Review by: Saptarshi Mukherjee
বছরের এই গরমের ছুটিতে শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ে ও নন্দিতা রায়ের সিনেমা ছুটির মজাটাই বাড়িয়ে দেয়ে। বেলাশেষে, প্রাক্তন, পোস্ত-র মত অসাধারন সিনেমার পর এবার ‘হামি’। Trailer টা দেখার পরই মনে হয়েছিল প্রথম দিনের শো-টা দেখে আসব।
ঘটনাচক্রে এই ইচ্ছেটা বাস্তবে পরিণত হল। সিনেমা শুরুর প্রথম দৃশ্য থেকেই কচিকাঁচাদের ভিড়।ছোটদের খেলাধুলো ও দুষ্টুমির মধ্যে দিয়েই প্রথম অধ্যায়েটি ভরা।খরাজ মুখোপাধ্যায়ে আর তার সঙ্গে শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ে ওরফে লালটু বিশ্বাস এই জুগলবন্দি সিনেমার ভাবমূর্তি অনেকটাই বদলেদায়ে। এবার আসা যাক নায়ক তথা ভুটু(ব্রত)আর নায়িকা চিনি (তিয়াসা)-র কথায়।
এই দুজনের ছরিত্রর মধ্যে দিয়ে স্কুল জীবনের দুই বন্ধুর অপার ভালবাসা কে বুঝিয়েছে। সিনামায়ে দেখান হয়েছে যে আজকালকার সমাজে বাবা-মা, বাচ্ছা ও শিক্ষকদের মধ্যে এক বিশাল ফাটল দেখা দিয়েছে। এই ফাটলটি পরিচালক তুলে ধরেছেন এক ছোটো ঘটনার মধ্যে দিয়ে। গল্পর প্রধান ঘটনা একটা ‘হামি(A Gentle Kiss)’ দুই বন্ধুর মধ্যে অপার বন্ধুত্বের প্রতিছবি এই একটা ‘হামি’। কিন্তু অভিভাবকদের ভুল বোঝাবুঝিতে এই 'হামি' পরিণত হল একটা ‘kiss’ এ। সোশ্যাল মিডিয়ার জগতে একটা ভূও খবর কিভাবে ছড়িয়ে গিয়ে এক ৩৫ বছরের স্কুল কর্মীর বিশ্বাসে যে আঘাত পরে সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দায়ে এই সিনেমা।
ঘটনাচক্রে এই ইচ্ছেটা বাস্তবে পরিণত হল। সিনেমা শুরুর প্রথম দৃশ্য থেকেই কচিকাঁচাদের ভিড়।ছোটদের খেলাধুলো ও দুষ্টুমির মধ্যে দিয়েই প্রথম অধ্যায়েটি ভরা।খরাজ মুখোপাধ্যায়ে আর তার সঙ্গে শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ে ওরফে লালটু বিশ্বাস এই জুগলবন্দি সিনেমার ভাবমূর্তি অনেকটাই বদলেদায়ে। এবার আসা যাক নায়ক তথা ভুটু(ব্রত)আর নায়িকা চিনি (তিয়াসা)-র কথায়।
এই দুজনের ছরিত্রর মধ্যে দিয়ে স্কুল জীবনের দুই বন্ধুর অপার ভালবাসা কে বুঝিয়েছে। সিনামায়ে দেখান হয়েছে যে আজকালকার সমাজে বাবা-মা, বাচ্ছা ও শিক্ষকদের মধ্যে এক বিশাল ফাটল দেখা দিয়েছে। এই ফাটলটি পরিচালক তুলে ধরেছেন এক ছোটো ঘটনার মধ্যে দিয়ে। গল্পর প্রধান ঘটনা একটা ‘হামি(A Gentle Kiss)’ দুই বন্ধুর মধ্যে অপার বন্ধুত্বের প্রতিছবি এই একটা ‘হামি’। কিন্তু অভিভাবকদের ভুল বোঝাবুঝিতে এই 'হামি' পরিণত হল একটা ‘kiss’ এ। সোশ্যাল মিডিয়ার জগতে একটা ভূও খবর কিভাবে ছড়িয়ে গিয়ে এক ৩৫ বছরের স্কুল কর্মীর বিশ্বাসে যে আঘাত পরে সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দায়ে এই সিনেমা।
সিনেমার মধ্যে দিয়ে যে বাড়তি জিনিসটা পাওয়া যাবে তা হল স্কুল জীবনে ফিরে যাওয়ার অনুভূতি। বন্ধুদের থেকে টিফিন খাওয়া, ক্লাসে দুষ্টুমি করা, স্কুলে খেলা ও নিষ্পাপ বন্ধুত্তের জীবন সব ফিরিয়ে দেবে ২.৫ ঘণ্টায়ে। এছারা রয়েছে তনুশ্রী শঙ্কর ও অপরাজিতার তুখোড় অভিনয়। চূর্ণই ও নীল এর মধ্যে এক নতুন বাবা-মা- এর রূপ পরিচালক ফুটিয়ে তুলেছেন। তবে সব থেকে ভাল অভিনয় করেছে কচি-কাঁচার দল। এক কথায়ে বলতে গেলে সিনেমাটিতে সব রকম গুন পাবেন। যেমন সুন্দর গল্প তেমন সুন্দর অভিনয়ে। ৫ এর মধ্যে ৪.৫ অনায়াসে দেওয়া যায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন