গে। বাংলার টেলিতারকা সুদীপ্তা চক্রবর্তীর নতুন পরিবার ‘রেশম ঝাঁপি’! একের পর এক ধারবাহিকে তাক লাগিয়ে দেওয়ার পর, এবারও অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তী নতুন কিছু করতে প্রস্তুত।
এই ধারাবাহিকে সুদীপ্তা চক্রবর্তীকে
দেখা যাবে গৌরীর ভূমিকায়। এই গৌরীর মধ্যে রয়েছে এক আধ্যাত্মিক শক্তি। ভবিষ্যতের কোনও
ঘটনা সে বলে দিতে পারে অতি সহজেই। শুধু তাই
নয়, সেটি অক্ষরে অক্ষরে মিলেও যায়। তার মামা-মামী এই শক্তিকেই কাজে লাগিয়ে ব্যবসা শুরু
করেন।
ছোটবেলায় মা-বাবাকে হারিয়েছে গৌরী।
মামা-মামীর কাছেই তাঁর বড় হয়ে ওঠা। কিন্তু মামা-মামী তাকে স্নেহ করার বদলে, তার উপর
চালাত অকথ্য অত্যাচার। আর অত্যাচারের চিহ্ন ঢাকতে সিঁদুরেরে প্রলেপ দেওয়া হত।
একদিন এই অত্যাচারে থেকে মুক্তি পেতে
গৌরী বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। কিন্তু তারপরই ঘটে যায় এক দুর্ঘটনা। লরির ধাক্কায় গুরুতর
জখম হয় সে। তারপরই গল্পে আসে এক নতুন মোড়! তবে বাকিটা জানতে আপনাদের অবশ্যই দেখতে হবে
‘রেশম ঝাঁপি’, কালারস বাংলায় প্রতিদিন রাত ৮.৩০ মিনিটে।
প্রসঙ্গত সুদীপ্তা চক্রবর্তীকে জিজ্ঞাসা
করলাম, রাজ্যের নাম পরিবর্তন নিয়ে তাঁর কী বক্তব্য। সুদীপ্তা চক্রবর্তী আটপৌরেকে জানালেন, ‘’ওল্ড ইস
গোল্ড! আমি ছোট থেকেই পশ্চিমবঙ্গ নামটা জেনে এসেছি। প্রথম প্রেম যেমন ভোলা যায় না,
তেমনি আজ থেকে দশ বছর পরেও এই নামটা মনে থেকে যাবে। যদি ভবিষ্যতে রাজ্যের নাম পরিবর্তন
হয়ে বাংলা হয়, তাহলে সেটাই গ্রহনযোগ্য। আমরা সব সময় চাই নতুন কিছু আসুক, ঠিক সেইভাবেই
এটাও আসবে। আগে টালিগজ্ঞ মেট্রো ষ্টেশন ছিল, এখন তার নাম পরিবর্তন হয়ে হয়েছে মহানায়ক
উত্তর কুমার! এটাই আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে। ঠিক সেই ভাবেই এটাও হয়ে যাবে।’’
(সাক্ষাৎকার- আদিত্য)
(ছবি - সুদীপ্তা চক্রবর্তীর ফেসবুক
প্রোফাইল থেকে)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন