সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

' অদ্ভুতম' সত্যিই এক অদ্ভুত প্রচেষ্টা!

বাংলা ব্যান্ডের তালিকায় ঠিক কতগুলো ইনসটুমেন্টাল ব্যান্ড আজও বুক ফুলিয়ে তাঁদের বাজার ধরে রাখতে পেরেছে, সেই নিয়ে কিন্তু তর্ক থাকতেই পারে, হয়ত আছেও। তবে ‘ অদ্ভুতম’ যে সেই বাংলা ব্যান্ডের তালিকায় বেশ কিছুটা উপরের দিকে আছে, সেই নিয়ে কিন্তু কোনও সন্দেহ নেই। আবার কেউ কেউ তো তাঁদের একদম ‘সেরা’ বলেও তকমা দিয়েছেন। যদিও শুধু বাংলা ব্যান্ডের তালিকায় বললে যদিও কিছুটা ভুল বলা হবে। কারণ তাঁদের তো কোনও গণ্ডি নেই, নেই কোনও পিছুটান। ভাষার দাপটকে দূরে ঠেলে তাঁরা পৌঁছে গিয়েছে অগণিত দর্শকদের মধ্যে। সারা ভারত দাপিয়ে এসেছে এই ‘ অদ্ভুতম’ এই তিন দামাল যুবক। জিতে নিয়েছে অজস্র জাতীয় স্তরের পুরস্কার। তাঁদের ঘরনার নাম ‘রাগা-রক ফিউশান’ এবং তাঁদের বিশেষত্ব হল ‘অরিজিনালস’ অর্থাৎ নিজেদের তৈরি মিউজক। ২০১৪ সালে তৈরি হয় ‘অদ্ভুতম’। কিন্তু ২০১৬ সাল থেকে শ্রোতারা তাঁদের চিনতে শুরু করেন। তাঁদের কাজ ধীরে ধীরে সবার প্রশংসার পেতে শুরু করে। ভারতীয় ধ্রুপদী সঙ্গীতের সঙ্গে পাশ্চাত্য সঙ্গীতের অপূর্ব মেলবন্ধন তাঁদেরকে সেরার সেরা করে তোলে। তবে ‘ অদ্ভুতম’-এর সদস্য সোমক সিনহাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘’ শ্রোতারা কি শুধুমাত্র ইনসটুমেন...

''আজকাল তো যে টিকটকে ভিডিও বানাচ্ছে সেও নিজেকে অভিনেতা ভাবছে: আনন্দ চৌধুরী''

কর্পোরেটের কচকচানি থেকে সোজা বাংলা ধারাবাহিকের মেলোড্রামা! লেগ স্ট্যাম্পের গুগলিকে এগিয়ে এসে সোজা মাঠের বাইরে বল পাঠিয়ে হাসতে হাসতে অভিনেতা আনন্দ চৌধুরী বলছেন, ‘’ এই তো জীবন, যাক না যেদিকে যেতে চাক!’’ কী ভাবছেন ? কাকে নিয়ে এত প্রশংসা করছি ? তাহলে একটু ভেঙে বলি। আপনি কি বাংলা ধারাবাহিকের একজন নিয়মিত দর্শক ? তাহলে আপনি নিশ্চয় আনন্দ চৌধুরীকে চিনবেন। এই মুহূর্তে ‘ চুনি-পান্না’ ধারাবাহিকে তিনি অয়নের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শুধু ‘চুনি-পান্না’ কেন ? তাঁর ঝুলিতে রয়েছে আরও জনপ্রিয় বাংলা ধারাবাহিক। ‘ আমি সিরাজের বেগমে’ তিনি সৌকত-এর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ‘ ভক্তের ভগবান শ্রী কৃষ্ণ’ ধারাবাহিকে তিনি সানন্দ-এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। ‘ মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্য’ ধারাবাহিকে তিনি রত্নেস্বর-এর চরিত্রে তাঁকে আমরা দেখতে পেয়েছি। এছাড়াও ‘ঝিল ডাঙ্গার কন্যাতে’ তিনি বিদ্যুৎ-এর চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এখানেই শেষ নয়, রোহন সেনের ছবি ‘ এভাবেই গল্প হোক’ এবং সুমন মৈত্রের ছবি ‘ অ’ আগামী বছরের শুরুতেই আসতে চলেছে।   এই দুটি সিনেমায় অন্যতম মুখ্য চরিত্রে রয়েছেন আনন্দ চৌধুরী। ছোটথেকেই অভিনয় করার শখ থাকলেও...

অভিনেত্রী মৌসুমি স্যানাল দাশগুপ্ত 'কেদারা' নিয়ে কী জানালেন আটপৌরেকে, জেনে নিন

তিনি বেশ সাবলীল এবং মিষ্টি। তাঁর এই ছয় বছরের কেরিয়ারের ঝুলিতে যতই সিনেমা থাক না কেন, দর্শক কিন্তু তাঁকে এখনও পর্দার বাইরে সেইভাবে চিনে উঠতে পারেনি। তবে এই না পারাটা কিন্তু তাঁর কাছে আরও আশার পথ খুলে দিয়েছে। তিনি যদিও এই নিয়ে একদম চিন্তিত নন বরং আরও আরও ভাল কাজ করার আশা রয়েছে তাঁর মনে। তিনি তাঁর অভিনয় দক্ষতা দিয়ে ইতিমধ্যে দর্শকদের বুঝিয়ে দিয়েছেন যে তিনি লম্বা রেসের ঘোড়া! কী ভাবছেন ? কার নামে এত প্রশংসা করছি ? তাহলে এবার একটু খুলে বলি। আপনি ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত পরিচালিত ‘ কেদারা’ দেখেছেন? সেখানে ‘মেনকা’- এর চরিত্রে যে মেয়েটি অভিনয় করেছে, তাঁকে খেয়াল আছে ? আমি কিন্তু সেই মেয়েটিরই কথা বলছি। শুধু ‘কেদারা’ নয়, এছাড়াও ‘কল্পতরু’, ‘দূরে কোথাও’, ‘স্বর্গে ডিস্ক’,- এর মতো সিনেমায় তিনিই ছিলেন লিড রোল! এখানেই শেষ নয়, ‘মন তোকে চায়’, ‘শেষ সংবাদ’- এর মতো ছবি রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। তিনি বাংলাদেশেও কাজ করেছেন। ‘বয়ফ্রেন্ড’, ‘ বাজে ছেলে দ্য লোফার’-এর মতো ওপার বাংলার ছবিতেও তাঁকে দেখা গিয়েছে। এছাড়া ‘ মন্টু পাইলট’ নামক ওয়েব সিরিজেও তাঁকে দেখা যাবে। ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্তের আগামী ছবি ‘ আগুন্তুক’-এ তিনি ...