সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

এ হৃদয় তো মানুষের পাশে থাকার জন্যই চিরকালীন, আর কিছু নেই তো।

 ২১শে জুলাইয়ের মঞ্চে তাঁর বক্তব্য ছাপ ফেলে দিয়েছে। মিডিয়া হুমড়ি খেয়ে পড়েছে তাঁর দিকে। তিনি কে? কে এই নবাগতা? তাঁর ভাষণে সবাই অন্তত একবার তাঁর দিকে চেয়ে থেকেছে। অন্তত একবার হলেও ফেসবুকে খুঁজতে চেয়েছে তাঁর নাম। প্রেসিডেন্সির এই প্রাক্তনী এখন লাইম লাইটে। হয়ত রাজনৈতিক জীবনের প্রথম ম্যাটিনি শো'-এর গুড ফ্রাইডে। তেইশের একুশের জুলাই কেটে গিয়েছে, সপ্তাহ পার হয়ে গিয়েছে। তবুও তাঁকে নিয়ে চর্চা থামছে না। রাজন্যা হালদার এখন তৃণমূলের নবাগতাদের মধ্যে অন্যতম। বতর্মানে তিনি দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সহ সভাপতির দায়িত্বে আছেন। যদিও এত কথা বলার আগে একটা কথা জানিয়ে রাখা ভাল, এর আগেও প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আন্দোলনে তিনি লাইম লাইটে এসেছিলেন। যদিও তখন তাঁকে এত নেগেটিভ পাবলিসিটি পেতে হয়নি।  "জুলমি জব জব জুলুম করেগা, সত্যা কি...'' এই স্লোগান যখন একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে রাজন্যা গলা ছেড়ে বলছে তখন লাখ লাখ মানুষ মুগ্ধ হয়ে শুনছে। একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে এমনটা করার সৌভাগ্য সবার জোটে না। রাজন্যা হয়ত সোনার কাঠি ছুঁয়েই এসেছে! বিশে জুলাই যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিকেলে একুশে জুলাইয়ের ম...

"হাঁটু প্রতিস্থাপন এখন সাধ্যের মধ্যে" : ডা. অর্ণব সামন্ত

বাঙালি জাতির সঙ্গে উসেন বোল্টের একটা মিল আছে। কখন বলুন তো? এই ধরুন আপনি মফঃস্বল থেকে প্রতিদিন শহরতলিতে চাকরি করতে যান। কিন্তু প্রতিদিন হাতে ঠিক এমন একটা সময় নিয়ে বাড়ি থেকে বের হবেন যেখানে আপনাকে দৌড়তেই হবে। এটাই নিয়ম। এটাই বাঙালি করে আসছে। আর এই দৌড়ে সব বাঙালিই উসেন বোল্টকেও হার মানাবে। ট্রেনে বা বাসে উঠে একটা লম্বা হাঁপ ছেড়ে, একটু পা'টা ঝেড়ে নিয়েই বাঙালি আবার ল্যাদ খাবে। এটাই স্বমহিমায় চলে আসছে। আবার দিন শেষে হাঁটুতে ব্যাথাটাও আবহমান! শুধু হাঁটু কেন, গাঁটে গাঁটে ব্যথা, ঘাড়ে-পিঠে ব্যথা, কোমড়ে ব্যথা। ব্যথায় জর্জরিত বাঙালি। তবুও বাঙালির কুছ পরোয়া নেহি। তবে বিশিষ্ট অস্থিশল্য চিকিৎসক ডা অর্ণব সামন্তের কথায়, '' আজকের দিনে দাঁড়িয়ে হাঁটু প্রতিস্থাপন বা নী রিপ্লেসমেন্ট অত্যন্ত সাকসেসফুল একটি সার্জারি। মানুষকে সচেতন হবে। মানুষকে বুঝতে হবে যে তাঁর হাঁটু ক্ষয়ের ফলে একটা সময় সেটা বদলানোর প্রয়োজন আসতেই পারে এবং এটা করলে আপনি আরও সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারবেন।"  ডাক্তারবাবুকে জিজ্ঞাসা করলাম, " একটা সময় বাদে কি সবাইকে হাঁটু বদলানোর প্রয়োজন হতে পারে?" ডাক্তার সামন্ত জানালেন,...