সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছুটিতে কোথায় গেলেন অভিনেত্রী সায়ন্তনী, দেখে নিন ছবিতে ছবিতে

বাঙালীরা বরাবরই ভ্রমণপিপাসু। আর সেই তালিকায় অভিনেত্রীরাও বাদ যাবেন কেন? অভিনেত্রী সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা সময় পেলেই ঘুরতে ভালবাসেন। গত মাসেই তিনি গিয়েছিলেন মেঘেদের দেশে অর্থাৎ চেরাপুঞ্জিতে।  ছবিতে ছবিতে দেখে নিন সেই আনন্দঘন মুহূর্তগুলিকে। কামাখ্যা মন্দিরে পুজো দিচ্ছেন অভিনেত্রী সায়ন্তনী। নোকালিকাই জল্প্রপাতে অভিনেত্রী এবং তাঁর মেকআপ আর্টিস্ট সুমন গঙ্গোপাধ্যায়। সেভেন স্টার জলপ্রপাতে অভিনেত্রী এবং তাঁর বন্ধু সুমন গঙ্গোপাধ্যায়। উমাইআম লেকে খোশমেজাজে অভিনেত্রী। চেরাপুঞ্জিতে ছুটি কাটাচ্ছেন সায়ন্তনী। দাইকি নদীতে আনমনে অভিনেত্রী সায়ন্তনী। ঠাণ্ডাতে চুমুক। মেঘের দেশে অভেনেত্রী। 

'' হয়ত মুম্বইতে থাকলে এখন গল্পটা অন্য হতো। আক্ষেপ হয় মাঝে মাঝে।''

পরিচালক দেবালয় ভট্টাচার্য। না, স্যার দেবালয় ভট্টাচার্য। এটাই হয়ত ওনার সঠিক পরিচয়। ওনাকে ইন্ড্রাস্টির অনেকেই ‘স্যার’ নামে ডেকে থাকেন। অনেকদিন ধরেই ইচ্ছে ছিল জানার, ওনাকে অনেকেই কেন ‘স্যার’ নামে ডাকেন? প্রথমে ভেবেছিলাম উনি হয়ত একজন রাশভারী মানুষ, বেশ কাট্টাখোট্টা কিংবা কাজের জায়গায় হয়ত ভীষণ রাগী। তবে আজ দুপুরে সে ভুলটা ভেঙে গেল। ওনার সঙ্গে কথা বলে মনে হল যে ‘স্যার’ উপাধিটা হয়ত সত্যিই তাঁর প্রাপ্য। কিন্তু কেন ? তাঁর অমায়িক ব্যবহারের জন্য। শুধু তাই নয় কাজের প্রতি তাঁর অমোঘ আকর্ষণ এবং মধ্যবিত্ত বাঙালীর সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়ি দেওয়ার জন্য।    কি এখনও চিনতে পারেননি, কার কথা বলছি? তাহলে একটু পিছিয়ে আসুন। আপনি কি রোগা হতে চান ? তাহলে দেবালয় ভট্টাচার্যের প্রথম ছবি, ‘ রোগা হওয়ার সহজ উপায়’ দেখে ফেলুন। তাহলেই ধরতে পারবেন কার কথা বলছি। তাও যদি না পারেন, তাহলে জিজ্ঞাসা করব আপনি কি ‘বিদায় ব্যোমকেশ’ দেখেছেন ? যিনি এত বড় একটা চরিত্রকে একদম ভেঙে বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছেন। পাল্টে দিয়েছেন বাঙালীর দেখার দৃষ্টি। তবুও তাঁর আক্ষেপ, ‘’ সিনেমাটা হিট করলেও, এটা  নিয়ে এত প্রচার হয়নি। অনে...

আটপৌরের মুখোমুখি অভিনেত্রী নয়না গঙ্গোপাধ্যায়

ঘড়ির কাঁটায় তখন দুপুর দুটো, ফোনের ওপর প্রান্তে তখন একটা মিষ্টি কণ্ঠস্বর এই গ্রীষ্মের দাবদাহকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিল। চরম ব্যস্ত অভিনেত্রী নয়না গঙ্গোপাধ্যায় আটপৌরেকে ফোনে ধরা দিলেন মুম্বই থেকে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কে নয়না গঙ্গোপাধ্যায় ? তাহলে ফিরে যেতে হয়, ওয়েব সিরিজ ‘চরিত্রহীন’-এর গল্পে। সেই কিরণকে কিন্তু এখনও অনেকেই মনে রেখেছে। শুধু তাই নয় এই মাসেই হইচই ওয়েব প্লাটফর্মে আসতে চলেছে ‘চরিত্রহীন ২’! এই ‘চরিত্রহীন’ওয়েব সিরিজ   অভিনেত্রী নয়না গঙ্গোপাধ্যায়কে কিন্তু বাঙালী দর্শকের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। শুধু পৌঁছেই দেয়নি, উপরন্তু তাঁর সাবলীল অভিনয় মুগ্ধ করেছে অগণিত দর্শককে। তাঁর সাহসী অভিনয় আলোড়ন ফেলে দিয়েছে বাংলা ওয়েব সিরিজের জগতে। সেই জন্যই অনেকেই অপেক্ষা করে আছেন,   ‘চরিত্রহীন ২’-এর জন্য। অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘’চরিত্রহীন-এর দ্বিতীয় পর্বে দর্শকদের জন্য কী অপেক্ষা করছে?’’তিনি জানালেন যে, ‘’ দ্বিতীয় পর্বে অভিনয়টা আরও চ্যালেঞ্জিং ছিল। আশা করি আগের চেয়েও আরও বেশি ফিডব্যাক পাবো। তবে যতদিন না পর্যন্ত স্ট্রিমিং হচ্ছে, ততদিন অবধি সাসপেন্স থাক।‘’ ‘...

কান চলচ্চিত্র উৎসবে সম্মানিত হলেন মধুরা পালিত

ক্যামেরার সঙ্গে তাঁর ছোট থেকেই আলাপ! তবে এই ক্যামেরায় যে একদিন তাঁর ‘বেটার হাফ’ হয়ে উঠবে, সেটা অনেক পরে এসে বুঝতে পেরেছেন। শুধু তাই নয়, এই ক্যামেরায় তাঁকে এনে দিয়েছে স্পট লাইটের নীচে। মধুরা পালিত, প্রথম ভারতীয় মহিলা সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে তিনি জিতে নিলেন পুরস্কার। ২০১৯ কান চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁকে ‘ পিয়ের অঁ জেনিউ এক্সেলেন্স ইন সিনেমাটোগ্রাফি স্পেশ্যাল এনকারেজমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ এই সম্মানে ভূষিত করা হল।       এই কম বয়সে এই বিরাট সম্মানে ভূষিত হয়ে মধুরা যেমন আপ্লুত, ঠিক তেমনি মহিলা সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে তাঁর আক্ষেপও রয়েছে যথেষ্ট। তিনি আটপৌরেকে জানালেন, ‘’ এখনও অনেকেই মেনে নিতে পারেন না যে একজন মহিলা সিনেমাটোগ্রাফার ফ্লোরে থাকতে পারেন, সে একা হাতে সব কাজ সামলাতে পারেন। এটা শুধু বাংলার সমস্যা নয়, পুরো ইন্ড্রাস্টির সমস্যা।‘’ একটু থেমে তিনি আরও জানালেন যে, ‘’ আমি অনেক সময় দেখেছি যে, আমাকে দেখে অনেকেই অবাক হয়েছেন কারণ আমি একজন মহিলা সিনেমাটোগ্রাফার। আবার অনেকে বলেছেন, ‘ আপনি পারবেন তো?’এইসব সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে আমাকে।‘’ সেন্ট জেভিয়ারসের ছাত্রী মধুরা গ্রাজু...