সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান
উত্তাল কলকাতার হরেক চিত্র, বড়ই বিচিত্র এই শহর! দেখে নিন মতামত...

নিবেদিতা( বাঁ-দিক থেকে প্রথমজন) 

ভালোবাসা? সেতো জানতাম এক নিষ্পাপ শিশুর মতো! কিন্তু আজ জানলাম সে তো চাঁদের মতো, গায়ে হাজার কলঙ্কের দাগ নিয়েও যুগ-যুগান্তর ধরে আলোক বর্ষণ করছে এই অন্ধকার সমাজে, যেখানে ভদ্রতার মুখোশ পরে ভালোবাসাকে খুন করতে ব্যস্ত সবাই। তবুও, হাতে হাত রেখে, বুকে মাথা রেখে ভালোবাসা চলবে আরও অনেক যুগ। ভালোবাসা বাঁচবে অমর হয়ে প্রেমিকদের নির্লজ্জতায় আর প্রেমিকাদের সলজ্জ প্রশ্রয়ে। যেই আলিঙ্গনকে হত্যা করেছ আজ হাজার হস্তাঘাতে, অপমানে, লাঞ্ছনায়, একদিন সেই আলিঙ্গনই মারবে তোমায় শ্বাসরোধ করে, নিঃসঙ্গতায় মরবে তুমি একদিন এই নিষ্পাপ আলিঙ্গনের অভিশাপে।




Reshmi (বাঁ-দিক থেকে দ্বিতীয়জন)
  
Getting cozy or intimate in public is something I don't encourage personally. One should know how to behave at public places. But on the other hand, nobody has the right to touch you or manhandle you, as some people felt it was wrong for a couple to 'stand too close' in a metro. I'm strongly against this



অনিমিখ( বাঁ-দিক থেকে তৃতীয়জন)
 
দুটি প্রতিবেশী দেশের মধ্যে যেমন সীমারেখা থাকে তেমনই প্রতিবাদ করারও সীমারেখা আছে । কয়েকজন বয়স্ক মানুষ অত্যন্ত নিম্নমানের একটি কাজ করেছেন আমি মানছি, কিন্তু তার জন্য সমস্ত বয়স্ক মানুষদের অশালীন ভাবে অপমান করাটা কোনও সুস্থ মস্তিষ্কের পরিচয় নয় ।


রাসমনি ( একেবারে ডানদিকে)

কিছুদিন আগে আমাদের কলকাতাতে দেখলাম যে কিছু বয়স্ক লোক উত্তাল ক্যালালো এক যুগলকে। হয়তো, তারা জড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছিল বা হয়তো ওরা এরকম কিছু করছিল যেটা সেই বয়স্ক লোকগুলোর জন্য " ভারতীয় সংস্কৃতি বিরুদ্ধ"  
আমরা কেউই কিছু জানি না। কিন্তু তবু আমরা প্রতিবাদ করছি, কেন? কারণ দিনের শেষে আইনটা কেউ নিজের হাতে তুলতে পারে না। প্রতিবাদটা সেখানেই প্রয়োজন, বিরুদ্ধত্তা থাকবে, মুখের ভাষা থাকবে, কথা বলার জায়গা থাকবে, তার বদলে গায়ে হাত তোলা is not the solution. 
আর, আলিঙ্গন? সে তো সবসময় করবো। আমরা করবোই, ইচ্ছা হলেই।


Sharanya

The fact that the city is more bothered by a mutually consented hug whilst there are cases of rape/molestation/groping going on around every second, says a lot about how we are 'progressing' towards more gross incidents of inhumanity.

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

পুজো মিটলে কী করে থাকবেন ফিট, উপায় বাতলে দিলেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক

  আশ্বিনের শারদপ্রাতে বাঙালির পাতে ভরে উঠেছে হরেক রকমের খাবার। ঠাকুর দেখার সঙ্গে হরেক রকমের খাবার খেতেই হবে। রোল, চাউমিন, মোগলাই, চাইনিজ, বিরিয়ানি, ফুচকা এবং আরও কত কী! সারাবছর যারা শরীরচর্চায় মেতে থাকেন, খুব নিয়ম করে খাবার খান তারাও এই সময়টা একটু বেনিয়ম হয়ে পড়েন। তবে কুচ পরোয়া নেহি, পুজো মিটলেই আবার কী করে নিজের শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন সেই কথায় আটপৌরেকে জানালেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক।  ১) পুজো মিটলেই আমাদের ফিরতে হবে আবার স্বাভাবিক জীবনে।  তাই পুজোর হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে ভীষণভাবে দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণ জলের। জল শরীরের বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের প্রয়োজন মতো দিনে অন্তত তিন থেকে চার লিটার জল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে। তবে যাদের বেশী জল খাওয়া বারণ আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া বাকিরা দিনে চার লিটার পর্যন্ত জল পান করলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে।  ২) মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। এছাড়াও নিয়মিত শাকসবজি খেতে হবে। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে আবার স...

পনেরো মিনিটেই ফিট থাকার রহস্য, উপায় বাতলে দিলেন যোগগুরু

  আটপৌরের নিজস্ব প্রতিবেদন, নৈহাটিঃ  শরীরকে মন্দিরের আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই শরীরকে সর্বদা ঠিক রাখতে আমরা কত পন্থায় না অবলম্বন করে থাকি। আজকাল ইঁদুর দৌড়ের যুগ, আর এই যুগে সময় পাওয়া একটা বিরাট চ্যালেঞ্জিং বিষয়। সময় বের করে শরীর চর্চা করার মতো সময় আমাদের কতজনের হাতেই বা আছে? মনের সুখে ছুটির দিন হাঁটলেই কি আমাদের শরীর ঠিক থাকবে নাকি সপ্তাহে প্রতিদিন জিমমুখী হতেই হবে ? যেমন আইটি সেক্টরে কর্মরত পার্থ সারথী চক্রবর্তী সোম থেকে শুক্র অবধি দম ফেলার সময় পায় না, অথচ কিছুদিন হল সে ঘাড়ের ব্যথায় কাবু। আবার সদ্য বিয়ে করা কৌশিক ভট্টাচার্য ইদানীং অফিস ফেরত সস্ত্রীক হাঁটতে বেরিয়ে নিজেকে ফিট ভাবছেন অথচ গত তিনমাসে তার দশ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও সে নিরুপায়, অফিস ফেরত ছাড়া তার সময় নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে শরীর চর্চা আর হবে না। এই সময়ের অভাব অনেকেরই তা বলে কী শরীর সে কথা শুনবে। শরীরে বাসা বাঁধছে জটিল রোগ। দিনের পর দিন ওষুধ খেয়েও সেই রোগ সারছে না। তবে ইচ্ছে থাকলে উপায় আছে, বলছেন বিশিষ্ট যোগ গুরু রাহুল তিওয়ারী। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন যে খুব স্বল্প সময়ে ফিট থাকার জন্য কিছু প...