সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

"অক্টোবর" ----- Review: একটি সিনেমা দেখে যা মনে হল।

----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------চন্দন চক্রবর্তী সিনেমা শেষ হওয়ার পর থেকে বাইক চড়ে বাড়ি পৌঁছানো পর্যন্ত আমরা দুজনে কোন কথা বলিনি। কথা বলতে ইচ্ছে করছিল না কিছুই। ছবিটা দু'জনকেই কেমন অদ্ভুতভাবে চুপ করিয়ে দিয়েছিল। কানের কাছে গুনগুন করে উঠছিল একগাদা চুপচাপ মুহূর্ত।   পাখির পালকের মত নরম করে ছুঁয়ে যাওয়ার নাম যদি ভালোবাসা হয়, যদি পাতা ঝরার দিনে একটি ঝরে পড়া পাতারশব্দের মতন শান্ত হয় প্রেম, অথবা কাপাস তুলোর মত নরম, কিম্বা শিউলি ফুলের ডগাতে জমে থাকা ভোরের শিশির বিন্দুর মত, আলতো করে ছুঁয়ে যায় ভেতরটা, আর ঠিক তখনই ঝড়ে ভেঙে যাওয়া পাখির বাসায় কিচমিচ করে ওঠে হাড়জিরজিরে পুঁচকে পাখির বাচ্চাগুলো!হলুদ ঠোঁটের ডগায় খাবার খাইয়ে দিচ্ছে মা, ঝড় এসে থেমে গেছে মায়ের ওমে। এইরকম অনেকটা,মায়ের মত নরম। সুজিত সরকারের "অক্টোবর "কম কথা বলার ছবি, অনুভবের ছবি।আপনি অতৃপ্ত থাকবেন কিন্তু, প্রেমের নরম শীতল ঠান্ডা বাতাস আলতো করে ছুঁয়ে যাবে আপনার আত্মা। পরিচালক নিপুণ দক্ষতায় মানুষের আবেগ অনুভূ...
চারিদিকে চোখ ধাঁধানো পাহাড় দিয়ে ঘেরা ছোট জায়গা কারসেয়াং। 'Land of Orchid'  নামে পরিচিত এই পাহাড়  জঙ্গলে সজ্জিত এই এলাকা। তবে কারসেয়াং -এর আছে অন্য এক দিক। বিশ্বাস করা হয় কারসেয়াং হল সবচেয়ে ভূতুরে জায়গার মধ্যে অন্যতম। চলুন আজ দেখা যাক কারসেয়াং-এর এই দিকটিকে। কারসেয়াং- এর  " ডাও হিল'   থেকে ফরেস্ট অফিস পর্যন্ত একটি সরু রাস্তা আছে, নাম- 'Death Road'. কাঠুরেরা বক্তব্য অনুযায়ী এই রাস্তা নাকি অভিশপ্ত। মাঝে মধ্যেই নাকি স্কন্ধকাটা ভূত এইখানে দেখা যায়। এক মুণ্ডহীন ছেলে নাকি ঐ রাস্তা দিয়ে হেটে অদৃশ্য হয়ে যায় ।  ডাও হিলে যারাই গিয়েছেন, তারাই বলেছেন জঙ্গল নাকি গিলে খায়। এই রকম গাছমছমে পরিবেশে অনেকেই সাহস হারিয়ে থাকেন। লোকে বলে যে এক লাল চোখ তাদের অনুসরণ করে ও এক ছাই রঙের জামা পরা মহিলা কেউ দেখা যায় ঘুরে বেড়াতে। অতএব, এই জঙ্গলে একা যাওয়া নিরাপদ একদমই নয়। শোনা যায়ে ডাও হিল বয়স স্কুলের জুনিওর সেকশানেও ভূতের আবির্ভাব ঘটে  থাকে। এমনিতেই যা গা ছম ছম জায়গা তার উপর  সব গল্প আরও বাড়িয়ে দেয় এই অনুভবটিকে। 
উপল সেনগুপ্তকে মানুষ হয়ত কখনও রাগতে দেখেনি । ফোন করার পর সেই হাসিখুশি গলাটা ভে সে এলো । ফোনের ওপার থেকে অমায়িক গলায় উত্তর এল , “ একটার পর একটা প্রশ্ন করে ফেল্ দেখি । ’’ বুঝতে পারলাম তিনি ব্যস্ত আছেন। তাই   ঝটপট প্রথম প্রশ্নটা করে ফেললাম - অমৃতা - বাংলা ক্যালেন্ডার ফলো করো ? উপল সেনগুপ্ত- না , তেমনভাবে ফলো করা হয়না । ওই সরস্বতি পুজো , অষ্টমী , নববর্ষ -এগুলো কবে পড়েছে একটু দেখি , তাছাড়া রেগুলার নর্মাল   ক্যালেন্ডারই চলে ।   উপলদা   রেকডিং - এ ব্যস্ত তখন , তাই বিন্দুমাত্র বিলম্ব না করে পরের প্রশ্ন করে ফেললাম অমৃতা - নববর্ষটা কি বাঙালির কাছে প্রেমের দিন , মানে “ ভ্যালেন্টাইন ডে ”? তোমার কি মনে হয় ? উপল সেনগুপ্ত- দেখ্ , প্রেমের তো বয়স থাকে , সব স্পেশাল দিনগুলোর মতো ইচ্ছে হতেই পারে বান্ধবীকে নিয়ে একটু ঘুরে আসার । আবার এই স্পেশাল   দিনগুলো ছাড়াও অনেকেই এমনিই ঘুরতে বেরিয়ে পড়তে পারে । নির্ভর করছে প্রেমের বয়সের উপর ( একটু ঠাট্টা করেই ) । অমৃতা - আচ্ছা তুমি হালখাতা করো ? উপল সেনগুপ্ত - হালখাতা এখন তেমন করা হয়না ।  যখন...
সময়টা বদলে গেছে, উৎসবটাও এখন অন্য! শুধু তাই নয়, কাজের জায়গাটাও এখন অনেকটা পরিণত। তবুও অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তী  একটুকুও বদলাননি। আগের মতই হাসিখুশি। ফোনটা পেয়েই নাম ধরে সম্বোধন করলেন! একটু স্বস্তি পেলাম। তাই নববর্ষ প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রথমেই জিজ্ঞাসা করলাম , “ বাংলা ক্যালেন্ডার ফলো করেন ? ’’ অভিনেত্রী কিছুটা থামলেন ! তারপর একটু ইতস্তত হয়ে বললেন, “ না একেবারেই করা হয় না। ’’ তারপরেই জিজ্ঞাসা করলাম, “ বাঙালির নববর্ষ মানেই তো প্রেম প্রেম ভাব! আপনার কী অভিজ্ঞতা ? ’’ অভিনেত্রী খুব সোজাসাপটা উত্তর দিয়ে বললেন, “ কোনওদিনই এই সময়টাকে তেমন ভাবে দেখার সুযোগ হয়নি। বাকিরা যখন এই সময়টাতে প্রেমে মজে আছে, আমরা তখন মেগা সিরিয়াল নিয়ে বড্ড ব্যস্ত! ’’ পাল্টা প্রশ্ন করলাম, “ তাহলে আপনার কাছে নববর্ষের অর্থ কী ? ’’ অভিনেত্রী হাসতে হাসতে বললেন, “ নতুন জামা পাওয়া! একটা-দুটো না, বেশ কয়েকটা। ’’ এখানেই শেষ নয়, নিজেই ছোটবেলার কথা বলতে গিয়ে জানালেন, “ এই বিশেষ দিনগুলোতে আমি নাচ নিয়েই ব্যস্ত থাকতাম। ’’ অভিনেত্রীকে একটু থামিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, “ কোন কোন মিষ্টি খেতে ভালবাস...
                                 বাইরে তখন সবে মাত্র ঝড়ো হাওয়া শুরু হয়েছে! হয়ত বৃষ্টি নামবে। ফোনের ওপারে একটা অপরিচিত কণ্ঠস্বরের প্রতীক্ষা করছি চুপিসারে। তবে  ফোনটা বেজে গেল, উত্তর এল না। তবে হতাশ হতে হয়নি। সঙ্গে সঙ্গে রিং ব্যাক করলেন অভিনেত্রী । প্রথমেই কিছুটা ইতস্তত জানতে চাইলাম ,“ বাংলা ক্যালেন্ডার ফলো করেন ?” অভিনেত্রী হাসতে হাসতে বললেন,“ না! সেটা করা হয় না। তবে আমার বাড়িতে বাংলা ক্যালেন্ডার ফলো করা হয়।’’ পাল্টা প্রশ্ন করে বললাম, “ আপনার দর্শকরা এই কথা শুনে রেগে যেতে পারে ! ’’ তবে তিনি সাবলীল ভঙ্গিতে বুঝিয়ে দিলেন, বাংলা সিরিয়াল করলেই যে বাংলা ক্যালেন্ডার ফলো করতে হবে, তার কোনও মানে নেই! প্রসঙ্গত অভিনেত্রী নবনীতা মালাকারের বাড়ি জলপাইগুড়ি। কাজের সূত্রে তাঁর কলকাতায় আসা। একের পর এক ধারাবাহিকে তাঁর সাবলীল অভিনয়, ইতিমধ্যেই দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।     জিজ্ঞাসা করলাম, “ সামনেই তো পয়লা বৈশাখ, কেমন করে কাটাবেন দিনটা ?” অভিনেত্রী নবনীতা কিছুটা হতাশ হয়েই বলবেন, “ তেমন কোনও ...

Don of China Town- Monica Liu

Life is a roller coaster ride. If it isn't then you are not living it well. There are times when we are thrown down the stairs of life. We roll down, get injuries but all that matters is how we get back on our feet. Today, let us know one such person who made it in life even after falling down badly. She picked her up and came back strong. She is 'Monica Leu', the don of Chinatown, Kolkata. In Kolkata's china town, Monica is a well known personality. People, men and women alike, hold her in high regards. It's not because of how much she has earned but because how she fought in her life. Starting with a small restaurant in Chinatown, Kolkata, she now has 5 restaurants big and running successfully in Kolkata. She opened her first restaurant called 'Kim Lin' in 1991. Soon she faced threats from a group of bad people forcing her to feed them for free or they will stop her business. But this is not the first struggle and obstacle she faced. In 1962, when In...