সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

" শহরের উষ্ণতম দিনে....."

 

রোদ ঝলমলে দিনের মতো উজ্জ্বল হয়ে ধরা দিলেন অভিনেত্রী এনা সাহা। দীর্ঘদিন পর্দার আড়ালে থাকার পরে আবার তিনি মোহময়ী অবতারে। সম্প্রতি তাঁর ফটো শুটের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সাড়া ফেলেছে। 


ছোটপর্দা থেকে বেড়ে ওঠা অভিনেত্রী এনা এখন অনেক সাবলম্বী এবং পরিণত। সম্প্রতি তাঁর বোল্ড ফটো শুট নেট মাধ্যমের বেশ চর্চায় বিষয়।


আটপৌরেকে তিনি জানালেন, " খুব তাড়াতাড়ি ভাল খবর আসবে। কয়েকটা বড় কাজের কথা চলছে। সেগুলো ফাইনাল হলেই আমি জানাব।"


অভিনেত্রী-প্রযোজক এনা সাহার ঝুলিতে রয়েছে একের পর এক বক্স অফিস হিট ছবি। ভূত চতুর্দশী, রাজকাহিনী, ব্যোমকেশ ফিরে এলো, ফোর্স ইত্যাদি সফল বাংলা ছবি।


শুধু বাংলা নয়, বাংলা ছাড়াও তেলেগু, মালায়ালাম ছবিতেও তিনি কাজ করেছেন।


বাংলা ওয়েব সিরিজ 'বন্য প্রেমের গল্প' দিয়ে তাঁর ওয়েব সিরিজে হাতেখড়ি। যদিও তার পরে তাঁকে আর ওয়েব সিরিজে দেখা না গেলেও তিনি যে খুব শিগগিরি ওয়েব সিরিজ করবেন সেই নিয়ে তিনি আশাবাদী।


প্রযোজক হিসেবেও বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি দাগ কেটেছেন। তাঁর প্রযোজনায় সফল 'এসওএস কলকাতা', 'চিনে বাদাম'-এর মতো ছবি।



এনার নিজের প্রোডাকশন হাউস জারেক এন্টারটেনমেন্ট এখন ছোট ছোট পায়ে এগোলেও সেই পায়ের ভর বেশ মজবুত। এসওএস কলকাতা, চিনে বাদাম মুক্তি পেয়েছে। মাস্টার মশাই আপনি কিছু দেখিনি, ডাক্তার কাকু এখন মুক্তির অপেক্ষায়। এনার কথায়, " আমার খুব একশন মুভি করার ইচ্ছে আছে। আগামী দিনে সেই সুযোগ এলে নিশ্চয় করব!"


কিছুদিন আগেও তাঁর ছবি নিয়ে প্রচুর ট্রোলিং হয়েছে। তাঁকে বডি শেমিং-এর শিকার হতে হয়েছে। তবুও কুচ পরোয়া নেহি। এনা স্থিতধী, লক্ষ্যে অবিচল।


আগামী দিনে আবার কবে তাঁকে বড়পর্দায় দেখতে পাওয়া যাবে সেই নিয়েই এখন চর্চা চলছে জোরকদমে।


 (চিত্রগ্রাহক- সুদীপ্ত চন্দ
মেকআপ আর্টিস্ট- প্রীতম দাস
স্টাইলিং- কিয়ার সেন
চুলের স্টাইলিস্ট- আম্রপালি
চিত্রগ্রহণের স্থান- ক্যালকাটা বাংলো)

(চিত্রগ্রাহক- অভি নস্কর
ভিডিওগ্রাফি- অর্ঘ্য ভক্ত
মেকআপ আর্টিস্ট- প্রীতম দাস
চুলের স্টাইলিং- অবিনাশ ভৌমিক
চিত্র এবং ভিডিওগ্রহণের স্থান- রায়চক)

(ছবি- অভিনেত্রী এনা সাহার থেকে সংগৃহীত)

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

পুজো মিটলে কী করে থাকবেন ফিট, উপায় বাতলে দিলেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক

  আশ্বিনের শারদপ্রাতে বাঙালির পাতে ভরে উঠেছে হরেক রকমের খাবার। ঠাকুর দেখার সঙ্গে হরেক রকমের খাবার খেতেই হবে। রোল, চাউমিন, মোগলাই, চাইনিজ, বিরিয়ানি, ফুচকা এবং আরও কত কী! সারাবছর যারা শরীরচর্চায় মেতে থাকেন, খুব নিয়ম করে খাবার খান তারাও এই সময়টা একটু বেনিয়ম হয়ে পড়েন। তবে কুচ পরোয়া নেহি, পুজো মিটলেই আবার কী করে নিজের শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন সেই কথায় আটপৌরেকে জানালেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক।  ১) পুজো মিটলেই আমাদের ফিরতে হবে আবার স্বাভাবিক জীবনে।  তাই পুজোর হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে ভীষণভাবে দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণ জলের। জল শরীরের বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের প্রয়োজন মতো দিনে অন্তত তিন থেকে চার লিটার জল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে। তবে যাদের বেশী জল খাওয়া বারণ আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া বাকিরা দিনে চার লিটার পর্যন্ত জল পান করলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে।  ২) মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। এছাড়াও নিয়মিত শাকসবজি খেতে হবে। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে আবার স...

পনেরো মিনিটেই ফিট থাকার রহস্য, উপায় বাতলে দিলেন যোগগুরু

  আটপৌরের নিজস্ব প্রতিবেদন, নৈহাটিঃ  শরীরকে মন্দিরের আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই শরীরকে সর্বদা ঠিক রাখতে আমরা কত পন্থায় না অবলম্বন করে থাকি। আজকাল ইঁদুর দৌড়ের যুগ, আর এই যুগে সময় পাওয়া একটা বিরাট চ্যালেঞ্জিং বিষয়। সময় বের করে শরীর চর্চা করার মতো সময় আমাদের কতজনের হাতেই বা আছে? মনের সুখে ছুটির দিন হাঁটলেই কি আমাদের শরীর ঠিক থাকবে নাকি সপ্তাহে প্রতিদিন জিমমুখী হতেই হবে ? যেমন আইটি সেক্টরে কর্মরত পার্থ সারথী চক্রবর্তী সোম থেকে শুক্র অবধি দম ফেলার সময় পায় না, অথচ কিছুদিন হল সে ঘাড়ের ব্যথায় কাবু। আবার সদ্য বিয়ে করা কৌশিক ভট্টাচার্য ইদানীং অফিস ফেরত সস্ত্রীক হাঁটতে বেরিয়ে নিজেকে ফিট ভাবছেন অথচ গত তিনমাসে তার দশ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও সে নিরুপায়, অফিস ফেরত ছাড়া তার সময় নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে শরীর চর্চা আর হবে না। এই সময়ের অভাব অনেকেরই তা বলে কী শরীর সে কথা শুনবে। শরীরে বাসা বাঁধছে জটিল রোগ। দিনের পর দিন ওষুধ খেয়েও সেই রোগ সারছে না। তবে ইচ্ছে থাকলে উপায় আছে, বলছেন বিশিষ্ট যোগ গুরু রাহুল তিওয়ারী। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন যে খুব স্বল্প সময়ে ফিট থাকার জন্য কিছু প...