সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শীতের শহরে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে সায়ন্তনী

 


সায়ন্তনী গুহঠাকুরতার সদ্য ফটোশুট এখন সোশ্যাল মিডিয়ার চর্চার বিষয়। এই ডিসেম্বরের শহরে যখন প্রেম-ভালবাসা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে ঠিক সেই সময় অভিনেত্রীর ফটোশুট এই শীতে বসন্তের ছোঁয়া দিচ্ছে।
কালো রঙের পোশাকে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন সায়ন্তনী, তাঁর অগণিত ভক্তগণ এই রূপে মুগ্ধ। মোহময়ী রূপে ধরা দিয়েছেন অভিনেত্রী। যদিও তিনি এখন খুব ব্যস্ত। একটি ইভেন্ট শো'তে যেতে যেতে তিনি জানালেন, " এই ফটোশুটটা স্পেশাল। মোহিত ধানধারিয়ার  তোলা ছবি। আমি মনে করি সবসময় বোল্ড ড্রেস পড়লেই বোল্ড হওয়া যায় না। সর্বাঙ্গ ঢাকা পোশাক পড়লেও বোল্ড হওয়া যায়। আসলে ফটোগ্রাফার কীভাবে তোমাকে দেখাচ্ছে আর তুমি ঠিক কতটা এক্সপ্রেশন দিচ্ছ, সবটাই নির্ভর করে।''




আপাতত তাঁর ঝুলিতে রয়েছে তিনটি ছবি। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই রিলিজ হতে চলেছে 'ত্রিভুজ', 'মায়া' এবং 'সেদিন কুয়াশা ছিল'। জিজ্ঞাসা করলাম, " খুব বেছে বেছে ছবি করছো?" তিনি জানালেন, " হ্যাঁ, অনেককটা অফার বাতিল করেছি। আমি একটু বেছেই কাজ করছি।" তাঁকে থামিয়ে বললাম, " চরিত্রের প্রয়োজনে কি বোল্ড সিন করতে রাজি? তিনি বললেন, " হ্যাঁ, তবে গল্পের সঙ্গে যদি সামঞ্জস্য থাকে তাহলেই।"
উল্লেখ্য লালবাজার ওয়েব সিরিজ করার পর থেকেই সায়ন্তনীর সাহসী অভিনয়ের প্রশংসা ছড়িয়ে পড়েছিল, আপাতত যদিও কোনও ওয়েব সিরিজ করার কথা নেই তবে অভিনেত্রীর কথায়, '' ভাল কাজ পেলে অবশ্যই করব।"

সবশেষে জিজ্ঞাসা করলাম, " এই প্রেমের শহরে কী আপনার জীবনে প্রেম এলো?" তিনি একটু নীরব থেকে বললেন, " আমার ভাল লাগে একজনকে। তবে প্রেম নয়" জিজ্ঞাসা করলাম, "কে?" পাশ থেকে গাড়ির হর্নের শব্দ ভেসে এলো। হাইওয়ে ধরে ছুটে চলা ভিড়ের মধ্যে বাকি শব্দগুলো অস্পষ্ট হয়ে উঠল।

(ছবি -সংগৃহীত)


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

পুজো মিটলে কী করে থাকবেন ফিট, উপায় বাতলে দিলেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক

  আশ্বিনের শারদপ্রাতে বাঙালির পাতে ভরে উঠেছে হরেক রকমের খাবার। ঠাকুর দেখার সঙ্গে হরেক রকমের খাবার খেতেই হবে। রোল, চাউমিন, মোগলাই, চাইনিজ, বিরিয়ানি, ফুচকা এবং আরও কত কী! সারাবছর যারা শরীরচর্চায় মেতে থাকেন, খুব নিয়ম করে খাবার খান তারাও এই সময়টা একটু বেনিয়ম হয়ে পড়েন। তবে কুচ পরোয়া নেহি, পুজো মিটলেই আবার কী করে নিজের শরীরকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন সেই কথায় আটপৌরেকে জানালেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক ডাক্তার অনন্যা ভৌমিক।  ১) পুজো মিটলেই আমাদের ফিরতে হবে আবার স্বাভাবিক জীবনে।  তাই পুজোর হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে ভীষণভাবে দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণ জলের। জল শরীরের বিষক্রিয়া দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের প্রয়োজন মতো দিনে অন্তত তিন থেকে চার লিটার জল খেলে শরীর সুস্থ থাকবে। তবে যাদের বেশী জল খাওয়া বারণ আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া বাকিরা দিনে চার লিটার পর্যন্ত জল পান করলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে।  ২) মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। এছাড়াও নিয়মিত শাকসবজি খেতে হবে। ফল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে আবার স...

পনেরো মিনিটেই ফিট থাকার রহস্য, উপায় বাতলে দিলেন যোগগুরু

  আটপৌরের নিজস্ব প্রতিবেদন, নৈহাটিঃ  শরীরকে মন্দিরের আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই শরীরকে সর্বদা ঠিক রাখতে আমরা কত পন্থায় না অবলম্বন করে থাকি। আজকাল ইঁদুর দৌড়ের যুগ, আর এই যুগে সময় পাওয়া একটা বিরাট চ্যালেঞ্জিং বিষয়। সময় বের করে শরীর চর্চা করার মতো সময় আমাদের কতজনের হাতেই বা আছে? মনের সুখে ছুটির দিন হাঁটলেই কি আমাদের শরীর ঠিক থাকবে নাকি সপ্তাহে প্রতিদিন জিমমুখী হতেই হবে ? যেমন আইটি সেক্টরে কর্মরত পার্থ সারথী চক্রবর্তী সোম থেকে শুক্র অবধি দম ফেলার সময় পায় না, অথচ কিছুদিন হল সে ঘাড়ের ব্যথায় কাবু। আবার সদ্য বিয়ে করা কৌশিক ভট্টাচার্য ইদানীং অফিস ফেরত সস্ত্রীক হাঁটতে বেরিয়ে নিজেকে ফিট ভাবছেন অথচ গত তিনমাসে তার দশ কেজি ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও সে নিরুপায়, অফিস ফেরত ছাড়া তার সময় নেই। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে শরীর চর্চা আর হবে না। এই সময়ের অভাব অনেকেরই তা বলে কী শরীর সে কথা শুনবে। শরীরে বাসা বাঁধছে জটিল রোগ। দিনের পর দিন ওষুধ খেয়েও সেই রোগ সারছে না। তবে ইচ্ছে থাকলে উপায় আছে, বলছেন বিশিষ্ট যোগ গুরু রাহুল তিওয়ারী। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানালেন যে খুব স্বল্প সময়ে ফিট থাকার জন্য কিছু প...