সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

'প্রেরণা স্ট্রীট ইডারলি কেয়ার'

 'প্রেরণা স্ট্রীট ইডারলি কেয়ার', একটি সংগঠন যারা কলকাতা এবং কলকাতার পার্শ্ববর্তী  জেলাগুলোতে বিগত ২০১৬ সাল থেকে সমাজের একটি স্তরের মানুষের জন্য কাজ করে চলেছে। বিশেষত যারা বয়স্ক তাঁদের জন্য এই সংঠগন তাঁদের সাধ্যমতো সবটুকু করার চেষ্টা করছে এবং আগামীদিনেও তাঁরা এই কাজ চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন।  সমাজের একটি স্তরের মানুষ এখন অপুষ্টির শিকার। এখনও তাঁরা একবেলা খেয়ে দিন কাটান। কিংবা অনেক পরিবারের বয়স্কদের তাঁদের পরিবার দেখেন না এমনও মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছে স্ট্রীট ইডারলি। তাঁদের খাবার দেওয়া, শীতকালে তাঁদের গরম জামাকাপড় দেওয়া কিংবা এই কোভিড পরিস্থিতিতে তাঁদের সাধ্যমতো মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে এই সংগঠন।  যদিও কলকাতার বুকে এহেন সংগঠন প্রচুর, তবুও প্রতিটি সংগঠন তাঁদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছে এবং এই চেষ্টাটাই এই বিংশ শতাব্দীতে খুব দরকারী।  এই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন  অনসূয়া মন্ডল ,ডক্টর তনিমা মন্ডল, পূর্ণিমা মন্ডল, লিটন শোরেন, এমিলি মন্ডল, অসীমা বোস, বর্ণালী নাগ চৌধুরী, ডক্টর পার্থ সারথী পাল , শ্রীজিতা চক্রবর্তী, অনসূয়া সেনগুপ প্রমুখ। এই সংগঠন প্রতি বছর বিশ্ব বয়স্ক দিবসে...

ফেলুদা ফেরতে নীলিমা দেবীর চরিত্রে দেখা যাবে পৌলমীকে

 ফেলুদা ফেরত! হ্যাঁ সমস্ত বাঙালির প্রিয় চরিত্র যখন আবার সিলভার স্ক্রিনে, তখন কি অপেক্ষা করা আর সম্ভব হয়? তাও আবার সৃজিত মুখোপাধ্যায় হাত ধরে। গল্প তো জমে ক্ষীর। ছিন্নমস্তার অভিশাপ নিয়ে তৈরি হয়েছে ফেলুদা ফেরত। যদিও সব ঠিক থাকলে মানে এই কোভিড পরিস্থিতি না থাকলে এতদিনে বাঙালি ফেলুদা ফেরতের স্বাদ পেয়ে যেত কিন্তু এই অপেক্ষা বাঙালির স্বাদটাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। শুধু দর্শকই নয়, অভিনেত্রী পৌলমী দাসও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। কী বুঝলেন না তো? ভেঙে বলি। ফেলুদা ফেরতে নীলিমার চরিত্রে অভিনয় করেছেন পৌলমী দাস। গতবছরের শেষের দিকেই এই সিনেমার শুটিং প্রায় শেষই হয়ে গিয়েছিল কিন্তু কোভিদের জন্য সবটাই পিছিয়ে গেল। তবে কথায় আছে, যা হয় ভালর জন্যই হয়। এবার দেখার এই সিনেমা কি বাঙালির মনে নতুন ফেলুদা অর্থাৎ টোটা রায়চৌধুরীকে রেখে দিতে পারবে? যদিও সময়ই হয়ত তার উত্তর দেবে। তবে এই সিনেমা নিয়ে কিন্তু বেশ আশাবাদী অভিনেত্রী পৌলমী দাস। জিজ্ঞাসা করলাম, '' সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?" তিনি জানালেন যে," বেশ ভাল। উনি কাজের প্রতি বড্ড একাত্ম। খুব মনযোগ দিয়ে কাজ করেন। আর আমি এই সিনেমা...

আমি ফেমাস হতে আসেনি : দেবালয় ভট্টাচার্য্য

 দেবালয় ভট্টাচার্য্য থেকে স্যার দেবালয় ভট্টাচার্য্য হওয়ার জার্নিটা কিন্তু বেশ কঠিন। শুধু কঠিন বললে বলা ভুল হবে, একটা মাইলস্টোন ছুঁয়ে ফেলা যে কতটা কঠিন হতে পারে সেটা যিনি পেরেছেন, তিনিই জানেন।  একটা ছোট্ট ঘটনা বলি, গত পরশু গঙ্গার ধারে আমরা কয়েকজন বসে আড্ডা দিতে দিতে একজন বলল, ' 'আজ একটা দারুন গান শুনেছি। তোদেরও শোনায়।'' গানটির নাম ' শুভ রাত্রি প্রিয়তমা'। সম্প্রতি ' ড্রাকুলা স্যার' সিনেমায় এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছে।  যদিও আমি আগেই শুনেছিলাম তবে বন্ধুদের সঙ্গে শোনার মজা আলাদা। তবে শুধু আলাদাই নয়, এই গানের প্রতিটা কথা, প্রতিটা লাইনের সঙ্গে নিজেকে একাত্ম করে দিতে দিতে যেন কোথায় একটা হারিয়ে গেলাম। একজন তো গানটা শুনতে শুনতে কেঁদেই ফেলল। আর একজন অতি উৎসাহে বলল, '' ভাই সিনেমাটা দেখতে যাবি? গানটা কিন্তু হেব্বি করেছে।'' এই সময়ে দাঁড়িয়ে ঠিক কতজন দর্শক বাংলা সিনেমার গান শুনে সেই সিনেমা দেখতে গিয়েছে, এমনটি কি এই ঘোর কলিযুগে ঘটেছে? না না, একদম মজা করছি না। সত্যি বলছি। এমনটা বহুকাল আগে হত, এখন খুব একটা কিন্তু হয় না। একটা গানের কথা শুনে দর্শক হলে গিয়ে সিনেমা...