সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

" অনেকেই মনে করেন সকালে উঠে খালি পেটে গরম জলে মধু আর লেবু মিশিয়ে খেলেই বড্ড তাড়াতাড়ি রোগা হওয়া যায়"

  খাই খাই বাঙালির বারো মাসে চব্বিশ পার্বণ। আবার সঙ্গে আছে সুস্থ থাকার হরেক রকমের উপায়। তেলেভাজা খাওয়া ছাড়া যাবে না অথচ ডায়েট করতে হবে এমন মনোভাবাপন্ন বাঙালির  ছড়াছড়ি চারিদিকে। ইংরেজি নববর্ষের প্রাক্কালে এহেন বাঙালি নেই যিনি আগামী বছর কীভাবে সুস্থ থাকবেন কিংবা কী ডায়েট করবেন সেটা নিয়ে এখন থেকেই ভাবতে বসেছেন।  বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ এবং 'ফেস যোগ' প্রশিক্ষক রেশমী মিত্র আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে জানালেন যে, " ডায়েট নিয়ে এখনও আমাদের মধ্যে অনেক রকমের ভুল ধারণা আছে যেগুলো ভাঙাটা খুব জরুরি।" একটু থেমে তিনি আরও জানালেন যে, " অনেকেই মনে করেন সকালে উঠে খালি পেটে গরম জলে মধু আর লেবু মিশিয়ে খেলেই বড্ড তাড়াতাড়ি রোগা হওয়া যায় আবার সারাদিন ভাত-রুটি না খেলেও নাকি রোগা হওয়া সম্ভব। এইসব ভাবনা এখন আর ডায়েটে চলে না।"  বলাই বাহুল্য রেশমী মিত্র বিগত কয়েক মাসে বেশ পরিচিত পুষ্টিবিদের তালিকায় নিজের নাম করে নিয়েছে। যদিও এই নিয়ে রেশমী মিত্র একটুও ভাবিত নন। কারণ তিনি আরও অনেক দূর এগোতে চান। তাঁর ভাষায়, '' প্রতিনিয়ত নিজেকে আপডেট রাখতে হবে। তবেই সঠিক ডায়েট বাতলে দেওয়া সম্ভব। কারণ আজকাল জীবন...

শীতের শহরে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে সায়ন্তনী

  সায়ন্তনী গুহঠাকুরতার সদ্য ফটোশুট এখন সোশ্যাল মিডিয়ার চর্চার বিষয়। এই ডিসেম্বরের শহরে যখন প্রেম-ভালবাসা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে ঠিক সেই সময় অভিনেত্রীর ফটোশুট এই শীতে বসন্তের ছোঁয়া দিচ্ছে। কালো রঙের পোশাকে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন সায়ন্তনী, তাঁর অগণিত ভক্তগণ এই রূপে মুগ্ধ। মোহময়ী রূপে ধরা দিয়েছেন অভিনেত্রী। যদিও তিনি এখন খুব ব্যস্ত। একটি ইভেন্ট শো'তে যেতে যেতে তিনি জানালেন, " এই ফটোশুটটা স্পেশাল। মোহিত ধানধারিয়ার  তোলা ছবি। আমি মনে করি সবসময় বোল্ড ড্রেস পড়লেই বোল্ড হওয়া যায় না। সর্বাঙ্গ ঢাকা পোশাক পড়লেও বোল্ড হওয়া যায়। আসলে ফটোগ্রাফার কীভাবে তোমাকে দেখাচ্ছে আর তুমি ঠিক কতটা এক্সপ্রেশন দিচ্ছ, সবটাই নির্ভর করে।'' আপাতত তাঁর ঝুলিতে রয়েছে তিনটি ছবি। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই রিলিজ হতে চলেছে 'ত্রিভুজ', 'মায়া' এবং 'সেদিন কুয়াশা ছিল'। জিজ্ঞাসা করলাম, " খুব বেছে বেছে ছবি করছো?" তিনি জানালেন, " হ্যাঁ, অনেককটা অফার বাতিল করেছি। আমি একটু বেছেই কাজ করছি।" তাঁকে থামিয়ে বললাম, " চরিত্রের প্রয়োজনে কি বোল্ড সিন করতে রাজি? তিনি বললেন, " হ্...

আটপৌরের মুখোমুখি অভিনেত্রী কোয়েল সঞ্চারী

 থিয়েটার দিয়ে তাঁর জীবনে অভিনয়ের হাতেখড়ি, তারপর সিনেমা এবং ধারাবাহিক। অভিনেত্রী কোয়েল সঞ্চারীর ছোট থেকেই নাচের শখ, অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছে ছিল মনে। সেই ইচ্ছে পূরণ হয়েছে আজ বহুদিন হলো। অন্তত বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর পরিচিতি বেড়েছে বলে তিনি দাবি করেন। আটপৌরের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানিয়েছেন, " ২০১৪ সাল থেকে কাজ করতে শুরু করেছি, ধীরে ধীরে অনেককটা বছর কেটে গিয়েছে। একটু হলেও আগের চেয়ে পরিচিতি বেড়েছে।"  যদিও তাঁর পরিচিতি এই মুহূর্তে অন্যতম কারণ 'ফেরারী মন' ধারাবাহিক। এই ধারাবাহিকে তিনি গলু নামক একটি পার্শ্বচরিত্রের অভিনয় করছে। যদিও পার্শ্বচরিত্র হলেও, তাঁর অভিনয়ের সাবলীল ভাষা দর্শকদের মন ছুঁয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ধারাবাহিক বাংলার দর্শকদের মনের মণিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছে। অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসা করাতে তিনি জানালেন, ' আসলে ধারাবাহিকের গল্পগুলো যদি একটু অন্যরকম হয় তাহলেই দর্শকরা সেই ধারাবাহিক সহজেই পছন্দ করে।" একটু থেমে তিনি আরও জানালেন,' একটি কলেজ জীবনের গল্প দিয়ে ধারাবাহিক শুরু হয়েছিল। তারপর সেই গল্প ধীরে ধীরে অন্যদিকে মোড় নিয়েছে।"  অভিনেত্রী কোয়েল সঞ্চারী যে চরিত্রটি অভ...