সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পুজো প্রেম নিয়ে কী জানালেন অভিনেত্রী পৌলমী দাস, জেনে নিন

বাংলা সিনেমার জগতে নাকি ভাল দেখতে ছেলের খুব অভাব! অন্তত দুর্গা পুজোর সময় একজন ভদ্র দেখতে ছেলের সঙ্গে হাতে হাত দিয়ে ঘোরার মতো নাকি মোটে তিন-চারজনই আছে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন। যদিও এটা আমার ব্যক্তিগত কথা নয়, বাংলা সিনেমার অধিকাংশ অভিনেত্রীর গলায়ই এক সুর। আর সেই সুরে সুর মিলিয়ে অভিনেত্রী পৌলমী দাসও বললেন, ‘’ ঠিক প্রেমিক প্রেমিক বলতে কিন্তু ওই তিন- চারজনই আছে।‘’ এবার প্রশ্ন হল কারা কারা এই তিন-চারজন? আমি কিছু বলব না, আপনাদের কোর্টে বলটা ঠেলে দিলাম, আপনারাই ভেবে নিন। আমার ফোন পাওয়ার কারণটা জানতে পেরে তিনি হাসতে হাসতে বললেন, ‘’ ওই সব বাঙালীরই পুজোর সময় একটু প্রেম প্রেম ভাব থাকে। একে ঝাড়ি মারা থেকে ওর গায়ে ফুল ছোঁড়া এসব তো লেগেই থাকে। আবার কাউকে ভাল লেগে গিয়ে তার পিছনে ধাওয়া করা কিংবা চোখের ইশারাই কথা বলা, এসব অভিজ্ঞতা আমারও আছে। তবে ওইটুকুই, এর বেশি কিছু নয়।‘’ জিজ্ঞাসা করলাম, ‘’ কোনও স্পেশাল কিছু মনে পড়ছে না।‘’ তিনি একটু ভেবে বললেন, ‘’ তখন হয়ত স্কুলে পড়ি। আমার এক বন্ধুর পিসতুতো ভাইয়ের সঙ্গে পুজোর সময় আলাপ হয়েছিল। তখন আমিও বেশ পাড়ার কালচারাল ব্যাপারে থাকতাম। তাই অনেকেই আমাকে ...

'' এই পুজোর জন্য একটা প্রেমিক খুঁজে দিতে পারেন ?’’

সদ্য শেষ হয়েছে ধারাবাহিক ‘ বিজয়িনী’। কিন্তু ‘কেকা’ ম্যাডাম যে এখনও ব্যস্ত। প্রথমে ফোনটা বেজে গেল। যদিও তার কিছুক্ষণ পরেই তিনি নিজেই ফোন করে বললেন, ‘’ দুঃখিত, আপনার ফোনটা খেয়াল করিনি।‘’ আমি কিছু বলার আগের তিনি আবার বললেন, ‘’ জানেন তো আপনি বেশ লাকি, মাঝে মাঝে ফোন করতে পারেন তো!’’ একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম! অভিনেত্রী কি আমার সঙ্গে মশকরা করছেন ? ঠিক বুঝতে না পেরে তাঁকে পাল্টা জিজ্ঞাসা করলাম, ‘’ ব্যাপারটা কী বলুন তো?’’ অভিনেত্রী স্বস্তিকা দত্ত হাসতে হাসতে বললেন, ‘’ এটা পরবর্তী সাক্ষাৎকারের জন্য তোলা থাক!’’ যাই হোক এরপর সরাসরি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘’ পুজোর সময় কখনও প্রেমে পড়েননি?’’   তিনি সোজাসাপটা ভাষায় জানালেন, ‘’ আমি বড্ড কুঁড়ে! এই পুজোর জন্য একটা প্রেমিক খুঁজে দিতে পারেন ?’’ আবার একটা বাউন্সার দিলেন অভিনেত্রী, এ বাউন্সারের ঠেলায় আমি প্রায় পড়েই যাচ্ছিলাম এবং এ প্রশ্নের উত্তর আমার কাছে নেই। শুধু আমি কেন আমার মতোন হাজার হাজার বাঙালী পুরুষের কাছে নেই।   তবে পুরো আশাহত করেননি তিনি। তাঁর কলেজ জীবনের একটা পুজো প্রেমের কাহিনী শোনালেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘’ কলে...

''যে ছেলে নিজে প্রস্তাব দিতে পারে না, সে আবার কী প্রেম করবে? ’’

অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতার নতুন করে পরিচয় দেওয়ার দরকার আছে কি ? তিনি প্রায় সারাদিনই খবরের শিরোনামে । কখনও সিনেমার চরিত্রে কিংবা কখনও অমুক রেস্তোরাঁর উদ্বোধনে । এখানেই শেষ নয় , এছাড়াও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শুট থেকে উষ্ণ ছবি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তোলা , সবকিছুই যেন সায়ন্তনী ছাড়া বৃথা । তবে প্রেমের প্রশ্ন নিয়ে কিন্তু তিনি বরাবরই খুব ডিফেনসিভ । খুব ভেবেচিন্তে উত্তর দেন এই ব্যাপারে । ইতিমধ্যেই পুজোর ফটোশুট নিয়ে তিনি খুব ব্যস্ত । তার মধ্যেই তাঁকে জিজ্ঞাসা করে ফেললাম , ‘’ আচ্ছা পুজোর সময় আপনি কোনওদিন প্রেমে পড়েননি ?’’ অভিনেত্রী একটু ভেবে বললেন , ‘’ না ! আমি পড়িনি । তবে আমার প্রেমে একটা ছেলে পড়েছিল । ‘’ জিজ্ঞাসা করলাম ‘’ তারপর ?’’ তিনি হাসতে হাসতে বললেন , ‘’ তারপর আর কী ? ছেলেটি একেবারে পিছলে পড়ে গেল । ‘’ এই হেঁয়ালির উত্তর আমার আজানা ! আমার নীরবতা দেখে অভিনেত্রী নিজে থেকেই সব কথা খুলে বললেন । তাঁর কথায় , ‘’ তখন আমি ছোট । কোন ক্লাসে পড়ি তাও ঠিক খেয়াল নেই । তবে দিনটা ছিল অষ্টমীর সকাল । শাড়ি পরে অঞ্জুলি দিতে এসেছি । একটা ছেলে অঞ্জুলি দেওয়ার সময় ঠাকুরের দিকে ফ...

'' ভাল প্রেম করলে, শরীর এবং মন দুটোই ভাল থাকে!’’

দুর্গা পুজো এবং বাঙালীর প্রেম অনেকটা সিলেবাসে থাকা পড়ার মতো । অর্থাৎ পড়তে হয় নয়ত পিছলে পড়তে হয় । এমন কোনও বাঙালী নেই যে দুর্গা পুজোর সময় প্রেমে পড়েনি । আসলে দুর্গা পুজোর সময় বাঙালীর প্রেমে পড়া একটা বিরাট আবেগ , একটা ভাললাগা এবং একটা ভালবাসা । সেই আবেগটা কিন্তু ভাষায় প্রকাশ করা যায় না । সেই মুহূর্তগুলো বলে বোঝানো যায় না । মডেল - অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা দে তাঁর পুজো প্রেমের কথা বলতে গিয়ে একটু নস্টালজিক হয়ে পড়লেন , স্মৃতির সরণি দিয়ে ফিরে গেলেন তাঁর ফেলে আসা ছোটবেলার কথায় । কী ভাবছেন ? প্রিয়াঙ্কা দে কে ? তাহলে একবার ব্যাক গিয়ার দিয়ে ফিরে যান জাস্ট কিছুদিন আগের কথায় । সোশ্যাল মিডিয়ার যিনি তাঁর উষ্ণ ছবি দিয়ে ঝড় তুলেছিলেন , আমি তো একবার মশকরা করে বলেছিলাম , ‘’ এই বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য কিন্তু আপনিই দায়ী । ‘’ শুধু উষ্ণ ছবি কেন ? আপনি মহালয়া সিনেমাটি দেখেছিলেন ? তাও যদি না দেখে থাকেন , তাহলে বলব অঞ্জুলি জুয়েলারস - এর বিজ্ঞাপনের সেই মেয়েটিকে খেয়াল আছে ? এতক্ষণে আশা করি আপনি বুঝে গিয়েছেন আমি কার কথা বলছি । প্রিয়াঙ্কা জানালেন তাঁর কাছে পুজো প্রেমগুলো বেশ মজাদার ছিল । তখ...

সাবধান! শহরে আসছে নিম্নচাপ

তিনি অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে একটি গান লিখে ফেললেন। তবে সেটা একদিনেই নয়, প্রথমে কিছু এলোমেলো কথা এলো তারপর একদিন সেই কথাগুলো ডানা মেলল ‘ কোনও সন্ধ্যেবেলায়’ কিংবা ‘ কোনও মেঘলা দিনে’! কোনও নিম্নচাপের শহর যেন এক নিমেষে তাঁর ব্যক্তিগত আবেগে কলিংবেল বাজিয়ে বলল, ‘’ জন্মদিন তো গেছে, এবার নিম্নচাপ আসুক!’’ আপনারা যারা যারা মোনোলোগাস ক্রোমোজোম-এর কাজ দেখেছেন মানে স্বল্প দৈর্ঘ্যের সিনেমা হোক কিংবা গান, তারা জানেন মোনোলোগাস ক্রোমোজোমের কাজ কিন্তু একটু হলেও আলাদা। আর এই আলদা হয়ে ওঠার পেছনে যে মানুষটি ঘাপটি মেরে থাকেন, তিনি হলেন সায়ন সেন। তাঁর লেখায় মোনোলোগাস ক্রোমোজোমের নতুন গান ‘ নিম্নচাপ’ আসতে চলেছে আগস্ট মাসের ৩১ তারিখ। তবে সায়ন সেন তাঁর গোটা টিমের প্রশংসা করতে কিন্তু ভোলেননি। তিনি জানালেন, ‘’ অনুপম আইচ এই গানটার সুর করেছেন আর গানটি গেয়েছেন শুভজিৎ। ওঁদের অসাধারণ মেলবন্ধন এই গানটিকে একটি অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছে।‘’  একটু থেমে তিনি আরও জানালেন যে, ‘’ গানের একটি অংশে ভায়োলিন বাজিয়েছে অপ্রতিম নায়ক। যেদিন এই রেকডিংটা হয়েছিল, আমার মনে হচ্ছিল যে সারাদিন ধরে বসে বসে ভায়োলিনটা শ...

কলকাতার ক্যানভাসে তাঁর নিছকই আঁকিবুঁকি।

‘’ এক জনে বসে বসে ছবি আঁকে একমনে, ও রে মন আরেক জনে বসে বসে রঙ মাখে!’’ কলকাতাকে যারা প্রতিদিন একটু একটু করে নিজের মতো গড়ে তুলেছে, সেই মানুষগুলোর কথা না বললেই নয়। যারা প্রতিদিন তাদের তুলির মাধ্যমে একটার পর একটা ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন, যারা একটার পর একটা দেওয়ালে এঁকে গিয়েছেন তাদের স্বপ্ন, সেই মানুষগুলোই যে আসল কারিগর। তারাই তো আগামী কলকাতার রূপকথা। পৌলমী গুহ ছোট থেকেই রঙ-তুলি ভালবাসেন। ভালবাসেন ক্যানভাসে ফুটিয়ে তুলতে তার স্বপ্ন। তবে আর্ট কলেজে ভর্তি না হতে পারার একটা ক্ষোভ তার মধ্যে এখনও আছে। তিনি ভেবেছিলেন যে যদি আর্ট কলেজে ভর্তি হয়েও কিছু না করতে পারেন তাহলে, আবার পাশাপাশি তখন তার পরিবারও অতটা তার কথা আমল দেয়নি। তাই বোটানি অনার্স শেষ করেই শিখে ফেলেছিলেন ইনটেরিয়র ডিজাইনের কাজ। এখানেই শেষ নয় শিখেছিলেন গ্রাফিক্সের কাজও। সেই থেকেই তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ফুটিয়ে তুলেছেন একের পর ছবি। ফ্ল্যাটের দেওয়াল থেকে বাড়ির দেওয়াল, পুজো প্যান্ডেল থেকে সিনেমার আর্ট ডিরেকশান, গ্রাফিক্সের কাজ থেকে ক্যানভাস! সর্বত্রই অবাধ বিচরণ তার। নিজের একটি টিমও বানিয়ে ফেলেছেন তিনি...

তিলোত্তমায় এ এক অন্য তিলোত্তমা, ছবিতে ছবিতে দেখে নিন সায়ন্তনীকে

বাঙালীর সেরা উৎসব যখন একেবারে দোরগোড়ায়, তখন বঙ্গললনারা কি শাড়ি ছাড়া থাকতে পারেন ? শুধু বঙ্গললনা কেন, অভিনেত্রীরাও পিছিয়ে নেই। অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা এমনিতেই কিছুদিন আগে নেটিজেনদের ঘুম কেড়ে নিয়েছিলেন তাঁর উষ্ণ-আবেগঘন ছবি পোস্ট করে। এইবারে তিনি ধরা দিলেন সম্পূর্ণ বাঙালী ঘরনার ধাঁচে। চোখে কাজল, কপালে টিপ, টোল পড়া গালে মুচকি হাসি! এটাই তো বঙ্গ কন্যার পরিচিত রূপ।  দুর্গা পুজোর জন্য ইতিমধ্যেই অন্য লুকে ধরা দিয়েছেন অভিনেত্রী। চিত্রগ্রহণ করেছেন অঞ্জন ধারুই। অভিনেত্রীর  রূপসজ্জা করেছেন নন্দ মজুমদার। অভিনেত্রীর কেশের বাহার এনেছেন অবিনাশ ভৌমিক। অভিনেত্রীর পরেছেন রামপ্রসাদ বস্ত্রালয়ের শাড়ি। সম্পূর্ণ বাঙালী বেশে সায়ন্তনী। ( কলমে- আদিত্য ঘোষ ছবি- অভিনেত্রীর থেকে সংগৃহীত) 

অভিনেত্রীর ঘুম ভাঙিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম আপনার পছন্দের মানুষটি কি আপনার মতোই ক্ষ্যাপা হবে ?

অভিনেত্রীর ঘুম ভাঙিয়ে সাক্ষাৎকার নেওয়ার দুঃসাহস এর আগে আর কেউ করেছে কিনা আমার জানা নেই। অভিনেত্রী দীপান্বিতা নাথ তখন তীব্র ঘুমে, প্রথমবার ফোনটা বেজে গেল। দ্বিতীয়বার একটা ক্লান্ত কণ্ঠস্বর ভেসে এলো। নিজের পরিচয়টা দিতেই মনে হল তিনি একটু নড়েচড়ে বসলেন। কিন্তু   বেশ বুঝতে পারলাম যে ওনার এখনও ঘুমের আবেশটা কাটেনি। তবুও তিনি কিন্তু সাক্ষাৎকার দিতে নাকচ করলেন না। হাসতে হাসতে বললেন, ‘’ বলুন, আমি একদম রেডি!’’ মনে হল আমি যেন এক্সটারনাল আর উনি পরীক্ষা দিতে এসেছেন।  জিজ্ঞাসা করলাম, ‘’ ছোট থেকেই কি অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছে ছিল?’’ উনি একটু ভেবে বললেন, ‘’ ঠিক তেমনটা নয়, আবার অনেকটা তেমনই!’’ অভিনেত্রীর এই হেঁয়ালির অর্থ আমার মাথার ওপর দিয়ে বেড়িয়ে গেল। আমি নিস্তব্ধ দেখে অভিনেত্রী হাসতে হাসতে বললেন, ‘’ মানে একটা সময়ে গিয়ে আমার মনে হয়েছিল, আমি অভিনয়টাই পারি। তাই ওটাই করতে হবে। আমি কোনওদিন চাকরির চেষ্টাও করিনি তাই। শুধুমাত্র অভিনয়টা ভাল করে করতে চেয়েছি এবং করছি।‘’ মাত্র চার বয়সে তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন, ওটাই তাঁর অভিনয় জগতের হাতেখড়ি। তারপর তিনি আর পিছনে ফিরে তাকাননি। অভিনয়টাই করে গিয়েছেন...

’'মঞ্চটা আমার কাছে স্কুল, তাঁর টেলিভিশনটা অনেকটা অফিসের মতো!’'

কিছু মানুষ আছেন যারা শুধুমাত্র অভিনয়টা করে যেতে চান ! অভিনয়টাকে ভালবেসে আরও আরও দূরে এগিয়ে যেতে চান। তাদের কোনও পিছুটান নেই জীবনে, কোনও বিশেষ চরিত্রের প্রতি নেই কোনও মোহ। যারা লাইম লাইটের জন্য ভাবেন না, ভাবেন শুধুমাত্র অভিনয়ের জন্য। মানালী চক্রবর্তী কিন্তু সেই মানুষগুলোর একজন, যারা শুধুমাত্র অভিনয় করতে এসেছেন   ‘ স্টার’ হতে নয়।    ছোট থেকেই অভিনয় করার শখ ছিল তাঁর, ইচ্ছে ছিল লাইম লাইটের নীচে এসে দাঁড়ানোর। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ওই ছোটবেলার ইচ্ছেগুলো কেমন বড়ো হয়ে গেল। তিনি আরও পরিণত হয়ে উঠে ভাবলেন, আমাকে অভিনয়টা করে যেতে হবে। ব্যস, এইটুকুই তাঁর প্রাপ্তি। নিজের বাড়ির উঠোন থেকেই তাঁর সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয়, তারপর আস্তে আস্তে অভিনয় জগতে আসা। তাঁর কেরিয়ার শুরু কিন্তু বাংলা ধারাবাহিক দিয়ে। ২০০৭ সালে জি বাংলায় ‘বিষপ্রান্তর’ দিয়ে তিনি প্রথম আত্মপ্রকাশ করেন। তারপরে করেছেন, ‘ লাল ত্রিকোণ’, ‘শেষ রক্ষায়’। ২০০৯ সালে রিলিজ করে তাঁর প্রথম অভিনীত বাংলা ছবি ‘রাজদ্রোহী’।   তপন ব্যানার্জীর পরিচালনায় তিনি এই ছবির জন্য পেয়েছেন ‘ বেঙ্গল ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ফিমে...

‘স্বপ্নে সাজো’-এর উদ্বোধনে সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা।

সম্প্রতি উদ্বোধন হয়ে গেল ‘স্বপ্নে সাজো’ বিউটি ট্রেনিং ক্লিনিক এবং ডিজাইনার হাউসের। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা।  এখানে যেমন বিউটিশিয়ান হওয়ার জন্য ট্রেনিং দেওয়া হয়, তার পাশাপাশি বিউটিশিয়ান সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসাও করা হয়। আগামী ৫ আগস্ট থেকে তাদের মেক আপ, হেয়ার কাটিং এবং টেক্সট স্টাইল ডিপ্লোমার ক্লাসও শুরু হতে চলেছে। বালিগঞ্জ ফাঁড়িতে তাদের নতুন শাখার উদ্বোধনে এসে মুগ্ধ অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা। আগে দমদমে তাঁদের শাখা ছিল, তবে বর্তমানে বালিগঞ্জ ফাঁড়ির মিগমা হাউসের প্রথম তলায় তাঁদের দেখা পাওয়া যাবে। (ছবি- সংগৃহীত)