উদাহরণ স্বরূপ : রক্তের দাগ বিবর্তনের হাত ধরে প্রচুর ব্যোমকেশ এসেছেন । কিন্তু অনির্বাণ বাবু মনে দাগ কেটেছেন , তিনি সবার চেয়ে আলাদা । হইচই এর ব্যোমকেশ পর্বের দ্বিতীয় সিজিন দেখার পর মনটা ভরে গেল । সত্যকাম আর অন্নপূর্ণা ছোট্ট সময়ের মধ্যে বেশ পরিণত অভিনয় করল । গল্পের সূত্র ধরে এগিয়ে গেলে প্রথমেই দেখতে পাই, সত্যকাম তার মৃত্যু হবে পারে এ ভেবে আসে ব্যোমকেশের কাছে,সে উল্লেখ করে তার মৃত্যুর পরে যেন ব্যোমকেশ তার হত্যার তদন্ত ভার নেয়। অগ্রিম হাজার টাকা নগদ দিয়ে যায় সত্যকাম । ব্যোমকেশ অবাক হ্য় এই ভেবে যে , সত্যকাম কেন তার মৃত্যু আটকাতে চাইছে না এবং গল্প তার পথ ধরে এগিয়ে চলে। শাড়ির দোকানের মালিকের ছেলে সত্যকামের বরাবরই কামের প্রতি মোহ,যার জন্য ছোট থেকেই কপালে জুটেছিল “এঁচোড়ে পাকা”র তকমা। তাই তার খুনের খবর শুনে কেউই অবাক হয়নি।তবে কে খুন করেছে এটা জানতে পারলে হয়ত আপনারই অবাক হবেন শেষে। তবে পারিবারিক কলঙ্কের দাগ কিন্তু বংশানুক্রমে চলে আসে ,এটা বলাই বাহুল্য। তবে এই গল্পের প্লটগুলো বড্ড আলগা। কোনো রহস্য মনে বাসা বাঁধেনি প্রথম থেকে। সিকুয়েন্সগুলো এলোমেলো। মাঝে মাঝে অযথা চমক দেওয়ার জন্য কিছু ...