সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আটপৌরেকে কী জানালেন অভিনেত্রী আয়েষা ভট্টাচার্য, জেনে নিন

অভিনেত্রী আয়ে ষা ভট্টাচার্য যখন অভিনয় শুরু করেছিলেন তখন তিনি দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী। তারপর বাকিটা অনেকটা স্বপ্নের মতো। সেই স্বপ্নের উড়ান থামার নয়। একের পর এক অভিনয় দক্ষতা তাঁকে বাঙালী দর্শকের মণিকোঠায় স্থান করে দিয়েছে। সেই যে তারা বাংলায় ‘ ব্যোমকেশ বক্সী’ তাঁর কেরিয়ার শুরু হয়েছে তারপর তিনি আর পিছনে ফিরে তাকাননি। শুধু ধারাবাহিক নয় , তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ‘ ঘর জামাই’, ‘ ওয়ান্টেড’ –এর মতো সিনেমা। এছাড়াও ‘ লাব্যনের সংসার’ , ‘ ক্ষণা’, ‘সোনারপুর লোকাল’, ‘ মহাপীঠ তারাপীঠ’ প্রমুখ ধারাবাহিকে কাজ করেছেন তিনি। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি একজন নৃত্যশিল্পীও বটে। তিনি আটপৌরেকে জানালেন যে, ‘’ নাচের সঙ্গে আমার একটা অঙ্গাঙ্গিক সম্পর্ক রয়েছে। ওটা ছাড়তে পারব না কোনওদিন।‘’ তবে এই সবকিছুর পিছনে যে মানুষটি আছেন, তিনি হলেন তাঁর মা। হয়ত তিনি না থাকলে আজকে তাঁর অভিনেত্রী হওয়াটা সম্ভব হত না। তাঁর মায়ের ইচ্ছে ছিল যে তিনি অভিনেত্রী হবেন। কিন্তু পরিস্থিতির চাপে সেটা সম্ভব হয়ে ওঠা হয়নি। তবে সেই বিষয়ে তাঁর হয়ত আক্ষেপ নেই কারণ তাঁর মেয়ে সেই স্বপ্নপূরণ করে দিয়েছে। আটপৌরেকে তিনি জানালেন যে, ‘’ মা আমার সঙ্গ...

নাট্যকর্মীকে পুলিশের 'হুমকি', মারধর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ

ঘড়িতে তখন সন্ধ্যে পৌনে সাতটা।  শুক্রবার অফিস ফেরত অনেক যাত্রীর মতো নাট্যকর্মী রণিত পাল শিয়ালদহ শাখার মেন লাইনে চার নম্বর প্ল্যাটফর্মের কাছে অপেক্ষা করছিলেন বাড়ি ফেরার জন্য। ঝড়ের জন্য অনেক ট্রেন সেদিন দেরিতে চলছিল। হঠাৎ তিনি দেখতে পান কয়েকজন যাত্রী একজন যুবককে পকেটমার সন্দেহে মারধর করছেন ।  আর তার ঠিক সামনেই    পুলিশ কিয়স্ক। তিনি প্রথমে পুলিশের দারস্থ হয়ে ওই ব্যক্তিটিকে উদ্ধার করার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু উল্টে তাঁকে বলা হয় যে, ‘’ আপনি গিয়ে করুন না।‘’ তবে নাট্যকর্মী রণিত পাল এবং আরও কয়েকজন যাত্রী অনেক অনুরোধ করলে অবশেষে সেই ব্যক্তিটিকে উদ্ধার করে জিআরপি। ঘটনা এখানেই শেষ নয়। রণিত পালের অভিযোগ, ভিড়ের মধ্যে থেকে তাঁকে ডেকে নিয়ে যান একজন পুলিশকর্মী। তারপর শুরু হয় গালিগালাজ। এখানেই শেষ নয়, তাঁকে মারধরও করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তাঁর ছবি তুলে মিথ্যে মালালায় ফাঁসানো হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। তিনি শিয়ালদহ জিয়ারপিতে অভিযোগ জানাতে গেলে, আরও বিপদে পরেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, তিনি যদি লিখিত অভিযোগ জানান তাহলে নাকি তিনি সমস্যায় পরতে পারেন। তাঁর বিরুদ্ধে নাকি মানহানির ...

