-------------------------------------------------------------------------------------------MIR ANU
আর দেখা করতে পারবে না পুপুর সাথে এটা যেদিন পুপু কে জানিয়েছিল বাবাই পুপু হতবাক হয়ে বার বার জানতে চেয়েছিল কেন বাবাই এসব বলছে । পুপু-সাহেব এপ্রিল ফুল করার চেষ্টা করিসনা ঢঙ শুধু প্রত্যেকবার ই করার চেষ্টা করিস আলটিমেটলি ধরা ও পরে যাস তাই এবছর খুব প্রাকটিস করে মাঠে নেমেছিস উ আর রিয়েলি মাই লিটল্ কিড ইডিয়ড। আচ্ছা পরশু ৩রা এপ্রিল আমার জম্মদিন ..কি দিবিলে ভালু(বাবাইকে ভালবেসে)
বাবাই- উফফ্ মেম দিস টাইম আই অ্যাম সিরিয়স, যথেষ্ট বড়ো হয়েগেছিস তুই ছেলেমানুষি ছাড়, বি প্র্যাকটিকাল ম্যান...
পুপু প্রচন্ড অবাক হয়ে যায়, তার সাহেব তো এই ছেলেমানুষি গুলো নিয়ে কত খুশি হত আর বলত "এই টিঁয়া পাখি এমনি ছেলেমানুষ ই থাকিস কক্ষন বদলাবিনা(কপালে স্নেহ চুম্বন এঁকে দিয়ে)" আজ খুউউউউবব অচেনা লাগছিল তার সাহেব কে । পুপু নিরুওর হয়ে যায় চুপ করে বসে থাকে বাবাই এর পাশে।
বেশ খানিক পর বলে" হু কেন ডেকেছিস বল তাড়াতাড়ি"
বাবাই- কিসের তাড়া তোর যে আমাকে উপেক্ষা করে যেতে হবে?
পুপু- ওওও ওটা করার অধিকার তোর একার তাইনা?
বাবাই- আমার মেল এর ওরা আনসার দিয়েছে,দে আর ইনটারেস্টেড.. আমার রিসার্চ টপিক টা ওদের পছন্দ হয়ে গেছে আই আম সিলেক্টেড, সো..
পুপু- যেতে হবে(হাসি)
বাবাই- হ্যাঁ অবভিয়াসলি..দিস অয়াজ মাই ড্রিম মেম হাও ক্যান আই..
পুপু- আর আমাদের স্বপ্ন সাহেব? যেগুলোর স্বাক্ষী ওই রবীন্দ্রসরোবরের গাছপালা গুলো, গভীর রাতের হোয়াটস অ্যাপ র চ্যাট হিস্ট্রী গুলো? স্ক্রিন সটস্ গুলো?
বাবাই- বাট মেম..আই হ্যাব নো আনাদার অপশন।
পুপু- এখানে গবেষণা করা যায় না? দুজনের স্বপ্ন বাঁচত একই শহরে।
বাবাই- নো,,দে হ্যাব নিউ মেশিন হুয়িচ ইস ..
পুপু-মোর ইম্পর্টেন্ট দ্যান মী?
বাবাই-নোট সো ডোনট বি সিলি মেম
হাউ হাউ করে কেঁদে ফেলে পুপু,
পুপু-দেন কেন যাচ্ছিস সাহেব আমাকে ফেলে? প্লিস যাসনা তুই ছাড়া নিজেকে কল্পনা করতে পারিনা.. এই শহরে তুই ছাড়া একা বাঁচতে পারবনা রে.. যাসনা আমাকে ফেলে শহরে একা, সাহেব আমাকে..
জ্ঞান হারায় পুপু খুব বেশি কষ্ট ,আঘাত কান্নাকাটি করা তার বারন মাইগ্রেন এ আক্রান্ত সে ছোট থেকে তাই খুব কান্নাকাটি করলে মাথা যন্ত্রনা দেয় তার এবং জ্ঞান হারায় সে। বাবাই এরকম আগেও ফেস করেছে দু একবার সেই সেবার কলেজ একসকারশানের সময় পাঁচ দিনের জন্য ডুয়ার্স যাচ্ছিল সে তাতেই কেঁদে চোখের জলে নাকের জলে হয়ে গেছিল... খুব সাধারন মেয়ে পুপু তার ভালবাসার জগতটা বাবাইকে জুড়ে সে চায় বাবাই র কাছে সে খুব স্পেসাল হতে, বাবাই তাকে সবসময় ফিল করাক কতটা ইমপর্টেন্ট সে তার কাছে। বাবাই তাকে কেয়ার করবে,তার খেয়াল রাখবে,হঠাৎ ফোন করে বলবে "আই লা বু টিঁয়া পাখি"
কিন্তু বাস্তবে রোমিও চরিত্র এসটাবলিস্ট করা বোধহয় সম্ভব নয় , তাই সব স্বপ্ন বোধহয় অস্বীকার করে চলে যাওয়া যায়। বাবাই ও রানওয়ে থেকে ছুট্টে আকাশে উড়ে যাওয়া যানে করে বিদেশে দিয়েছিল পাড়ি উপেক্ষা করেছিল পুপুকে।
সাহেব যাসনা.. বলে ধড়ফড় করে উঠে পড়ে পুপু
দেখে মা একপাশে দাঁড়িয়ে কাঁদছে,পাশে চিন্তিত মুশাফীর হক ডকটর প্রেসার মাপছে ... ভয়ের কিছু নেই খাওয়া দাওয়া করেনি প্রেসার লো,আর ওই কান্নাকাটি করেছে বোধহয় বা টেনশন তাই মাইগ্রেনের জন্যই ঔ সেনসলেস হয়ে গেছে।
পুপু খানিকক্ষন কিছু বুঝতে পারলনা তারপর বুঝল কোর্ট থেকে ফিরে মাথা ঘুরে পড়ে যায় সে,
ডকটর মুশাফীর কে বলল ওষুধ গুলো আনতে আর পুপুকে উদ্দেশ্য করে বলল "আরে রাজা বেটা এরকম করলে চলবে নাকি? আমার ডিভোর্স টাতো তুই করাবি, তাড়াতাড়ি সুস্থ হ" প্রত্যেকবারের মতো একটা চকলেট দিয়ে পুপুকে, আর ওর মাকে কি ইশারা করে বলে যায়। পুপুর মা ও বেরিয়ে যায়, পুপু মাথা নিচু করে আজকের সব কথা আবার ভাবছিল আর চোখ দুটো আবার ভরে যাচ্ছিল জলে ঠিক এমন সময় পুপুর মাথায় একটা হাত যেন কেউ রাখল স্নেহ মাখা সেই হাতটা তার কতদিনের চেনা কিন্ত পেছন ঘুরে তাকে দেখবার মতো সাহস তার হচ্ছিল না।
মেম..
গলাটা শুনে পুপু কিছু করতে পারেনা সারা শরীর ঠান্ডা হয়ে পাথর হয়ে যাচ্ছিল পুপুর,
শরীর টা সামনে আসতে পুপু নিজেকে কিছুতেই আর সামলাতে পারেনা চোখ থেকে অশ্রু ধারা বইছে তার
সে আর কেউ না তার সাহেব।
বাবাই- মেম আর একবার ক্ষমা করে কাছে টেনে নে আমাকে আমি সব ছেড়ে তোর কাছে ফিরেছি মেম লক্ষী সোনা আমার
কী? কথা বলবিনা বাবু? শেষবার ক্ষমা কর আমাকে
পুপু অনেকটা সামলে নিজেকে উওর দেয় তাকে
পুপু- উন্নত সেই যন্ত্র গুলোতে বুঝি জঙ পড়ে গেছে? তাই বুঝি....
বাবাই- না মেম কোন যন্ত্র আমাকে তোকে ছেড়ে থাকার যন্ত্রনা থেকে দুরে রাখতে পারেনি ও দেশে সব ছিল তোর হাঁসি ছিলনা,শাসন ছিলনা,
পুপু- সত্যিকারের মেম তো ছিল ফরসা, গোলাপী ঠোঁট,লম্বা
বাবাই-কিন্ত আমার তো পুচকি কৃষ্ণকলি মেম কে দরকার
পুপু-(প্রচন্ড জোরে কেঁদে উঠে) কেন এসেছিস তুই? চলে যা আমি একা ভালো আছি আমার আর কারোর দরকার নেই কারোর না।
বাবাই- (বুকের মধ্যে চেপে জড়িয়ে নিয়ে) কিন্ত ভালু র তো টিঁয়া পাখির দরকার আছে বোকা..
যে হাত টাকে আজ বিকালে ঝটকা দিয়ে সরিয়ে দিল এখন আর পারছেনা পুপু কোথায় যেন তলিয়ে যাচ্ছে সে.. বাবাই- (চুম্বন দিয়ে ) খুব ভালবাসি বাবু তোকে খুব
পুপু-কেন ছেড়ে গেছিলিস তবে? কেন বল?
বাবাই- ভুল করেছি সোনা , মনের কথা শুনিনি মস্তিষ্ক কে প্রাধান্য দিয়েছি ভুল করেছি আর হবেনা বাবু,
পুপু- আর ছেড়ে যাবিনা?
বাবাই- না সোনা প্রমিস্(চুম্বন)
পুপু-উমম না আমার গা ছুঁয়ে বল।
জলে ভরা চোখ নিয়েও হেঁসে ফেলে বাবাই
বাবাই- এই মেম কে ছুঁয়ে সাহেব কথা দিচ্ছে সে আর কোনদিন যাবেনা
দুজন দুজনকে আঁকড়ে ধরে জোরে..
মসজিদ্ থেকে ভেসে আসে ওয়াকত্ এর শেষ ইশার এর আজান।
আর দেখা করতে পারবে না পুপুর সাথে এটা যেদিন পুপু কে জানিয়েছিল বাবাই পুপু হতবাক হয়ে বার বার জানতে চেয়েছিল কেন বাবাই এসব বলছে । পুপু-সাহেব এপ্রিল ফুল করার চেষ্টা করিসনা ঢঙ শুধু প্রত্যেকবার ই করার চেষ্টা করিস আলটিমেটলি ধরা ও পরে যাস তাই এবছর খুব প্রাকটিস করে মাঠে নেমেছিস উ আর রিয়েলি মাই লিটল্ কিড ইডিয়ড। আচ্ছা পরশু ৩রা এপ্রিল আমার জম্মদিন ..কি দিবিলে ভালু(বাবাইকে ভালবেসে)
বাবাই- উফফ্ মেম দিস টাইম আই অ্যাম সিরিয়স, যথেষ্ট বড়ো হয়েগেছিস তুই ছেলেমানুষি ছাড়, বি প্র্যাকটিকাল ম্যান...
পুপু প্রচন্ড অবাক হয়ে যায়, তার সাহেব তো এই ছেলেমানুষি গুলো নিয়ে কত খুশি হত আর বলত "এই টিঁয়া পাখি এমনি ছেলেমানুষ ই থাকিস কক্ষন বদলাবিনা(কপালে স্নেহ চুম্বন এঁকে দিয়ে)" আজ খুউউউউবব অচেনা লাগছিল তার সাহেব কে । পুপু নিরুওর হয়ে যায় চুপ করে বসে থাকে বাবাই এর পাশে।
বেশ খানিক পর বলে" হু কেন ডেকেছিস বল তাড়াতাড়ি"
বাবাই- কিসের তাড়া তোর যে আমাকে উপেক্ষা করে যেতে হবে?
পুপু- ওওও ওটা করার অধিকার তোর একার তাইনা?
বাবাই- আমার মেল এর ওরা আনসার দিয়েছে,দে আর ইনটারেস্টেড.. আমার রিসার্চ টপিক টা ওদের পছন্দ হয়ে গেছে আই আম সিলেক্টেড, সো..
পুপু- যেতে হবে(হাসি)
বাবাই- হ্যাঁ অবভিয়াসলি..দিস অয়াজ মাই ড্রিম মেম হাও ক্যান আই..
পুপু- আর আমাদের স্বপ্ন সাহেব? যেগুলোর স্বাক্ষী ওই রবীন্দ্রসরোবরের গাছপালা গুলো, গভীর রাতের হোয়াটস অ্যাপ র চ্যাট হিস্ট্রী গুলো? স্ক্রিন সটস্ গুলো?
বাবাই- বাট মেম..আই হ্যাব নো আনাদার অপশন।
পুপু- এখানে গবেষণা করা যায় না? দুজনের স্বপ্ন বাঁচত একই শহরে।
বাবাই- নো,,দে হ্যাব নিউ মেশিন হুয়িচ ইস ..
পুপু-মোর ইম্পর্টেন্ট দ্যান মী?
বাবাই-নোট সো ডোনট বি সিলি মেম
হাউ হাউ করে কেঁদে ফেলে পুপু,
পুপু-দেন কেন যাচ্ছিস সাহেব আমাকে ফেলে? প্লিস যাসনা তুই ছাড়া নিজেকে কল্পনা করতে পারিনা.. এই শহরে তুই ছাড়া একা বাঁচতে পারবনা রে.. যাসনা আমাকে ফেলে শহরে একা, সাহেব আমাকে..
জ্ঞান হারায় পুপু খুব বেশি কষ্ট ,আঘাত কান্নাকাটি করা তার বারন মাইগ্রেন এ আক্রান্ত সে ছোট থেকে তাই খুব কান্নাকাটি করলে মাথা যন্ত্রনা দেয় তার এবং জ্ঞান হারায় সে। বাবাই এরকম আগেও ফেস করেছে দু একবার সেই সেবার কলেজ একসকারশানের সময় পাঁচ দিনের জন্য ডুয়ার্স যাচ্ছিল সে তাতেই কেঁদে চোখের জলে নাকের জলে হয়ে গেছিল... খুব সাধারন মেয়ে পুপু তার ভালবাসার জগতটা বাবাইকে জুড়ে সে চায় বাবাই র কাছে সে খুব স্পেসাল হতে, বাবাই তাকে সবসময় ফিল করাক কতটা ইমপর্টেন্ট সে তার কাছে। বাবাই তাকে কেয়ার করবে,তার খেয়াল রাখবে,হঠাৎ ফোন করে বলবে "আই লা বু টিঁয়া পাখি"
কিন্তু বাস্তবে রোমিও চরিত্র এসটাবলিস্ট করা বোধহয় সম্ভব নয় , তাই সব স্বপ্ন বোধহয় অস্বীকার করে চলে যাওয়া যায়। বাবাই ও রানওয়ে থেকে ছুট্টে আকাশে উড়ে যাওয়া যানে করে বিদেশে দিয়েছিল পাড়ি উপেক্ষা করেছিল পুপুকে।
সাহেব যাসনা.. বলে ধড়ফড় করে উঠে পড়ে পুপু
দেখে মা একপাশে দাঁড়িয়ে কাঁদছে,পাশে চিন্তিত মুশাফীর হক ডকটর প্রেসার মাপছে ... ভয়ের কিছু নেই খাওয়া দাওয়া করেনি প্রেসার লো,আর ওই কান্নাকাটি করেছে বোধহয় বা টেনশন তাই মাইগ্রেনের জন্যই ঔ সেনসলেস হয়ে গেছে।
পুপু খানিকক্ষন কিছু বুঝতে পারলনা তারপর বুঝল কোর্ট থেকে ফিরে মাথা ঘুরে পড়ে যায় সে,
ডকটর মুশাফীর কে বলল ওষুধ গুলো আনতে আর পুপুকে উদ্দেশ্য করে বলল "আরে রাজা বেটা এরকম করলে চলবে নাকি? আমার ডিভোর্স টাতো তুই করাবি, তাড়াতাড়ি সুস্থ হ" প্রত্যেকবারের মতো একটা চকলেট দিয়ে পুপুকে, আর ওর মাকে কি ইশারা করে বলে যায়। পুপুর মা ও বেরিয়ে যায়, পুপু মাথা নিচু করে আজকের সব কথা আবার ভাবছিল আর চোখ দুটো আবার ভরে যাচ্ছিল জলে ঠিক এমন সময় পুপুর মাথায় একটা হাত যেন কেউ রাখল স্নেহ মাখা সেই হাতটা তার কতদিনের চেনা কিন্ত পেছন ঘুরে তাকে দেখবার মতো সাহস তার হচ্ছিল না।
মেম..
গলাটা শুনে পুপু কিছু করতে পারেনা সারা শরীর ঠান্ডা হয়ে পাথর হয়ে যাচ্ছিল পুপুর,
শরীর টা সামনে আসতে পুপু নিজেকে কিছুতেই আর সামলাতে পারেনা চোখ থেকে অশ্রু ধারা বইছে তার
সে আর কেউ না তার সাহেব।
বাবাই- মেম আর একবার ক্ষমা করে কাছে টেনে নে আমাকে আমি সব ছেড়ে তোর কাছে ফিরেছি মেম লক্ষী সোনা আমার
কী? কথা বলবিনা বাবু? শেষবার ক্ষমা কর আমাকে
পুপু অনেকটা সামলে নিজেকে উওর দেয় তাকে
পুপু- উন্নত সেই যন্ত্র গুলোতে বুঝি জঙ পড়ে গেছে? তাই বুঝি....
বাবাই- না মেম কোন যন্ত্র আমাকে তোকে ছেড়ে থাকার যন্ত্রনা থেকে দুরে রাখতে পারেনি ও দেশে সব ছিল তোর হাঁসি ছিলনা,শাসন ছিলনা,
পুপু- সত্যিকারের মেম তো ছিল ফরসা, গোলাপী ঠোঁট,লম্বা
বাবাই-কিন্ত আমার তো পুচকি কৃষ্ণকলি মেম কে দরকার
পুপু-(প্রচন্ড জোরে কেঁদে উঠে) কেন এসেছিস তুই? চলে যা আমি একা ভালো আছি আমার আর কারোর দরকার নেই কারোর না।
বাবাই- (বুকের মধ্যে চেপে জড়িয়ে নিয়ে) কিন্ত ভালু র তো টিঁয়া পাখির দরকার আছে বোকা..
যে হাত টাকে আজ বিকালে ঝটকা দিয়ে সরিয়ে দিল এখন আর পারছেনা পুপু কোথায় যেন তলিয়ে যাচ্ছে সে.. বাবাই- (চুম্বন দিয়ে ) খুব ভালবাসি বাবু তোকে খুব
পুপু-কেন ছেড়ে গেছিলিস তবে? কেন বল?
বাবাই- ভুল করেছি সোনা , মনের কথা শুনিনি মস্তিষ্ক কে প্রাধান্য দিয়েছি ভুল করেছি আর হবেনা বাবু,
পুপু- আর ছেড়ে যাবিনা?
বাবাই- না সোনা প্রমিস্(চুম্বন)
পুপু-উমম না আমার গা ছুঁয়ে বল।
জলে ভরা চোখ নিয়েও হেঁসে ফেলে বাবাই
বাবাই- এই মেম কে ছুঁয়ে সাহেব কথা দিচ্ছে সে আর কোনদিন যাবেনা
দুজন দুজনকে আঁকড়ে ধরে জোরে..
মসজিদ্ থেকে ভেসে আসে ওয়াকত্ এর শেষ ইশার এর আজান।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন