সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

আসতে চলেছে 'প্রতিদ্বন্দ্বী'


 পরিচালক সপ্তাশ্ব বসুর দ্বিতীয় ছবি 'প্রতিদ্বন্দ্বী'-এর ট্রেলর লঞ্চ হয়ে গেল। তাঁর প্রথম ছবি ' নেটওয়ার্ক' এর সাফল্যের পরে দ্বিতীয় ছবিও নিয়েও ইতিমধ্যেই বেশ আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী বছর ১ জানুয়ারী মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবিটি। সম্পূর্ণ একটি ডার্ক থ্রিলার! এই ছবির প্রতিটি মুহূর্তে রয়েছে একটি চেনা গল্পের অচেনা ছবি। পরিচালক আটপৌরেকে জানিয়েছেন যে, '' ছবির কোয়ালিটি খুব ভাল। আমার এক্সপেকটেশন খুব বেশি। তবে একটাই ভয় যে কোভিড পরবর্তী সময়ে কত লোক হলে এসে সিনেমা দেখবে। কিন্তু তাই বলে আমি আমার ছবি কখনই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে দেবো না।"


এই ছবিতে অভিনয় করেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, রুদ্রনীল ঘোষ, সৌরভ দাস, সায়নী ঘোষ, মাহি কর, রিনি ঘোষ, খান ফায়জ প্রমুখ। অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়কে কলকাতার সিনেমার হল বন্ধ কেন এই নিয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানিয়েছেন যে, '' কলকাতার অনেক সিনেমা হল বন্ধ, কেন? কেন দর্শক আসনের মাঝে ক্রস কেন? অথচ রেস্টুরেন্টে কোনও সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং নেই! এটা কেন হবে?" 


এই সিনেমায় ভিলেন-এর চরিত্রে অভিনয় করেছেন খান ফায়জ। তিনি আটপৌরেকে জানিয়েছে যে, '' " অডিয়েন্স না এলে সিনেমা চলবে কী করে? কলকাতার অধিকাংশ সিনেমা হল বন্ধ কেন? আর এই সিনেমাটার কন্টেন্ট খুব স্ট্রং। আমি একটি ডার্ক রোলে অভিনয় করেছি।"

এই সিনেমায় অভিনয় করেছেন মাহি কর। এটি তাঁর প্রথম সিনেমা। তিনি আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে জানিয়েছেন, '' "প্রথম সিনেমার অভিজ্ঞতা খুব ভাল। এর আগে মেগায় কাজ করেছি কিন্তু সিনেমায় প্রথম। একটু টেনশনে ছিলাম। কিন্তু পুরো ইউনিট এত হেল্পফুল যে আমার কোথাও অসুবিধা হয়নি। অনেক কিছু শিখেছি এবং সিনেমা নিয়ে কিন্তু আমি বেশ আশাবাদী।" 

স্টার মিডিয়া ভেঞ্চারস, প্রত্যুষ প্রোডাকশন এবং নিও স্টুডিওস এই ছবিটি প্রযোজনা করেছে। 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

হেমন্তের উষ্ণ পরশ মিশিয়ে তালমায় ফিরল রোমিও জুলিয়েট, ঠোঁটে ঠোঁটে ' ফুল বডি রিলাক্স'

  আদিত্য ঘোষ, কলকাতাঃ বাংলার রোমিও জুলিয়েটরা দর্শককে রাত জাগিয়ে ওয়েব সিরিজের প্রতিটা পর্ব দেখতে বাধ্য করেছে। শুধু তাই নয়, দুই নবাগত অভিনেতা অভিনেত্রী  বাংলা সিরিজের মুখ্য চরিত্র হয়ে উঠেছে। বাংলা বাজারে ভাল সিনেমা বা ওয়েবের কদর আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করেছে পরিচালক অর্পণ গড়াই। ক্যামেরার পিছনে এবং সামনে আরও একবার উজ্জ্বল ভূমিকার অবতীর্ণ হয়েছেন বাংলা সিনেমার  'ডন' অনির্বাণ ভট্টাচার্য। তবুও তালমার রোমিও এবং জুলিয়েট যথাক্রমে দেবদত্ত এবং হিয়া বাঙালি দর্শক মননে মিষ্টি প্রেমের উপাখ্যান হয়ে থেকে যাবে চিরকাল। যেখানে একটা সহজ সরল প্রেমকে স্রেফ টুকে দেওয়া হয়েছে সিনেমার পর্দায়। কোনও বাড়তি অলঙ্করণ নেই। কোনও উপমা-উপঢৌকন নেই। স্রেফ জীবনকে পর্দায় দেখালে যেমন মনে হয় ঠিক সেইরকম।  অভিনেতা দেবদত্ত রাহার হাতেখড়ি থিয়েটারের অভিনয় দিয়ে। তবে এই মুহূর্তে তিনি মঞ্চ থেকে বহুদূরে। তিনি আটপৌরেকে ফোনে জানালেন যে, ' থিয়েটার ছেড়েছি প্রায় তিন বছর, এখন বড় পর্দায় কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছি। বেশ কিছু সিরিয়ালের প্রস্তাব পেলেও এই মুহূর্তে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের অভিনয়ের জন্যই ফোকাস করছি।' মফঃস...

রোগ চিনে নেওয়ার বিভিন্ন উপায় বাতলে দিচ্ছেন ডাক্তার সোমনাথ বিশ্বাস

হৃদয়ঘটিত বিভিন্ন রোগের অশনিসংকেত বুঝবেন কী করে-( পর্ব ১) খাই খাই বাঙালির বুকে ব্যথা হবে না, এও কি সম্ভব? যুগে যুগে বাঙালি জাতি নিজেরাই ডাক্তারি করে মোটামুটি বুঝে নিয়েছে বুকে একটু-আধটু ব্যথা মানেই ওটা গ্যাসের সমস্যা। আসলে বাঙালি জাতি এটা মানতেই অস্বীকার করে যে বুকে ব্যথা হৃদয় ঘটিত বিভিন্ন কারণে হতে পারে। সেটা অনেক সময় হার্ট এট্যাক এর লক্ষণও হতে পারে। উঁহু, অযথা ভয় পাওয়ার জন্য নয় এই লেখা নয়। উপরন্তু এই লেখা শুধুমাত্র একটা প্রাণ বাঁচানোর জন্য। তবে ডাক্তার বাবু বিশ্বাস মহাশয় কফি খেতে খেতে কহিলেন, " আধুনিক জীবনে আমি একটা স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করতে পারলে, বুকে হঠাৎ ব্যথা হলে একটা ইসিজি করিয়েও দেখতে পারি। আমরা যদি বুকে ব্যথা ব্যাপারটা চেপে যায় তাহলে আর কি আধুনিক হলাম, তাহলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এত উন্নতি হয়ে লাভ কোথায়?" কফির কাপে চুমুক দিয়ে ডাক্তার বিশ্বাস আরও জানালেন যে, " আমাদের বুঝতে হবে চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেকটা এগিয়েছে, তার সঙ্গে আমাদেরও এগোতে হবে। বুকে ব্যথা মানেই গ্যাস এবং সঙ্গে সঙ্গে একটা গ্যাসের ওষুধ খাওয়া মানেই সমস্যার শেষ এটা ভাবা একদমই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।" একটু...