‘পেন্টিংস ইন দ্য ডার্ক’ নিয়ে অভিনেতা রাশেদ রহমান কী জানালেন আটপৌরেকে, জেনে নিন

চিত্রশিল্পীদের নিয়ে বাংলায় এর আগেও প্রচুর সিনেমা তৈরি হয়েছে।  কিন্তু পরিচালক সত্যজিৎ দাশের ‘পেন্টিংস ইন দ্য ডার্ক’ অন্য গল্প শোনাবে। যদিও ছবির পোস্টার দেখেই সেই ব্যাপারটা কিছুটা আন্দাজ করা যায়। একটা রহস্য ঘেরা গল্প লুকিয়ে রয়েছে ছবির অন্দরে। চিত্রকর নিজেই অন্ধ! হ্যাঁ, তবুও তাঁর রঙ তুলির হাত থেমে যায়নি। তিনি অন্ধকারেই ফুটিয়ে তুলেছেন তাঁর আদুরে ক্যানভাস। অভিনেতা রাশেদ রহমান আটপৌরেকে জানালেন যে, ‘’ ভারতে এমন নাকি দশজন শিল্পী আছেন, যারা অন্ধ কিন্তু চিত্রকর।‘’ পুরো ব্যাপারটা ভাবলেই অবাক লাগে যে, একজন চিত্রশিল্পী যিনি অন্ধ অথচ ছবি আঁকেন! গল্পের মূল বিষয়বস্তু জুড়েই রয়েছেন এই চিত্রকর। যিনি ছোট বেলায় নিজের মাকে হারিয়েছেন। আর সেই মাকে খোঁজার টানে গ্রাম থেকে শহরে এসেছেন এবং তারপর বাকিটা জানতে যদিও আপনাকে হলে আসতেই হবে। তবে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারণ এই বছর সেপ্টেম্বর মাসে পশ্চিমবঙ্গে রিলিজ করবে সিনেমাটি। তার আগে এই সিনেমাটি দেখানো হবে বস্টন এবং ভিয়েতনাম ফেস্টিভ্যালে। মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাশেদ রহমান। এছাড়াও এই সিনেমায় দেখা যাবে শ্রীলা ত্রিপাঠি , সায়ন্তি চট্...

আটপৌরে কী জানালেন অভিনেত্রী শ্রীতমা দে ওরফে 'জন্নত', জেনে নিন

অভিনেত্রী হবেন, এটা কখনও ভাবেননি। তবে অনেক ছোট বয়স থেকেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে অভিনেত্রীদের মতো ভাবাটা তাঁকে পেয়ে বসেছিল। তাঁর বাবা- ঠাকুরদা অনেকদিন ধরেই নাটকের সঙ্গে যুক্ত। তাই হয়ত অভিনয়টা তাঁর রক্তেই আছে। শুধু সেটাকে বাইরে আনার অপেক্ষা ছিল। আর সেই অপেক্ষার অবাসান ঘটাল ‘হইচই’। দেবালয় ভট্টাচার্য-এর ‘চরিত্রহীন’ ছিল তাঁর অভিনীত প্রথম ওয়েব সিরিজ। তারপর ‘ ধানবাদ ব্লুজ’ তাঁকে স্পট লাইটের সামনে নিয়ে আসে। বাঙালী দর্শকের কাছে অভিনেত্রী শ্রীতমা দে হয়ে ওঠেন ‘জন্নত’। তাঁর অভিনয়ের দক্ষতা প্রশংসা কুড়োয় সবমহলে। তাঁর এই অভিনয়ের ছোট্ট জার্নিটাকে আরও মসৃণ করে তোলে একটা থ্রিলার ওয়েব সিরিজ। অভিনেত্রীর কথায়, ‘’ আমি যেটা করি, সেটা খুব মন দিয়ে করি। ছোট থেকেই পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। অন্য দিকে মন দিইনি। আমি যখন কলেজের ফাইনাল ইয়ারে, তখন একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার হোডিং দেখে ভাবি ‘ একবার তো ট্রাই করে দেখতে পারি, কী হয়!’’ আর তাঁর সেই ‘ট্রাই’ করে দেখাটা আজ হয়ত তাঁকে এই মাইলেজটা দিয়েছে। প্রথমে তিনি ছিলেন ইনটেরিয়র ডিজাইনার। তারপর সেই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় রানার আপ হওয়ার পর কিছুদিন মডেলি...

'' আমাকে নিয়ে যে ট্রল করেছিল, সে বলেছিল যে, সে আমার বিরাট ফ্যান"

বাঙালি দর্শক তাঁকে ‘ডালি’ নামেই বেশী চেনেন। ‘ ভজগোবিন্দ’ সিরিয়ালের সেই মেয়েটা, যে বাংলা সিরিয়ালের দর্শকদের মণিকোঠায় থেকে গিয়েছেন এখনও। তাঁর অভিনয়ের মধ্যে একটা অন্যরকম ব্যাপার আছে। তিনি সবসময় চান একটু অন্য কিছু করতে।  যেকোনও চরিত্র করুন না কেন তিনি সেই চরিত্রের মধ্যে দিয়ে দর্শককে ছুঁতে চান। তিনি বারবার মনে করিয়ে দিতে চান, প্রত্যেকটা চরিত্রের মধ্যে আলাদা আলাদা গুন আছে এবং সেটাই কিন্তু ওনার ইউএসপি! টলিউড ডিভা স্বস্তিকা দত্ত তাঁর এই ছ’বছরের কেরিয়ারে ইতিমধ্যেই হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ফেলেছেন। তাঁর অভিনীত ‘ পারব না আমি ছাড়তে তোকে’ ‘ হরিপদ ব্যান্ডওয়ালা’ ‘ অভিমান’ প্রত্যেকটি ছবিই কিন্তু বক্স অফিসে ভাল ব্যবসা করেছে। শুধু তাই নয়, এই ছবিগুলো তাঁর কেরিয়ারের প্রথম দিকের কাজ। এই মুহূর্তে তিনি ছোট পর্দায় কাজ করছেন। সম্প্রতি স্টার জলসায় ‘ ঠাকুমার ঝুলিতে’ তিনি একটি ‘মাইথোলজিক্যাল’চরিত্রে অভিনয় করেছেন। যার শুটিং হয়েছে ব্যাংককে। আটপৌরেকে তিনি জানালেন ‘’ প্রথমে এই অফারে রাজি হয়নি। আসলে আমি এই মাইথোলজিক্যাল ক্যারেক্টার পারি না। কিন্তু পরে ভাবলাম যে আমাকে এই ‘ ডালি’ থেকে বেরোতে হবে। সার...

সত্যি হলেও গল্প

সব চরিত্র কাল্পনিক আদিত্য ঘোষ (১) ‘’ সব চরিত্র কাল্পনিক?’’ ‘’ হ্যাঁ, কেন? সমস্যা আছে?’’ ‘’ আরে সমস্যা কেন থাকবে? মানে নামটা কেমন কেমন লাগছে!’’ ‘’ বললেই হয় নামটা বাজে। তোমার পছন্দ নয়। অত নাটক করার কিছু নেই।‘’ ‘’ আরে তোমরা মেয়েরা এত ছোট ছোট ব্যাপারে কেন রেগে যাও বলো তো?’’ ‘’ রাগ করার মতো কাজ করলে তো রেগে যাবই!’’ ‘’ আজব তো! রাগ করার মতোই তো কিছুই করিনি। শুধু বললাম নামটা বেমানান।‘’ ‘’ সে তো হবেই! আমি রেখেছি না। তোমার ওই হট প্যান্ট পরা সেক্রেটারি রাখলে তো নাচতে নাচতে সমর্থন করতে।‘’ ‘’ আরে আজব তো! কোন কথা হচ্ছিল আর কোন কথায় চলে গেলে?’’ ‘’ কেন ? সেক্রেটারির নাম বললাম বলে রেগে গেলে ? সেটাই তো স্বাভাবিক!’’ ‘’ তুমি একটু চুপ করবে প্লিজ ?’’ মিছিল বিরক্ত হয়ে বলল। পিউ মুখটা বেঁকিয়ে বলল, ‘’ আমাকে বিয়ে না করে তো ওই ন্যাকাকে বিয়ে করতে পারতে! সে তোমার বইয়ের জন্য ভাল নাম ঠিক করে দিতে পারত। ‘’ মিছিল এবার রেগে গিয়ে বলল, ‘’ পিউ, তুমি কি থামবে? নাকি আমি ঘর থেকে বেরিয়ে যাব ?’’ পিউও রেগে গিয়ে বলল, ‘’ আচ্ছা, আমিই চললাম! আমাকে আর কিছু জিজ্ঞাসা করতে আসবে না।‘’   ...

আটপৌরের মুখোমুখি মডেল-অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা দে

কথায় আছে, ভালর কোনও শেষ নেই। আমরা জীবনে এক একটা ধাপ পেরোয় এবং ভাবি এর চেয়েও আরও ভাল কিছু করতে হবে, আরও ভাল ভাবে বাঁচতে হবে।  আমাদের রোজকার ভিড়ের মধ্যে ভিড় না হয়ে অন্য কিছু হয়ে উঠতে হবে। সেই দিনের সেই মেয়েটা যে ভিড় ট্রেনে ভিড় হয়ে এসে উঠেছিল এই শহরে, সে কিন্তু আজ ভিড় থেকে নিজের অন্য পরিচয় গড়ে তুলেছেন। নিজের নামের আগে মডেল-অভিনেত্রীর তকমা পেয়েছেন। প্রিয়াঙ্কা দে-এর ছোট থেকে মডেলিং কিংবা অভিনয়ের প্রতি ঝোঁক ছিল। তাঁর কথায় ‘’ আমি মুগ্ধ হয়ে সুস্মিতা সেন, ঐশ্বর্য রায় ওনাদের ফলো করতাম। খুব মন দিয়ে সিনেমা দেখতাম। ইচ্ছে ছিল একদিন ওনাদের মতো কাজ করব।’’ একটু থেমে তিনি জানালেন, ‘’ তবে প্রথম দিকে বাড়ির থেকে খুব একটা সাপোর্ট পায়নি, কিন্তু পরে খুব সাপোর্ট পেয়েছি।‘’ একসময়ে তিনি প্রচুর রিয়্যালিটি শো’তে অংশগ্রহন করেছেন।   আর সেই জায়গা থেকেই তিনি পেয়ে যান তাঁর জীবনের চলার সিঁড়ি।   তাঁর কাছে ফোন আসে একটি রিয়্যালিটি শো- এর প্রমোর শুটের জন্য। যদিও খুব ছোট্ট একটি রোলে তিনি অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু   সেই থেকেই তাঁর পথচলা। তারপর একের পর এক ম্যাগাজিনের ফটো শুট, এছাড়া...