সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

জানহিত মে জারি-এর "পরদা দারি" গানটি আমাদের মন্ত্রমুগ্ধ করবে !


 

জাভেদ আলি এবং ধ্বনী ভানুশালীর নতুন গান , নুশরাত ভারুচ্চার নতুন ছবি , জানহিত মে জারি-এর "পরদা দারি" গানটি  আমাদের মন্ত্রমুগ্ধ করবে !


পুষ্পা ছবি থেকে  জাভেদ আলীর শেষ গানটি সোশ্যাল মিডিয়া এবং  আন্তর্জাতিকভাবে, সারা বিশ্বে  প্রচুর সাড়া ফেলেছে । এবার  তিনি এবং তার সাথে ধ্বানী ভানুশালী ফিরে আসছেন  আরেকটি রোমান্টিক গান  'পর্দা দারি' যা নুসরত ভারুচা অভিনীত  "জনহিত মে জারি"র গান। 


হিটজ মিউজিক-এ যে গানটি আজ প্রকাশিত হয়েছে তাতে নুশরাত ভরুচা এবং অনুদ সিং এবং জাভেদ আর ধ্বানীর প্রথম গান একসাথে ৷ শ্রীনি  অঞ্জনের গানটি  কম্পোজে করেছেন  প্রিনি সিদ্ধান্ত মাধব।  গানটি প্রেমে পড়া এবং বিশ্বের কাছে এটি ঘোষণা করার কথা বলে। জয় বসন্তু সিং দ্বারা পরিচালিত, এই  সুন্দর  একতার অনুভূতিকে জীবন্ত করে তোলে।


জাভেদ আলি বলেন, “এই  প্রেমের গানটি  একজন অন্যের জন্য কী অনুভব করে তা যোগাযোগের বিশুদ্ধ রূপগুলিকে তুলে ধরে । 'পর্দা দারি'-এর মাধ্যমে আমরা একত্রিততার মর্মকে স্পর্শ করার চেষ্টা করেছি এবং আমি আশা করি দর্শকরা আমাকে একই ধরনের গানটিকে অনেক  ভালবাসা ও  প্রশংসা দেবেন ।"


ধ্বনী ভানুশালী যোগ করেছেন, “পর্দা দাড়িতে একটি সুন্দর বিরামবিহীন সুর রয়েছে যা আপনার কানে এতই প্রশান্তিদায়ক মেজাজের প্রভাব ফেলবে  । জাভেদ আলীর সাথে এই ট্র্যাকটি একসাথে গাওয়াতে , অনেক কিছুই শিখতে পেরেছি। আমাদের সবটুকু   দিয়েছি এবং দর্শকরদের  প্রতিক্রিয়া জানার জন্য আমরা মুখিয়ে আছি ।"


নুসরাত ভারুচ্চা বলেছেন, “প্রেমের গান আমার ব্যক্তিগত পছন্দের, জাভেদ আলি এবং ধ্ওয়ানি এই সুন্দর সুর এবং হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া গানকে আরো জীবন্ত করে  তুলেছে । জানহিত মে জারি থেকে এই ট্র্যাকটি  আমার পছন্দের একটি।"


জনহিত মে জারি প্রযোজনায় আছে  ভানুশালী স্টুডিওস লিমিটেড এবং শ্রী রাঘব এন্টারটেইনমেন্ট এলএলপির সাথে যৌথভাবে আছে  থিঙ্ক ইঙ্ক পিকচারেজ প্রযোজনা। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন বিনোদ ভানুশালী, কমলেশ ভানুশালী, বিশাল গুরনানি, রাজ শান্ডিল্যা, বিমল লাহোতি, শ্রদ্ধা চন্দভারকর, বান্টি রাঘব, রাজেশ রাঘব এবং সহ - প্রযোজনায় মুকেশ গুপ্তা ,জুহি পারেখ মেহতা এবং  জি স্টুডিও। ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে  ১০ই জুন।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভূতে ভয় পেলেও, ‘ সেক্সি ভূত’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে ভয় পাননি সায়ন্তনী

টলিউড ডিভা সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা ডেবিউ করে ফেললেন দক্ষিণী সিনেমায়। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি আটপৌরেকে সে ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি এই হোলিতে সিনেমাটি রিলিজ করার পর থেকেই তিনি খবরের শিরোনামে। যদিও তার কারণ, তিনি এই প্রথম একটি ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু তাই নয়, একটি ‘ সেক্সি’ ভূতের চরিত্রে এবং তাঁকে নিয়েই গল্পটা গড়ে উঠেছে।  সিনেমার নাম, ‘ চিকাটি গাডিলু চিঠাকোটুন্ডু’। তেলেগু সিনেমায় কাজ করে বেশ উচ্ছ্বসিত সায়ন্তনী। এখানেই শেষ নয়, তেলেগু ইন্ড্রাস্টির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁদের কাজের ধরন তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে । ইতিমধ্যে আরও একটি দক্ষিণী সিনেমার প্রস্তাবও পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। গল্পটিতে দেখা যায় দুই যুগল জুটি ছুটি কাটাতে গিয়ে আটকে যায় একটি ভৌতিক বাড়িতে।  সেখানে তারা একটি সেক্সি ভূতের পাল্লায় পরে। তারপর গল্প আস্তে আস্তে অন্যদিকে মোড় নেই।  সায়ন্তনী আটপৌরেকে জানালেন , ‘’ আমাকে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজ করে এই সিনেমার ব্যাপারে জানিয়েছেন! তাঁদের আমার চরিত্রটাও ভাল লেগেছে।‘’ ‘’ আপনাকে কেউ যদি রিয়েল লাইকে সেক্সি বলেন, সেটা আপনি কীভাব...

হেমন্তের উষ্ণ পরশ মিশিয়ে তালমায় ফিরল রোমিও জুলিয়েট, ঠোঁটে ঠোঁটে ' ফুল বডি রিলাক্স'

  আদিত্য ঘোষ, কলকাতাঃ বাংলার রোমিও জুলিয়েটরা দর্শককে রাত জাগিয়ে ওয়েব সিরিজের প্রতিটা পর্ব দেখতে বাধ্য করেছে। শুধু তাই নয়, দুই নবাগত অভিনেতা অভিনেত্রী  বাংলা সিরিজের মুখ্য চরিত্র হয়ে উঠেছে। বাংলা বাজারে ভাল সিনেমা বা ওয়েবের কদর আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করেছে পরিচালক অর্পণ গড়াই। ক্যামেরার পিছনে এবং সামনে আরও একবার উজ্জ্বল ভূমিকার অবতীর্ণ হয়েছেন বাংলা সিনেমার  'ডন' অনির্বাণ ভট্টাচার্য। তবুও তালমার রোমিও এবং জুলিয়েট যথাক্রমে দেবদত্ত এবং হিয়া বাঙালি দর্শক মননে মিষ্টি প্রেমের উপাখ্যান হয়ে থেকে যাবে চিরকাল। যেখানে একটা সহজ সরল প্রেমকে স্রেফ টুকে দেওয়া হয়েছে সিনেমার পর্দায়। কোনও বাড়তি অলঙ্করণ নেই। কোনও উপমা-উপঢৌকন নেই। স্রেফ জীবনকে পর্দায় দেখালে যেমন মনে হয় ঠিক সেইরকম।  অভিনেতা দেবদত্ত রাহার হাতেখড়ি থিয়েটারের অভিনয় দিয়ে। তবে এই মুহূর্তে তিনি মঞ্চ থেকে বহুদূরে। তিনি আটপৌরেকে ফোনে জানালেন যে, ' থিয়েটার ছেড়েছি প্রায় তিন বছর, এখন বড় পর্দায় কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছি। বেশ কিছু সিরিয়ালের প্রস্তাব পেলেও এই মুহূর্তে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের অভিনয়ের জন্যই ফোকাস করছি।' মফঃস...

রোগ চিনে নেওয়ার বিভিন্ন উপায় বাতলে দিচ্ছেন ডাক্তার সোমনাথ বিশ্বাস

হৃদয়ঘটিত বিভিন্ন রোগের অশনিসংকেত বুঝবেন কী করে-( পর্ব ১) খাই খাই বাঙালির বুকে ব্যথা হবে না, এও কি সম্ভব? যুগে যুগে বাঙালি জাতি নিজেরাই ডাক্তারি করে মোটামুটি বুঝে নিয়েছে বুকে একটু-আধটু ব্যথা মানেই ওটা গ্যাসের সমস্যা। আসলে বাঙালি জাতি এটা মানতেই অস্বীকার করে যে বুকে ব্যথা হৃদয় ঘটিত বিভিন্ন কারণে হতে পারে। সেটা অনেক সময় হার্ট এট্যাক এর লক্ষণও হতে পারে। উঁহু, অযথা ভয় পাওয়ার জন্য নয় এই লেখা নয়। উপরন্তু এই লেখা শুধুমাত্র একটা প্রাণ বাঁচানোর জন্য। তবে ডাক্তার বাবু বিশ্বাস মহাশয় কফি খেতে খেতে কহিলেন, " আধুনিক জীবনে আমি একটা স্মার্ট ওয়াচ ব্যবহার করতে পারলে, বুকে হঠাৎ ব্যথা হলে একটা ইসিজি করিয়েও দেখতে পারি। আমরা যদি বুকে ব্যথা ব্যাপারটা চেপে যায় তাহলে আর কি আধুনিক হলাম, তাহলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এত উন্নতি হয়ে লাভ কোথায়?" কফির কাপে চুমুক দিয়ে ডাক্তার বিশ্বাস আরও জানালেন যে, " আমাদের বুঝতে হবে চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেকটা এগিয়েছে, তার সঙ্গে আমাদেরও এগোতে হবে। বুকে ব্যথা মানেই গ্যাস এবং সঙ্গে সঙ্গে একটা গ্যাসের ওষুধ খাওয়া মানেই সমস্যার শেষ এটা ভাবা একদমই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।" একটু...